জীবনতলা এলাকার যোগদান পর্বে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নের উপর ভরসা করে আসেন আইএসএফ কর্মীরা। নওশাদ সিদ্দিকী বিধায়ক হওয়ার পর এলাকার উন্নয়ন হয়নি। বিপদে তাঁকে পাওয়া যায় না। তাই আইএসএফ কর্মীরা তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করেছেন বলে জানান সওকত মোল্লা। ভাঙড় বিধানসভার পর্যবেক্ষকের দায়িত্ব পান সওকত মোল্লা।
১০০ জন আইএসএফ কর্মী যোগদান করেন তৃণমূল কংগ্রেসে।
পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রাক্কালে আবার বড় ভাঙন দেখা দিল আইএসএফ শিবিরে। ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক সওকত মোল্লার হাত ধরে একশো আইএসএফ কর্মী যোগ দিলেন তৃণমূল কংগ্রেসে। এদিন প্রাণগঞ্জ অঞ্চলের রানিগাছি এলাকারই ১০০ জন আইএসএফ কর্মী যোগদান করেন তৃণমূল কংগ্রেসে। সম্প্রতি জেল থেকে জামিনে মুক্তি পেয়ে হুঙ্কার ছেড়েছিলেন আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকী। বিধানসভায় পা রেখেই রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে লাগাতার আন্দোলন করার ডাক দিয়েছিলেন। এখন তাঁর দলের কর্মীরাই ছেড়ে চলে গেলেন।
ঠিক কী বলছেন সওকত মোল্লা? বুধবার রাতে জীবনতলা এলাকার যোগদান পর্বে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নের উপর ভরসা করে আসেন আইএসএফ কর্মীরা। নওশাদ সিদ্দিকী বিধায়ক হওয়ার পর এলাকার উন্নয়ন হয়নি। বিপদে তাঁকে পাওয়া যায় না। তাই আইএসএফ কর্মীরা তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করেছেন বলে জানান সওকত মোল্লা। সওকত মোল্লা বলেন, ‘গত দু’বছর ধরে নওশাদ কোনও উন্নয়ন করতে পারেননি। এমনকী বিপদেও তাঁকে পাশে পাননি। তাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়েনের কর্মযজ্ঞে সামিল হলেন ওরা।’