বাংলা নিউজ > বায়োস্কোপ > Trina Saha: গুনগুনের মৃত্যুতেই শেষ খড়কুটো, অন্তিম পর্বে বিশেষ চমক! কবে বন্ধ হচ্ছে ধারাবাহিক
পরবর্তী খবর
Trina Saha: গুনগুনের মৃত্যুতেই শেষ খড়কুটো, অন্তিম পর্বে বিশেষ চমক! কবে বন্ধ হচ্ছে ধারাবাহিক
1 মিনিটে পড়ুন Updated: 17 Aug 2022, 01:30 PM ISTSanchari Kar
Trina Saha on Khorkuto: এক সময় টানা টিআরপি তালিকায় শীর্ষে থেকেছে 'খড়কুটো'। এই ধারাবাহিকটির জন্যই তোলা থাকত 'বাংলার সেরা' তকমা। সময় গড়িয়েছে। বদলেছে চেনা ছবি। থেমে যেতে চলেছে দু'বছরের পথ চলা।
মন খারাপ তৃণা সাহার।
আশঙ্কাই সত্যি হল শেষমেশ!
চলতি সপ্তাহে শেষ হচ্ছে 'খড়কুটো'। বুধবার সম্প্রচারিত হবে গুনগুনের মৃত্যুর পর্ব। ইতি টানা হচ্ছে মুখোপাধ্যায় পরিবারের আখ্যানে।
এক সময় টানা টিআরপি তালিকায় শীর্ষে থেকেছে 'খড়কুটো'। এই ধারাবাহিকটির জন্যই তোলা থাকত 'বাংলার সেরা' তকমা। সময় গড়িয়েছে। বদলেছে চেনা ছবি। থেমে যেতে চলেছে দু'বছরের পথ চলা। মন খারাপ তৃণা সাহার। যে গুনগুন তাঁর অস্তিত্বের সঙ্গে ওতপ্রোত ভাবে জড়িয়েছিল, এ বার তাকে ছেড়ে আসার পালা। অভিনেত্রী বললেন, 'শুধু পর্দায় নয়, বাস্তবেও আমরা পরিবার হয়ে উঠেছিলাম। ধারাবাহিকে যা যা দেখানো হত, ক্যামেরার পিছনেও কিন্তু সব কিছু তেমনই ছিল। জানতাম, একদিন 'খড়কুটো' শেষ হবে। কিন্তু দিনটা এগিয়ে আসতেই খুব কষ্ট হচ্ছে। সেটে সবাই কাঁদছে। কোনও দৃশ্যের জন্য গ্লিসারিন লাগছে না। সবার খুব মন খারাপ।'(আরও পড়ুন: নতুনত্বের রমরমায় বন্ধ হবে 'খড়কুটো'? ধারাবাহিকের ভবিষ্যৎ নিয়ে মুখ খুললেন তৃণা)
তৃণার তৃতীয় ধারাবাহিক 'খড়কুটো'। সব চেয়ে প্রিয়ও বটে। 'গুনগুন' চরিত্রটি নতুন পরিচয় দেয় তাঁকে। ঘুরে যায় কেরিয়ারের অভিমুখ। তৃণার কথায়, 'এই কয়েক বছরে অনেক কাজ করেছি। নানা জায়গায় গিয়েছি। কিন্তু গুনগুন হয়ে যা ভালোবাসা পেয়েছি, তা ভুলব না। 'খড়কুটো' সারা জীবন আমার মনে একটি বিশেষ জায়গা নিয়ে থাকবে। এই ধারাবাহিক আমাকে অনেক কিছু দিয়েছে।'(আরও পড়ুন: শেষ হতে চলেছে 'খড়কুটো'? কী জানালেন 'গুনগুন' তৃণা)
গুনগুনের মৃত্যুতে দর্শকমহলে শোকের ছায়া। লেখিকা লীনা গঙ্গোপাধ্যায়ের উপর ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন অনেকে। কেন 'হ্যাপি এন্ডিং' পেল না 'খড়কুটো'? প্রশ্নে ভরে উঠছে ফ্যানপেজগুলি। এ বিষয়ে তৃণা কী মনে করছেন? ধারাবাহিকে তাঁর চরিত্রের মৃত্যু আদৌ কতটা জরুরি ছিল? গুনগুনের স্পষ্ট জবাব, 'দর্শক আমাদের কতটা ভালোবাসেন, গুনগুনের মৃত্যু ঘিরে তাঁদের রাগ-দুঃখই তা বুঝিয়ে দিচ্ছে। এই চরিত্রের মৃত্যু জরুরি ছিল কি না, সেটা আমি বলতে পারব না। কিন্তু ব্রেন টিউমরের মতো রোগকে হারিয়ে গুনগুন বেঁচে ফিরলেও কি প্রশ্ন উঠত না? আমি বলব, সব কিছুরই একটা শেষ থাকে। সেটাই মেনে নিতে হয়।'