স্বাস্থ্য বিজ্ঞানের স্বাভাবিক বিধিনিয়মকেই ওলটপাল করে দিচ্ছেন ‘অয়েল কুমার’। ৩৯ বছর বয়সী এই যুবকের দাবি, তিনি শুধুমাত্র গাড়ির ইঞ্জিনের নষ্ট তেল ও চা খেয়ে দিন অতিবাহিত করেন। খান না কোনও খাবার। খাবার ছাড়া একটি মানুষ কীভাবে বেঁচে থাকতে পারে, তা ভেবে কূল পাচ্ছেন না ডাক্তাররাও। শুধু তেল খেয়ে দিন কাটানোর কথা কখনও কোথাও শোনা যায়নি।
রোজ ৭-৮ লিটার ইঞ্জিন তেল
কর্ণাচকের শিবমোগ্গার বাসিন্দা ওই ৩৯ বছরের যুবক। তাঁর দাবি, কোনও খাবার ছাড়াই বেঁচে আছেন তিনি। গাড়ির মতোই তাঁর একমাত্র খাদ্য ৭-৮ লিটার ইঞ্জিন তেল। তবে মাঝে মধ্যে মানুষের দেখাদেখি চায়ের কাপেও চুমুক দিতে ভালোবাসেন। কিন্তু ওই পর্যন্তই। এতেই নাকি তাঁর খোরাকি চলে। যুবকের দাবি, তেলে-জলেও দিব্যি সুস্থ আছেন তিনি। তাঁর শরীরে কোনও মেদ নেই। কীভাবে? তাঁর কথায়, ভগবান আয়াপ্পার কৃপায় সম্ভব হয়েছে সবটা।
আরও পড়ুন - সংসারে চুম্বকের মতো টেনে আনবে অর্থ! বাড়িতেই ছোট্ট টবে লাগান এই ফুল গাছ
খাবার দিলেও খেতে চান না
কর্ণাটকে সাধুর মতো জীবনযাপনে অভ্যস্ত ওই যুবক। প্রতিদিন ৭-৮ লিটার বর্জ্য ইঞ্জিন তেল এবং চা তাঁর চাইই চাই। তেল খেলে শরীর স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয় বলেই জানা আছে। কিন্তু তাঁকে এখনো পর্যন্ত একবারের জন্য হাসপাতালে যেতে হয়নি। যেতে হয়নি কোন ডাক্তারের কাছেও। তাঁর দাবি, তিনি যথেষ্ট স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করছেন। সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে তাঁর ভিডিয়োও। @avalakki_pavalakk নামের একটি ইনস্টা প্রোফাইলের মালিক তাঁর এই জীবনযাপনের একটি ভিডিয়ো করেছেন। তিনিও তাঁকে কিছু খাবার দিতে চান। কিন্তু তিনি নিতে চাননি।
আরও পড়ুন - হার্টের দুটো ভালভই খারাপ, রয়েছে একটি ছিদ্রও! শুধু মেরামতেই প্রাণ ফিরে পেলেন রোগী
খালি হাতে ফিরল ভারত
অন্যদিকে সচিন যাদবের হাত থেকে অল্পের জন্য হাতছাড়া হয়ে গেল পদক। .৪০ মিটার কম দূরত্ব ছোড়ার কারণে ভারতের তরফে তাঁকে চার নম্বরে শেষ করতে হয়। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে জ্যাভেলিন থেকে কোনও পদক ছাড়াই ফিরতে হল ভারতকে। অন্যদিকে, টোকিয়ো অলিম্পিক্সে সোনাজয়ী নীরজ চোপড়াও বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ থেকে বিদায় নিলেন। আট নম্বরে থাকায় বাদ পড়লেন তিনি।