ওজন কমিয়ে নির্দিষ্ট ফিগার পাওয়া অনেকেরই লক্ষ্য। কিন্তু একটা সময়ের পর ওজন কমলে দেখা যায়, ত্বক ঝুলে গিয়েছে অনেকটা। যা দেখতে অনেকের কাছেই অস্বস্তিকর লাগে। এই অবস্থায় কী করণীয় ? কেনই বা ত্বক এমন ঝুলে যায়? সম্প্রতি ক্লিনিকাল নিউট্রিশিয়ান শিখা সিং এই বিষয়টি বিশদে ব্যাখ্যা করলেন। পাশাপাশি কেন এই সমস্য়াটি হয়, তা নিয়েও কথা বললেন।
পুষ্টিবিদের কথায়, ওয়েট লসের একটি সাইড এফেক্ট বলা চলে এই ত্বক ঝুলে যাওয়া। তবে এটিকে প্রতিরোধ করা যেতে পারে। এর জন্য ত্বকের রোজ কিছু নির্দিষ্ট অভ্যাস করা জরুরি বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসক। কী কী সেই অভ্যাস? দেখে নেওয়া যাক একনজরে।
ওজন কমানোর পর ত্বক ঝুলে পড়ে কেন?
ত্বক ঝুলে পড়ার কারণ ব্যাখ্যা করার জন্য ডঃ সিং একটি আকর্ষণীয় উপমা দিয়েছেন। তিনি দুটি বেলুন নিয়েছিলেন, একটি বেলুন স্বাভাবিক অবস্থায় ছিল এবং অন্যটি তিনি ফুলিয়েছিলেন এবং তারপর সমস্ত বাতাস ছেড়ে দেন। যে বেলুনটি ফুলিয়েছিলেন সেটি, যেটি ভরা ছিল না তার তুলনায় কুঁচকিয়ে পড়েছিল। ডঃ সিংয়ের মতে, একই নীতি আমাদের ফ্যাট কোষের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। তিনি বলেন, “আমাদের ফ্যাট কোষের ক্ষেত্রেও এটিই ঘটে। যখন আমরা ওজন বাড়াই, তখন আমাদের ফ্যাট কোষে চর্বি ভরে যায় এবং তারা প্রসারিত হয়। যখন আমরা ওজন কমিয়ে ফেলি, তখন ফ্যাট চলে যায় এবং ফ্যাট কোষগুলি সঙ্কুচিত হয়, কিন্তু তারা তাদের আসল আকারে ফিরে আসে না। ফ্যাট কোষগুলি প্রস্তুত থাকে যাতে আমরা যদি আবার ওজন বাড়াই, তবে তারা দ্রুত আবার ফ্যাট জমা করতে পারে।"
কীভাবে আলগা ত্বক এড়ানো যায়?
ওজন কমানোর পর ত্বকের দৃঢ়তা বজায় রাখার জন্য, ডঃ সিং প্রতিটি খাবারে প্রোটিন যোগ করার পরামর্শ দেন। দ্বিতীয়ত, তিনি ভালোভাবে হাইড্রেটেড থাকার জন্য সারা দিন তিন লিটার জল পান করার পরামর্শ দেন। এবং সবশেষে, তিনি প্রতিদিন 30-45 মিনিট দ্রুত হাঁটার এবং ওজন কমানোর পর স্ট্রেন্থ ট্রেনিং করার পরামর্শ দিয়েছেন।
পাঠকদের জন্য নোট: এই প্রতিবেদনটি সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ব্যবহারকারীদের তৈরি করা সামগ্রীর উপর ভিত্তি করে তৈরি। HT.com স্বাধীনভাবে দাবিগুলি যাচাই করেনি এবং সেগুলিকে সমর্থন করে না। এই নিবন্ধটি শুধুমাত্র তথ্যের উদ্দেশ্যে এবং পেশাদার চিকিৎসা পরামর্শের বিকল্প নয়।
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।