MNREGA: মনরেগার নতুন ব্যাখ্যা করলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়
1 মিনিটে পড়ুন Updated: 07 Oct 2023, 06:21 PM ISTChiranjib Paul
সাধারণভাবে মনরেগা কথাটির পুরো শব্দার্থ হল, মহাত্মা গান্ধী জাতীয় কর্মসংস্থান নিশ্চয়তা আইন। যার আগে নাম ছিলে নারেগা, অর্থাৎ জাতীয় গ্রামীণ কর্মসংস্থান নিশ্চয়তা আইন। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এক্স হ্যান্ডেলে মনরেগার ব্যাখ্যা করে লিখেছেন।
ধর্না মঞ্চে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।(ANI Photo)
মনরেগার 'বকেয়া' টাকার দাবিতে রাজভবনের সামনে ধর্না অবস্থানে বসেছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে তৃণমূল। এরই মাঝে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে মনরেগার নুতন ব্যাখ্যা দিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
সাধারণ ভাবে মনরেগা কথাটির পুরো শব্দার্থ হল, মহাত্মা গান্ধী জাতীয় কর্মসংস্থান নিশ্চয়তা আইন। যার আগে নাম ছিলে নারেগা, অর্থাৎ জাতীয় গ্রামীণ কর্মসংস্থান নিশ্চয়তা আইন। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এক্স হ্যান্ডেলে মনরেগার ব্যাখ্যা করে লিখেছেন।
এম- মোদী
জি- গভর্নমেন্ট (সরকার)
এন- নেগলেক্টিং (অবহেলা)
আর- রুরাল (গ্রামীণ)
ই- এমপ্লয়মেন্ট (কর্মসংস্থান)
জি- গ্রোথ (বৃদ্ধি)
উঃ- অ্যাস্পিরেশন (আকাঙ্খা)
এদিন ধরনা মঞ্চ থেকে অভিষেক নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন। সুকান্ত মজুমদারের ফোন নম্বর দিয়ে তাঁকে ২০ লক্ষ 'বঞ্চিত' জব কার্ড হোল্ডারদের ফোন করতে বলেন। একটি অডিয়ো শোনান তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। যে অডিয়োতে বিজেপির রাজ্য সভাপতিকে বলতে শোনা যাচ্ছে, '২০০০ কোটি টাকা পড়ে আছে। সুকান্ত মজুমদার একটা ফোন করলে টাকা চলে আসবে।' যদি ওই অডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা। এরপর তিনি রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়কে বলেন সুকান্ত মজুমদার নম্বর প্রকাশ করে দিতে।
প্রসঙ্গত, শনিবারই শহরে আসেন কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী সাধ্বী নিরঞ্জন জ্যোতি। তিনি সল্টলেকে বিজেপির পার্টি অফিসে একটি সাংবাদিক বৈঠকও করেন। সেই সাংবাদিক বৈঠকে তিনি দাবি করেন, 'কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি হয়েছে বলে জানিয়ে ২০১৯ – ২১ সাল পর্যন্ত পর-পর তিন বছর রাজ্য সরকারকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছিল, যারা দুর্নীতি করেছে তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করুন। কিন্তু কারও শাস্তি হয়নি। আমি আজ সম্পূর্ণ তথ্য নিয়ে এসেছি। তৃণমূল বলেছিল সাধিকাজি পালিয়েছে। আমি তাদের বলছি। আমি আজ পশ্চিমবঙ্গে এসেছি। যেখানে সুবিধা হয় আমার সঙ্গে কথা বলুন।'
উত্তরে অভিষেক জানিয়ে দেন তিনি বিজেপির পার্টি অফিসে নয় রাজভবনে বসতে রাজি।