অভিনেত্রী তথা রাজনীতিবিদ কঙ্গনা রানাওয়াত প্রতিটি বিষয়ে খোলামেলা ভাবে তাঁর মতামত প্রকাশ করার জন্য পরিচিত। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি পিরিয়ডের সময় স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখার বিষয়টি নিয়ে খোলামেলা ভাবে কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন যে একজন অভিনেত্রী হিসেবে শ্যুটিংয়ের সময় তাঁর সব ধরণের সুযোগ-সুবিধা এবং বিলাসিতা রয়েছে, কিন্তু জীবন সবার জন্য এমন নয়। পিরিয়ডের সময় মহিলাদের মন্দিরে প্রবেশ করতে না দেওয়ার বিষয়েও কঙ্গনা তাঁর মতামত প্রকাশ করেছেন। জানিয়েছেন যে কীভাবে তাঁকে ছোটবেলায় এই কথাগুলি বলা হয়েছিল।
কঙ্গনা জানান যে, যখন তিনি ছোট ছিলেন, তখন তাঁকেও মাসিকের সময় মন্দিরে যেতে নিষেধ করা হত। অভিনেত্রী বললেন, ‘এমন কোনও অত্যাচার ছিল না, আমাদের কেবল বিশ্রাম নিতে বলা হত।’ তিনি বলেন, ‘সেই সময় আমি কখনও মন্দিরে যাওয়ার জন্য জোর করিনি, কারণ আমার খুব নোংরা লাগত। তখন সবাইকে চড় মারার ইচ্ছা হত। আমারও ইচ্ছে হত না। সেই সময় মা আমাদের প্রতি এত সংবেদনশীল হয়ে উঠতেন।’
কঙ্গনা আরও বলেন, ‘অনেকেই মন্দিরে বা রান্নাঘরে যাওয়ার বিরোধিতা করেন। আমার মনে হয় যদি আপনার অন্য কোনও বিকল্প না থাকে তবে আপনার যাওয়া উচিত। আমি আমার বাড়িতে একা থাকি, তাই আমাকে যেতে হবে। তাই যাঁদের অন্য কোনও বিকল্প নেই তাঁদের রান্নাঘরে যেতে হবে।’ কঙ্গনা এটিকে নেতিবাচক এবং ইতিবাচক শক্তির সঙ্গে সংযুক্ত করেও ব্যাখ্যা করেছেন।
আরও পড়ুন: 'কখনও না বলা…', অর্জুনের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর ফের প্রেমে পড়া প্রসঙ্গে মুখ খুললেন মালাইকা
অভিনেত্রী বলেন, ‘যখন একজন মহিলার মন খারাপ থাকে, তখন তাঁর থেকে নেতিবাচক শক্তি নির্গত হয়। সেই কারণেই অনেক মহিলা তাদের সামনে দাঁড়াতেও চান না। এমন পরিস্থিতিতে, যদি আপনি কারও জন্য খাবার রান্না না করেন, তবে তা কেবল তাঁদের মঙ্গলের জন্য। আসলে, এটা আপনার বিশ্রামের সময়।’
কাজের সূত্রে, 'ইমার্জেন্সি'-এর পরে কঙ্গনা কোনও নতুন ছবি ঘোষণা করেননি।
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।