বলিউড অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার নাম ইন্ডাস্ট্রির অনেক অভিনেতার সঙ্গে যুক্ত ছিল। কিন্তু 'ডন' ছবির পর তাঁর ব্যক্তিগত জীবন সবচেয়ে বেশি আলোচনায় এসেছে। শাহরুখ খানের সঙ্গে এই ছবির পর সবাই প্রিয়াঙ্কা এবং শাহরুখকে নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছিল। তাঁদের নাম প্রকাশ না করেই প্রহ্লাদ কক্কর এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন যে প্রিয়াঙ্কার একটি খুব গুরুতর সম্পর্ক ছিল। তিনি আরও বলেন কেন তিনি এই বিষয়ে চুপ ছিলেন। 'ডন' এবং 'ডন-২'-এর পরে, প্রিয়াঙ্কা এবং শাহরুখ খানের জুটি সর্বত্র আলোচনায় ছিল।
আরও পড়ুন: ক্যানসারের কারণে হুহু করে পড়ছে দীপিকার চুল! নানা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নিয়ে চিন্তিত অভিনেত্রী
প্রহ্লাদ ভিকি লালওয়ানিকে বলেছিলেন, ‘প্রিয়াঙ্কা খুব মিষ্টি, তিনি একজন অসাধারণ অভিনেতা। তিনি খুব উচ্চাকাঙ্ক্ষী, একাগ্র এবং খুব মনোযোগী। এছাড়াও, তার আত্মসম্মানের অনুভূতি রয়েছে যা তিনি কাউকে স্পর্শ করতে দেন না। তাই তথাকথিত এই সম্পর্ক নিয়ে তিনি কখনও একটি শব্দও বলেননি। সবাই তাঁদের মতামত দিচ্ছিলেন এবং চলে যাচ্ছিল। তিনি কখনও কিছু বলেননি। তিনি তাঁর মর্যাদা বজায় রেখেছিলেন। যদি এটা কেবল বোকামি হত, তবে তিনি অবশ্যই এটিকে হেসে উড়িয়ে দিতেন। কিন্তু বিষয়টা গুরুতর ছিল।’
অ্যাডম্যান প্রহ্লাদ বলেন, ‘তাই এটা ওঁর জন্য খুবই ব্যক্তিগত বিষয় ছিল। তিনি চাননি এ নিয়ে কিছু লেখা হোক, তিনি চাননি যে এ নিয়ে আলোচনা হোক। প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার কেরিয়ারের প্রাথমিক পর্যায় সম্পর্কে বলতে গিয়ে প্রহ্লাদ কক্কর ২০০০ সালে ফেমিনা মিস ইন্ডিয়ায় লারা দত্তের সঙ্গে তাঁর প্রতিযোগিতার কথা স্মরণ করেন। তিনি বলেন, লারা প্রতিযোগিতায় জিতে ছিলেন, কিন্তু প্রিয়াঙ্কা দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছিলেন। সেই বছর দু’জনেই বড় বড় আন্তর্জাতিক খেতাব জিতেছিল। কিন্তু প্রিয়াঙ্কার কিছু অসুবিধাও ছিল।'
আরও পড়ুন: ডন ৩-এর শ্যুটিং অক্টোবর থেকেই শুরু? রণবীরের সিনেমা নিয়ে বড় তথ্য এল সামনে
প্রহ্লাদ কক্কর বলেন, 'প্রিয়াঙ্কার সেই সময় একটা বড় অসুবিধা ছিল। প্রথমত, তাঁর গায়ের রং চাপা ছিল। দ্বিতীয়ত, তাঁর ত্বকও ভালো ছিল না। তবুও তিনি তা করতে পেরেছিল। তাই তার ত্বক আসলে খুব সাবধানে ঢেকে রাখতে হয়েছিল। আর তারপর তিনি ছিলেন একজন পেশীবহুল মেয়ে। 'দোস্তানা' সিনেমার মতো দেখতে তিনি অনেক ওজন কমিয়েছিল। দোস্তানায় তাঁকে অসাধারণ লাগছিল। এতে কোনও সন্দেহ নেই। তাঁকে অনেক কিছুর উপর খুব কঠোর পরিশ্রম করতে হয়েছিল।'
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।