এই পুরষ্কার পাওয়ার আগে রাজ্যের একাধিক প্রকল্প নজর কেড়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের। অন্যান্য রাজ্যকে পিছনে ফেলে সেরার শিরোপা উঠেছে ‘উৎকর্ষ বাংলা’, ‘সবুজ সাথী’ থেকে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার। এবার সর্বভারতীয় স্তরে সেরার সম্মান হল চারটি ই–গভর্ন্যান্স পরিষেবা। রাজ্যে সবুজ সাথী প্রকল্প, কন্যাশ্রী আগেই পুরষ্কৃত হয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
আবার রাজ্যের মুকুটে জুড়ে গেল নয়া পালক। সর্বভারতীয় স্তরে পুরষ্কৃত রাজ্যের চারটি পরিষেবা। বিরোধীরা যতই সমালোচনা করুক এবার আবার বাজিমাত করেছে রাজ্যের ই–গভর্ন্যান্স পরিষেবা। আর এটাই টুইট করে রাজ্যবাসীকে নিজেই সুখবর দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পুরষ্কৃত হল রাজ্যের চারটি ই–গর্ভনেন্স পরিষেবা। রাজ্য সরকারকে এই পরিষেবার জন্য পুরষ্কৃত করেছে কম্পিউটার সোসাইটি অব ইন্ডিয়া। যা নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।
এই পুরষ্কার পেয়ে খুশি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাই পুরষ্কার পেয়েই টুইট করে ওই চারটি ই–পরিষেবার কথা জানিয়েছেন। রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে মুখ্যমন্ত্রীর সচিবালয় থেকে চালু হয়েছে অভিযোগ পেয়ে তার সমাধান করার পরিষেবা। এতে বহু মানুষ উপকৃত হচ্ছেন। আর মাইনর মিনারেল সাপ্লাই ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। অনলাইন খাদ্যসাথী। ইন্ট্রিগ্রেটেড কোভিড ম্য়ানেজমেন্ট সিস্টেম পরিষেবার সঙ্গে যেসব কর্মীরা জড়িত তাঁদের সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
ঠিক কী লিখেছেন মুখ্যমন্ত্রী? পুরষ্কার পেয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় টুইট করেন। মুখ্যমন্ত্রী এদিন সেখানে লেখেন, ‘রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে মুখ্যমন্ত্রীর দফতরে চালু করা হয় অভিযোগ পেয়ে সমাধানের পরিষেবা। যাতে ইতিমধ্যেই উপকৃত হয়েছেন বহু মানুষজন। আর এই পরিষেবার জন্যই এক্সেলেন্স পুরষ্কার এল রাজ্যের ঘরে। আমি সবাইকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।’ করোনাভাইরাস মোকাবিলায় রাজ্য যে পদক্ষেপ করেছে, তারও প্রশংসা কুড়িয়েছে জাতীয় স্তরে। রাজ্যে সবুজ সাথী প্রকল্প, কন্যাশ্রী আগেই পুরষ্কৃত হয়েছে।