Antibiotics and syrup sales: হু হু করে বিকোচ্ছে জ্বর সর্দি কাশির ওষুধ। গত দুই তিন সপ্তাহে অনেকটাই বেড়েছে বিক্রি। তেমনটাই বলছেন ওষুধের দোকানের মালিকরা।
দেদার বিকোচ্ছে জ্বর সর্দি কাশির ওষুধ
কাশি, সর্দির সিরাপ ও ওষুধ সবেমাত্র দোকানে দিয়ে গিয়েছে ওষুধ সরবরাহকারী। দোকানের তাকে সেসব তুলে রাখার সময়ও পাননি সুরেশবাবু। একগাদা ক্রেতার ভিড়। সবারই চাহিদা ওইগুলি। সবার দাবি মিটিয়ে দোকান একটু ফাঁকা হতে দেখা গেল, ওষুধ আর বেশি নেই। যা এসেছিল তার সিংহভাগ ফাঁকা হয়ে গিয়েছে গত ১৫-২০ মিনিটে!
এটা শুধু ওই ওষুধ দোকানের গল্প নয়। সম্প্রতি সারা বাংলারই এই হাল। ঋতুবদলের মরশুম শুরু হয়েছে। ঘরে ঘরে এখন জ্বর সর্দি কাশি। এর মধ্যেই আবার অ্যাডিনোভাইরাসের প্রকোপ। এই অবস্থায় ওষুধের দোকানে হু হু করে বিক্রি হচ্ছে জ্বর সর্দির ওষুধ, কাশির সিরাপ। কলকাতার পাশাপাশি হাওড়া, হুগলির বেশিরভাগ ওষুধের দোকানে এখন এমনটাই হাল।
দক্ষিণ কলকাতার স্নেহলতা ফার্মেসির মালিক নিখিল সাহা হিন্দুস্তান টাইমস বাংলাকে বলেন, ‘গত কয়েক সপ্তাহে জ্বর সর্দির ওষুধ বিক্রি তুঙ্গে উঠেছে। দেদার বিকোচ্ছে এই ওষুধগুলি। অনেকে তো একটির বদলে ২ থেকে ৩টি ফাইল একসঙ্গে কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। আশঙ্কা, যদি ওষুধের স্টক সময়মতো না পাওয়া যায় ।’