মোদক পরিবারের দুঃসময় কাটছে না। একটা বিপদ কাটতে না কাটতেই ফের সকলের মাথায় আকাশ ভেঙে পড়েছে। ওমির খুনের অভিযোগে পুলিশি হেফাজতে সিদ্ধার্থ।
ঘুম উড়েছে মিঠাইয়ের। কোনও দোষ না করেই শাস্তি পাচ্ছে স্বামী। কিছুতেই তা মেনে নিতে পারছে না সে। হাজতে উচ্ছেবাবু কী খাবে? কী ভাবে ভালো থাকবে? এমনই প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে তার মাথায়। চোখের জল বাধ মানছে না। নীপা-নন্দা-শ্রীতমারা তার পাশে দাঁড়িয়েছে। সান্ত্বনা দিচ্ছে তাকে। কিন্তু তাতেও লাভ হচ্ছে না। কিছুতেই যেন নিজেকে সামলাতে পারছে না মিঠাই।
জন্মাষ্টমীর দিন আদালতে তোলা হবে সিদ্ধার্থকে। আদৌ সে জামিন পাবে কি না, সে বিষয়ে কোনও নিশ্চয়তা নেই।(আরও পড়ুন: মৃত্যুমুখে সিড-মিঠাই নাকি তিনজোড়া হানিমুন- দর্শকদের আগ্রহ কোন গল্পে)
সিদ্ধার্থর জন্য রান্না করেছে মিঠাই। সেই খাবার নিয়ে বরের সঙ্গে দেখা করতে যায় সে। নিজের হাতে খাইয়ে দেয় তাকে। স্ত্রীকে মনে সাহস রাখার পরামর্শ দেয় সিদ্ধার্থ। সে নিজেও ভেঙে পড়েনি।
অন্য দিকে, বরের সঙ্গে কথা বন্ধ নীপার। তার মতে, রুদ্র কলকাতায় থাকলে সিদ্ধার্থকে এত বড় বিপদে পড়তে হত না। তাই রুদ্রর প্রতি তার অভিমান আকাশ ছুঁয়েছে।(আরও পড়ুন: খুনের দায়ে হাজতে সিদ্ধার্থ! কী করতে চলেছে মিঠাই? জেনে নিন নয়া পর্বের গল্প)