মিঠাইয়ের প্ল্যানে সামিল সিদ্ধেশ্বর। দাদুকে ডেকে এনে নিজেদের পরিকল্পনার কথা বলে হল্লা পার্টি। ছেলের নতুন জীবন শুরু হবে! এই ভাবনাতেই উৎফুল্ল হয়ে ওঠে মোদক বাড়ির কর্তা। বৌমা হিসেবে মনে ধরে অনুরাধাকেও!
শুভ কাজে আর দেরি কীসের! যেমন ভাবনা, তেমন কাজ। অনুরাধার মা অর্থাৎ ললিতাকে ফোন করা হয়। তার সঙ্গে বন্ধুত্বকে আতিথেয়তায় রূপান্তরিত করার প্রস্তাব দেয় সিদ্ধেশ্বর। রাজি মেমঠাম্মাও। কিন্তু কনেকে রাজি করাবে কে? সেই দায়িত্বও নিয়ে নেয় মিঠাই এবং তার দলবল। সঙ্গ দেয় সিদ্ধার্থও।
ঠিক করা হয়, ম্যাজিক কার্ড খেলা হবে। আর সেই খেলার মাধ্যমেই পরোক্ষ ভাবে বিয়ের প্রস্তাব দেওয়া হয় অনুরাধাকে। পরিকল্পনা অনুযায়ী খেলতে বসা হয়। ম্যাজিক কার্ডই ইঙ্গিত করে খুব শীঘ্রই মোদক পরিবারে আসতে চলেছে অনুরাধা। সে যদিও মিঠাইয়ের দলবলের খুনসুটি ধরে ফেলেছে। সকলে জানায়, এ সব কিছুই মিঠাইয়ের পরিকল্পনা। সে জানিয়ে দেয়, তার একটি শাশুড়ি চাই।
মিঠাইয়ের প্রস্তাবে সাড়া দেবে? বসন্ত আসবে সমরেশের জীবনে? উত্তর পেতে মুখিয়ে অনুরাগীরা।