
Betvisa
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports
প্রয়োজন হলে তিন দিনের মধ্যে ইডেনের বাইশগজ ম্যাচের জন্য প্রস্তুত করে দিতে পারেন। এমনটাই দাবি পিচ কিউরেটর সুজন মুখোপাধ্যায়ের। যার অর্থ, লকডাউনের মাঝেও মাঠকর্মীরা অবিরাম যত্ন নিয়ে চলেছেন ক্রিকেটের নন্দন কাননের। তবে একটা বিষয়ে সতর্ক দৃষ্টি রয়েছে বাংলার ক্রিকেট অ্যাসোসিসেশনের। করোনা মহামারির সময়ে সরকারি নির্দেশ যেন অক্ষরে অক্ষরে মানা হয়।
সুজন মুখোপাধ্যায় জানালেন, করোনা সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচতে ইডেনের মাঠকর্মীরা সব রকম সতর্কতা অবলম্বন করেন। এমনিতে মাঠকর্মীদের জন্য স্টেডিয়াম চত্বরেই থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। তাই লকডাউনে বাইরে থেকে এসে কাজ করার প্রশ্ন নেই। তবে মাঠের পরিচর্যার সময় মাস্ক পরা থেকে শুরু করে সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং মেনে চলা, সব নির্দেশই মেনে চলেন গ্রাউন্সম্যানরা।
কিউরেটরের কথায়, 'আমি তিন দিনেই পিচ প্রস্তুত করে দিতে পারি। আমি তৈরি। সপ্তায় দু'বার আমি ইডেনে যাই সব কাজ ঠিকঠাক চলছে কিনা দেখতে। কাজ বলতে পিচে জল দেওয়া ও মাঠের ঘাস ছাঁটা। খেলা নেই বলে রোল করারও প্রয়োজন নেই।'
পরক্ষণেই তিনি বলেন, 'সবার আগে আমি নিশ্চিত করেছি যে, সব নির্দেশ যেন যথাযথ মানা হয়। মাঠকর্মীরা সবসময় মাস্ক পরে থাকে। সিএবি সবার জন্য মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও পর্যাপ্ত খাবারের ব্যবস্থা করেছে। সোশ্যাল ডিসট্যান্সিংয়ের দিকেও সবার নজর থাকে। পাশাপাশি কাজ করার সময় পারস্পরিক দূরত্ব বজায় রাখে সবাই। জল দেওয়ার সময় একজনের কাছ থেকে বাকিরা অনেকটা দূরে থাকে। আমি ঘাস ছাঁটার জন্য আপাতত একটা মেসিন ব্যবহার করতে বলেছি। আর যেদিন থেকে আমি দায়িত্ব নিয়েছি, মাঠে কেউ থুথু ফেলে না। সুতরাং, এই নিয়ে আলোচনা অমূলক।'
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports