
Betvisa
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports
Mohun Bagan vs Bengaluru FC ISL Final Highlights: বেঙ্গালুরু এফসিকে ২-১ গোলে হারিয়ে আইএসএল কাপ জিতল মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট। ইতিমধ্যে লিগ শিল্ড জিতে ফেলেছে সবুজ-মেরুন ব্রিগেড। এবার জিতল কাপও। রইল পুরো ম্যাচের হাইলাইটস।
জেমি ম্যাকলারেন: এখানে ট্রফি জয়ের জন্য এসেছিলাম। একটা জিতেছিলাম। আজ আরও একটা জিতলাম। বেঙ্গালুরু এফসি দুর্দান্ত খেলেছে। কী দারুণ খেলেছে। আমরা আজকের জয়টা উদযাপন করব। আমার কেরিয়ারে অনেক ট্রফি জিতেছি। এটা একেবারে উপরের দিকে থাকবে। (পুরস্কার তালিকা দেখে নিন - ক্লিক করুন এখানে)
আইএসএলের ফাইনালের ফুলটাইমের স্কোর: মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট ২-১ বেঙ্গালুরু এফসি। ৪৯ মিনিটে অ্যালবার্তো রদ্রিগেজের আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে যায় বেঙ্গালুরু। ৭২ মিনিটে পেনাল্টি থেকে সমতা ফেরান জেসন কামিন্স। ৯৬ মিনিটে জয়সূচক গোল করেন জেমি ম্যাকলারেন। (আইএসএলের প্রাইজমানি কত হল? পড়ুন এখানে)
নজির গড়ল মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট। একই মরশুমে আইএসএল লিগ শিল্ড এবং আইএসএল কাপ জিতল সবুজ-মেরুন ব্রিগেড। মুম্বই সিটি এফসির পরে দ্বিতীয় দল হিসেবে সেই নজির গড়ল। সেইসঙ্গে ঘরের মাঠে কোনও দল আইএসএল কাপ না জেতার যে অভিশাপ ছিল, সেটাই কেটে গেল।
১০৭ মিনিট: বক্সের বাইরে বাজে ফাউল মোহনবাগান সুুপার জায়ান্টের। ফ্রি-কিক নিলেন সুনীল ছেত্রী। কিন্তু বলটা গোলপোস্টের উপর দিয়ে বেরিয়ে গেল। আপাতত খেলার ফল: মোহনবাগান ২-১ বেঙ্গালুরু এফসি।
৯৬ মিনিট: গোওওওওওওওওওওওওওওওওওল জেমি ম্যাকলারেনের। আইএসএল ফাইনালে যুবভারতীতে ছুটল ম্যাকলারেন। দুর্দান্ত বল বাড়ান গ্রেগ স্টুয়ার্ট। বক্সের মাঝামাঝি জায়গায় বলটা ধরে গোলে শট নেন অজি তারকা। গুরপ্রীত সিং সান্ধুর পায়ের ফাঁক বলটা বেঙ্গালুরুর জালে জড়িয়ে যায়। ২-১ গোলে এগিয়ে গেল মোহনবাগান।
শুরু হল এক্সট্রা টাইমের প্রথমার্ধ। আপাতত খেলার ফল ১-১। এই নিয়ে আইএসএলের ইতিহাসে পঞ্চমবার ফাইনাল গড়াল এক্সট্রা টাইম। আর এক্সট্রা টাইমে ফয়সালা হয়েছে মোটে একবার। বাকি চারবার গড়িয়েছে ফাইনালে।
শেষ নির্ধারিত ৯০ মিনিটের খেলা। এবার এক্সট্রা টাইমের ৩০ মিনিট খেলা হবে। খেলার ফল: মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট ১-১ বেঙ্গালুরু এফসি।
৯০+৩ মিনিট: দুর্দান্ত থ্রু বল গ্রেগ স্টুয়ার্টের। বক্সের বাইরে থেকে দুর্দান্ত বল বাড়ান জেমি ম্যাকলারেনকে লক্ষ্য করে। বলটা ধরতে পারেননি। যদি ধরতে পারতেন, নিশ্চিত গোল ছিল।
৮১ মিনিট: লেট উইনারের লক্ষ্যে মোহনবাগান। জেসন কামিন্সকে তুলে গ্রেগ স্টুয়ার্টকে তুলে নামালেন মোহনবাগানের হেড কোচ জোসে মোলিনা। এই পরিস্থিতি থেকে জিততে পারবে মোহনবাগান?
৭৫ মিনিট: গোল শোধ করে যেন নয়া প্রাণ পেল মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট। জেসন কামিন্সের পরেই বেঙ্গালুরু বক্সে ফ্রি হেডার পেয়ে যান জেমি ম্যাকলারেন। ওখান থেকে গোল করা উচিত ছিল। পারেননি সেটা।
৭২ মিনিট: গোওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওওল! পেনাল্টি থেকে গোল করলেন জেসন কামিন্স। সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে গোলকিপারের বাঁ-দিকে বলটা রেখেছিলেন। আর ফাইনালে গুরপ্রীত সিং সান্ধুর ডানদিক দিয়ে বলটা জালে জড়িয়ে দিলেন। আর তারপর 'আমি আছি' সেলিব্রেশনে মেতে উঠলেন। খেলার ফল ১-১।
৭০ মিনিট: পেনাল্টি মোহনবাগানের! জেমি ম্যাকলারেনকে লক্ষ্য করে বাঁ-দিক থেকে ক্রস তোলেন জেসন কামিন্স। কিছুটা ভিতর থেকে জেমি ম্যাকলারেন শট নেওয়ার চেষ্টা করেন। স্লাইডিং করতে যাওয়া সানা সিংয়ের হাতে লেগে যায়। পেনাল্টি!!!
৬৫ মিনিট: সাহাল আবদুল সামাদ এবং আশিক কুরিয়ান নামতে মোহনবাগানের খেলায় কিছুটা প্রাণ ফিরল। প্রাথমিকভাবে আশিক এবং সাহাল কম্বাইন করে মোহনবাগান বক্সে ঢুকে যায়। তারপর শট নেন সাহাল। ব্লক করে দেওয়া হয়। তারপর কর্নার হয়। পরবর্তীতে সাহাল ফের শট নেন। তবে ফের ব্লক করে দিল বেঙ্গালুরু।
৬৩ মিনিট: মাঠে নেমেই বাঁ-প্রান্তটা কিছুটা সচল করলেন আশিক কুরিয়ান। কাটিয়ে বেরিয়ে গেলেন। তবে শেষপর্যন্ত বলটা কর্নার লাইন পেরিয়ে গেল। তবে মোহনবাগানের জন্য কিছুটা হলেও ইতিবাচক পদক্ষেপ।
৬২ মিনিট: লিস্টন কোলাসোকে তুলে নিলেন মোহনবাগানের হেড কোচ জোসে মোলিনা। নামালেন আশিক কুরিয়ান। যিনি আগেরদিন ভালো খেলছিলেন। অন্যদিকে অনিরুদ্ধ থাপাকে তুলে সাহাল আবদুল সামাদকে নামানো হল। দু'জনেই একেবারে ছন্দে ছিলেন না।
৫৭ মিনিট: বক্সের একটু ভিতর থেকে বাঁ-পায়ে শট জেসন কামিন্সের। ঝাঁপিয়ে পড়ে সেভ করলেন গুরপ্রীত সিং সান্ধু। ভালো সেভ। মোহনবাগানের জন্য ইতিবাচক দিক হল যে এই প্রথমবার এরকম ঘুরে শট নিলেন কামিন্স।
৫৬ মিনিট: একবারে অচেনা মোহনবাগানকে দেখা যাচ্ছে আজ। কার্যত কিছুই করতে পারছে না। কোনও উইং সচল নয়। মাঝখান থেকেও বল নিয়ে উঠতে পারছে না মোহনবাগান। জোসে মোলিনাকে স্ট্র্যাটেজি পালটাতে হবে না।
৪৯ মিনিট: আত্মঘাতী গোল মোহনবাগানের! ১-০ গোলে এগিয়ে গেল বেঙ্গালুরু এফসি। ডানদিকে একটা নির্বিষ ক্রস আসে। সেটা ক্লিয়ার করতে গিয়ে নিজের জালে বল জড়িয়ে দিলেন অ্যালবার্তো রদ্রিগেজ।
৪৭ মিনিট: দুর্দান্ত সেভ বিশাল কাইথের। দুর্দান্ত! বরাতজোরে বেঁচে গেল মোহনবাগান। বক্সের ডানদিকের ভিতর থেকে ডানপায়ে শট রায়ান উইলিয়ামসের। নিজের ডানদিকে ঝাঁপিয়ে বাঁচিয়ে দিলেন কাইথ। তারপরও ফের সেভ করেন।
শুরু হল আইএসএলের ফাইনালের দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। প্রথমার্ধে মোহনবাগান যেভাবে খেলেছে, সেটা যদি দ্বিতীয়ার্ধেও অব্যাহত থাকে, তাহলে সবুজ-মেরুন ব্রিগেডের কপালে দুঃখ আছে।
প্রথমার্ধে বেঙ্গালুরু এফসির বল পজেশন ছিল ৬৪.৪ শতাংশ। মোহনবাগানের বল পজেশন ৩৫.৬ শতাংশ। ঠিকঠাক পাস দেওয়ার নিরিখে বেঙ্গালুরুর অনেক এগিয়ে আছে। বেঙ্গালুরুর নিখুঁত পাসিংয়ের শতাংশ হল ৮০। মোহনবাগানের নিখুঁত পাসিংয়ের শতাংশ হল ৬০।
শেষ প্রথমার্ধের খেলা। প্রথমার্ধে মোহনবাগান বা বেঙ্গালুরু এফসি কেউই গোল করতে পারল না। আর প্রথমার্ধে যে কোনও গোল খেতে হল না মোহনবাগানকে, সেজন্য ঈশ্বরের কাছে কৃতজ্ঞ থাকবেন সবুজ-মেরুনের হেড কোচ হোসে মোলিনা।
৪৫ মিনিট: প্রথমার্ধের শেষে অতিরিক্ত ২ মিনিট যোগ করা হল। এই দু'মিনিট মোহনবাগান যদি গোল না খায়, তাহলে সত্যিই ভাগ্যবান হবে। মোহনবাগানকে নিয়ে পুরোপুরি ছেলেখেলা করছে বেঙ্গালুরু এফসি।
৩৬ মিনিট: মোহনবাগান প্রচুর জায়গা দিচ্ছে বেঙ্গালুরুকে। বাঁ-দিক থেকে ডানদিকে বলটা সুইচ করে দিল বেঙ্গালুরু। ডানদিক থেকে গিয়ে বক্সের মধ্যে ঢুকে বাঁ-পায়ে শট। দ্বিতীয় পোস্টের সামান্য উপর দিয়ে বলটা বেরোল।
২৬ মিনিট: হ্যান্ডবল??? না, দিলেন না রেফারি। কর্নার দিলেন রেফারি। মোহনবাগান বক্সের ঠিক বাইরে থেকে শট নেয় বেঙ্গালুরু। বক্সের ঠিক মাথায় লাফানো অবস্থায় হাতে বল লাগে শুভাশিসের।
২৪ মিনিট: ঠিক গোললাইনে দাঁড়িয়ে রোশন সিংয়ের বাঁক খাওয়ানো শট ধরে নিলেন মোহনবাগানের গোলকিপার বিশাল কাইথ। বেঙ্গালুরুর কেউ বলটা ধরতে গেলেন না। নাহলে বিশাল চাপে পড়তে পারতেন। মোহনবাগানের টুঁটি চেপে ধরেছে বেঙ্গালুরু। যে কোনও সময় গোল করে দিতে পারে।
২২ মিনিট: সেই লিস্টন কোলাসোর স্বপ্ন ভরা শট। অহেতুক শট। তিনি সল্টলেক থেকে শট নিলেন। বল পৌঁছে গেল বেঙ্গালুরুতে। তাঁর পাশে ছিলেন মনবীর সিং, জেসন কামিন্সরা। মোটেও প্রসন্ন হলেন না অস্ট্রেলিয়ান তারকা।
১৯ মিনিট: হেডারে প্রায় গোল করে দিচ্ছিলেন সুনীল ছেত্রী। কর্নার থেকে হেড করেন। তাঁকে মার্ক করছিলেন আশিস রাই। আশিসের থেকে ছিটকে বেরিয়ে গিয়ে হেড করেন সুনীল। তেকাঠির সামনে দাঁড়িয়ে থাকা শুভাশিস বোসের বুকে বলটা লাগে। তারপর বল ধরে নেন বিশাল কাইথ।
১৭ মিনিট: মনবীর সিং ডানদিকে খেলে দিলেন আশিস রাইয়ের। একদম ডানদিক ধরে উঠে এসে কর্নার লাইনের ঠিক সামনে থেকে বক্সে বল বাড়ান আশিস। পিকচার পারফেক্ট বল। কিন্তু জেমি ম্যাকলারেন আসার আগে বলটা ধরে নেন বেঙ্গালুরুর গোলকিপার।
১৫ মিনিট: মোহনবাগান বক্সের ঠিক বাইরে ফাউল করলেন মোহনবাগানের শুভাশিস বোস। বল নিয়ে ভিতরে ঢুকে আসছিলেন বেঙ্গালুরুর খেলোয়াড়। পা বাড়িয়ে ফাউল করেন শুভাশিস। বিপজ্জনক জায়গায় ফ্রি-কিক। তবে সোজা ওয়্যালে ধাক্কা মারল সুনীল ছেত্রীর শট।
১৩ মিনিট: ভালো ফ্রি-কিক জেসন কামিন্সের। বাঁ-হাতে বাঁক খাওয়ানো ফ্রি-কিক খেরে হেড দেওয়ার জন্য কেউ ছিলেন না। ফলে সহজে বলটা ধরে নিলেন গুরপ্রীত সিং সান্ধু। হতাশ কামিন্স। হাত তুলে জিজ্ঞাসা করছেন যে কেউ কেন বলটার জন্য ঝাঁপালেন না।
৯ মিনিট: বাঁ-দিক থেকে উঠে এলেন লিস্টন কোলাসো। বক্সের ঠিক আগে বেঙ্গালুরুর ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে বেরিয়ে গেলেন। তারপর বক্সের দিকে বলটা বাড়ান। কিন্তু লাভ হল না। বল ক্লিয়ার করে দিল বেঙ্গালুরু ডিফেন্স।
৮ মিনিট: পায়ের জঙ্গলের মধ্যেই বক্সের মধ্যে ঢুকে ডানদিক থেকে গোলে শট জেমি ম্যাকলারেনের। শুয়ে পড়ে বাঁচিয়ে দিলেন বেঙ্গালুরুর গোলকিপার গুরপ্রীত সিং সান্ধু। ফিরতি বলটা কাজে লাগাতে পারলেন না জেসন কামিন্স। বল ক্লিয়ার করে দিলেন সানা সিং।
৪ মিনিট: বেঙ্গালুরুর আক্রমণাত্মক মুভ থেকে প্রতি-আক্রমণে উঠে এল মোহনবাগান। মোহনবাগানের বক্সের কাছে বাঁ-দিক থেকে বেঙ্গালুরুর অর্ধে জেমি ম্যাকলারেনকে লম্বা বল বাড়ান জেসন কামিন্স। তবে তিনি বলটা পাননি। পরে মনবীর সিং বল নিয়ে বেঙ্গালুরু বক্সে ঢোকার চেষ্টা করেন। শেষপর্যন্ত ক্লিয়ার করে দেয় বেঙ্গালুরু ডিফেন্স।
১ মিনিট: ম্যাচের শুরুতেই আক্রমণ মোহনবাগান। ডানদিক থেকে উঠে যান জেসন কামিন্স। বলটা বাড়ান বেঙ্গালুরুর বক্সে। তবে সানা সিং বল ক্লিয়ার করে দেন। তারইমধ্যে বেঙ্গালুরুর মেন্ডেজ ফাউল করলেন।
যুবভারতী স্টেডিয়ামে ইন্ডিয়ান সুপার লিগের (আইএসএল) ফাইনালের কিক-অফ হয়ে গেল। ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছে মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট এবং বেঙ্গালুরু এফসি। মুম্বই সিটি এফসির পরে দ্বিতীয় দল হিসেবে একই মরশুমে লিগ শিল্ড ও আইএসএল কাপ জিততে মুখিয়ে আছে মোহনবাগান।
বেঙ্গালুরু এফসির প্রথম একাদশ: গুরপ্রীত সিং সান্ধু (গোলকিপার), রাহুল ভেকে, সানা, রায়ান উইলিয়ামস, সুরেশ সিং, অ্যালবার্তো নোগুয়েরা, সুনীল ছেত্রী (অধিনায়ক), আন্তোনিও মেন্ডেজ, পেদ্রো লুইস ক্যাপো পায়রেস, নাওরেম সিং এবং নিখিল চন্দ্রশেখর।
সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগের প্রথম একাদশের থেকে একটি পরিবর্তন করেছেন মোহনবাগানের হেড কোচ জোসে মোলিনা। প্রথম একাদশে নিয়ে এসেছেন মনবীর সিংকে। গত ম্যাচে আশিক কুরিয়ানকে বাঁ-দিকে খেলিয়েছিলেন। আজ মনবীর ফেরায় লিস্টন কোলাসো বাঁ-দিকে চলে যাবেন।
মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের প্রথম একাদশ: বিশাল কাইথ (গোলকিপার), টম আলড্রেড, আশিস রাই, মনবীর সিং, শুভাশিস বোস (অধিনায়ক), লিস্টন কোলাসো, অ্যালবার্তো রদ্রিগেজ, অনিরুদ্ধ থাপা জেমি ম্যাকলারেন, জেসন কামিন্স এবং আপুইয়া। অর্থাৎ সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগের দলে একটি পরিবর্তন করলেন মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের হেড কোচ জোসে মোলিনা।
যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে শেষ ১৪টি ম্যাচের মধ্যে ১৩টিতে জিতেছে মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট। ড্র করেছে একটি ম্যাচে। অর্থাৎ শেষ ১৪টি ম্যাচে যুবভারতীতে অপরাজিত আছে মোহনবাগান। আবার এই মোহনবাগানের গোলকিপার বিশাল কাইথ ১৬টি ক্লিনশিট রেখেছেন। সেখানে বেঙ্গালুরুর গুরপ্রীত সিং সান্ধু অনেকটা পিছিয়ে আছেন।
মরশুমের দুই সেরা দল এবং মগজাস্ত্রের লড়াই- আজ আইএসএল ফাইনালে মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট বনাম বেঙ্গালুরু এফসির ম্যাচের যেন সেটাই ‘ক্যাচলাইন’ হয়ে গিয়েছে। এমনিতে বৃহাদাকারে দেখতে গেলে আইএসএল কাপ ফাইনালের খুব বেশি গুরুত্ব নেই। কারণ যে লিগ শিল্ড জিতলে এশিয়ার মঞ্চে খেলা যায়, সেটা ইতিমধ্যে জিতে গিয়েছে মোহনবাগান। তারপরও অবশ্য কাপ জিততে মরিয়া সবুজ-মেরুন। একইভাবে যুবভারতীকে নিশ্চুপ করিয়ে আইএসএল কাপ জেতার লক্ষ্যে ঝাঁপাচ্ছে বেঙ্গালুরু। আর সেই আইএসএল ফাইনালে মোহনবাগান বনাম বেঙ্গালুরু এফসি ম্যাচের লাইভ স্কোর ও আপডেট দেখুন হিন্দুস্তান টাইমস বাংলায়।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports