প্রসূন দে। ট্যাংরার দে পরিবারের ছোট ভাই। সোমবারই তাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এনআরএস হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পরে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। প্রায় চারঘণ্টা ধরে পুলিশ তার সঙ্গে কথা বলেছিল। তারপরই গ্রেফতার করা হয়।
তবে একটা সময় জেরায় ভেঙে পড়ে প্রসূন। মানসিকভাবে বিধ্বস্ত। সূত্রের খবর, পুলিশের জেরায় বেশ কিছুটা স্বীকার করেছে প্রসূন। গত ১৮ ফেব্রুয়ারির সেই ভয়াবহ ঘটনায় তার যে হাত আছে সেটা খানিকটা স্বীকার করে নিয়েছে প্রসূন। তবে এর আগে ভাইপো আগেই কাকার দিকে আঙুল তুলেছিল। এবার পুলিশের জেরাতেও সেকথাই উঠে আসছে।
তবে কীভাবে গোটা ঘটনাটি হয়েছিল সেটা জানার জন্য আরও কিছুটা অপেক্ষা করতে হবে। প্রয়োজনে ঘটনাস্থলে নিয়ে গিয়ে ঘটনার পুনর্নির্মাণ করাও হতে পারে। এর ফলে সমস্ত বিষয়টি অনেকটাই পরিষ্কার হবে।
৪৩ বছর বয়সি প্রসূন। মুখে মাস্ক। পুলিশ সোমবারই তাকে ট্যাংরা থানায় নিয়ে গিয়েছিল। চারঘণ্টারও বেশি সময় ধরে পুলিশ তাকে নানা প্রশ্ন করে। এরপরই তাকে গ্রেফতার করা হয়। তবে কীভাবে গোটা ঘটনাটি হয়েছিল তার বিস্তারিত বিবরণ সংগ্রহ করতে চায় পুলিশ। সেই সঙ্গেই প্রসূন যে সমস্ত কথা বলছে তার সঙ্গে অপর দুজনের বয়ান মিলিয়ে দেখতে হবে। কিন্তু প্রণয় ও তার ছেলে বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি। সেক্ষেত্রে তারা পুরোপুরি সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত পুলিশ বিস্তারিতভাবে কিছু জানতে পারছে না।