সারেগামাপা-র বিজেতা হিসেবে অনেকেই মনে করছেন কাবো বা পদ্মপলাশকে। তবে একাংশের ধারণা বাজি মেরে দিতে পারেন সোনিয়া ও তাঁর রকিং আওয়াজ।
কে জিতবে সারেগামাপা-র ট্রফি?
দেখতে দেখতে এসে গেল শেষের পালা। বিগত কয়েকমাস ধরে সপ্তাহান্তে দর্শক মনে জায়গা করে নিয়েছিল সারেগামাপা-র প্রতিযোগীরা। সুরের জাদুতে মুগ্ধ হত বাঙালিরা তো বটেই, বরং বলা চলে সংগীতপ্রেমীরা। ২৫ জনকে নিয়ে শুরু হয়েছিল যাত্রা। কড়া প্রতিযোগিতার শেষে ফাইনালে পৌঁছলেন মাত্র ৬জন।
ফাইনালিস্ট হিসেবে আগেই নাম সামনে এসেছিল অ্যালবার্ট কাবো, পদ্মপলাশ হালদার আর বিমান বুলেটের। তারপর আরও দুজনকে বাছাই করার কথা থাকলেও ফেস অফ বা নম্বর এক হয়ে যাওয়ায় দুজনকেই একসঙ্গে ফাইনালে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়।
সেমি ফাইনালের সবচেয়ে বড় চমক বলা চলে সোনিয়া গাজমেরকে। আউট হয়ে গিয়েছিল টপ ১০ থেকে। তবে এন্ট্রি নেন ওয়াইল্ডকার্ড হয়ে। ‘জানে যা ও মেরি জানে যা’ গেয়ে কড়া টক্কর দেন ময়ূরী, দীপ, অঙ্কিতদের। এরপর ফাইনালে রকিং আওয়াজে স্টুডিয়োতে উপস্থিত সকলকে মাতান ‘আজা আজা দিল্লি ছোড়ে’ দিয়ে। ঋদ্ধিমান আর অস্মিতা ৩৮ পায়, সেখানে ৩৯ নম্বর নিজের ঝুলিতে পুরে সোজা ফাইনালে পৌঁছে যান সোনিয়া। এমনটা যে হতে পারে তা অনেকেই বিশ্বাস করতে পারেননি।