পঞ্জাবের লুধিয়ানায় গ্যাস লিকের ঘটনায় এবার মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১১। মৃতের তালিকায় রয়েছে ১১ বছর এবং ১৩ বছরের দুই বালকও। কারখানা থেকে নিউরোটক্সিক গ্যাস নির্গমনের ফলেই এমন ঘটনা ঘটেছে।
গ্যাস লিকের ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১১
পঞ্জাবের লুধিয়ানায় গ্যাস লিকের ঘটনায় এবার মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১১। মৃতের তালিকায় রয়েছে ১১ বছর এবং ১৩ বছরের দুই বালকও। ইতিমধ্যে জামালপুরের এক ব্যক্তি দাবি করেন, ওই দুর্ঘটনায় তাঁর ভাইপো কবিলাশ কুমার (৪০), স্ত্রী বর্ষা দেবী এবং তাঁদের তিন সন্তান মারা গিয়েছেন। যদিও এই নিয়ে পুলিশের তরফে কোনও মন্তব্য করা হয়নি। আপাতত ওই এলাকা থেকে দ্রুত বাসিন্দাদের অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার উপর জোর দিচ্ছে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী (এনডিআরএফ)।
রবিবার সকালে লুধিয়ানার গিয়াসপুর এলাকার একটি কারখানা থেকে গ্যাস বের হতে শুরু করে। যে এলাকায় ওই কারখানা অবস্থিত, তা অত্যন্ত জনবহুল এলাকা। ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা হওয়ায় গ্যাস নির্গমনের ঘটনায় ব্যাপক আতঙ্ক ছড়ায়। প্রাথমিকভাবে পুলিশ এসে ওই এলাকা পুরোপুরি সিল করে দেয়। উদ্ধারকাজের জন্য কিছুক্ষণ পর ঘটনাস্থলে পৌঁছায় এনডিআরএফের একটি দল। প্রাথমিকভাবে বিশেষজ্ঞদের দাবি, কারখানা থেকে নিউরোটক্সিক গ্যাস নির্গমনের ফলেই এমন ঘটনা ঘটেছে। লুধিয়ানার সিভিল সার্জন চিকিৎসক হাতিন্দার কোর সংবাদ মাধ্যমকে জানান, কারখানা থেকে নির্গত গ্যাসটি নিউরোটক্সিক। ঘনবসতির কারণে নয়, গ্যাস নাকে যাওয়ার ফলেই মৃত্যু হয়েছে ১১ জনের।