সদ্য দেখানো হয়েছিল যে ‘কমলিনী’র মৃত স্বামী ‘চন্দ্র’ ফিরে এসেছে। আর সে ফিরে আসাতে শুরুতে 'কমলিনী'র বাপের বাড়ি ও শ্বশুর বাড়ির সকলে ‘কমলিনী’ আবার নতুন করে ‘চন্দ্র’র সঙ্গে সংসার বাঁধুক তা চাইলেও। পরে গোটা ছবিটা বদলে যায় 'চন্দ্র'র দ্বিতীয় স্ত্রীর আগমন।
আরও পড়ুন: অদ্রিজা, দর্শনাদের পথ অনুসরণ, বাংলার সীমানা ছাড়িয়ে বলিউডে পা দিলেন আয়েন্দ্রী
এরপর আসতে আসতে আসল সত্যিটা সকলের সামনে আসে। চন্দ্র তার দ্বিতীয় স্ত্রী সোহিনীর বাবার টাকা দেখে তাকে বিয়ে করেছিল। তাদের একটি মেয়েও আছে, সোহালিনী। দ্বিতীয় স্ত্রীর সংসারে সব অর্থ সম্পত্তি নিঃশেষ করে সে টাকার জন্য পুরানো সংসারে ফিরতে চায়। আর এই সব কিছুর মাঝে সোহিনী সব সত্যি চন্দ্রর পরিবারের কাছে ফাঁস করে কমলিনীর সঙ্গে একই বাড়িতে মেয়ে সোহালিনীকে নিয়ে থাকতে চায়। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি বেশ কঠিন হয়ে পড়ে।
চন্দ্রর আসল উদ্দেশ্য জানতে পেরে তার মা, ছেলে বুবলাই আর বর্ষা ছাড়া কমলিনীর পরিবারের সকলে চন্দ্র বিরুদ্ধে চলে গেলে, চন্দ্র কমলিনীর সঙ্গে নতুনকে জড়িয়ে নানা নোংরা ইঙ্গিত করতে শুরু করে। যে কোনও প্রকারে কমলিনীকে দিয়ে বাড়ি লিখিয়ে নিতে চায়, যা স্বতন্ত্র তাকে জন্মদিন উপলক্ষ্যে উপহার দিয়েছিল। এতে তার পরিবার তার প্রতি আরও বিমুখ হলে বড় চাল দেয় চন্দ্র। এবার প্রোমোয় প্রকাশ্যে এল সেই ষড়যন্ত্রের ঝলক।
আরও পড়ুন: গর্ভাবস্থায় স্পিড বোর্ডে চড়লেন অহনা? 'কী সাহস আমার…', লিখলেন নায়িকা
চিরসখার নতুন প্রোমোয় কী দেখানো হয়েছে ?
প্রোমোয় দেখানো হয়েছে কমলিনীর শাশুড়ি অর্থাৎ চন্দ্রর মা তার গয়না চুরি গিয়েছে। এই দাবি নিয়ে পুলিশের কাছে নালিশ জানায় সে। বাড়িতে পুলিশ ডেকে আনে চন্দ্র। তারপর পুলিশ কমলিনীর ঘরে তল্লাশি চালিয়ে চন্দ্রর মায়ের গয়না কমলিনীর ঘর থেকে উদ্ধার করে। তবে সে কাজ যে কমলিনী করেনি তা সে জানায় সকলকে। কুর্চিও বৌদির হয়ে প্রতিবাদ করে। জানায় এটা যে ষড়যন্ত্র তা সে খুব ভালোই বুঝতে পারছে। অন্যদিকে, বুবলাই, তাঁর মা-কেই দোষী হিসেবে মেনে নেয়। শেষে পুলিশের সঙ্গে যাওয়ার সময় কমলিনী জানায় যেটা সত্যি যেটা সামনে আসবেই। তারপর পুলিশ কমলিনীকে জেলে নিয়ে জেতে গেলে এসে পড়ে স্বতন্ত্র। শেষ পর্যন্ত কী কমলিনীকে নতুন রক্ষা করতে পারবে? তার উত্তর মিলবে ‘চিরসখা’র ১ ঘণ্টার মহাপর্বে।