আইপিএলের ইতিহাসে ২০০ বা তার বেশি রান তাড়া করে জয়ের ক্ষেত্রে এই নজির গড়ল মুম্বই। সব থেকে বেশি বল বাকি থাকতে এত বড় স্কোর তাড়া করে জয়ের ক্ষেত্রে নজির গড়ল তারা। দিল্লি ক্যাপিটালসের ছয় বছর আগের গড়া নজির ভেঙে দিল তারা।
আইপিএলের ইতিহাসে ২০০ বা তার বেশি রান তাড়া করে জয়ের ক্ষেত্রে এই নজির গড়ল মুম্বই। সব থেকে বেশি বল বাকি থাকতে এত বড় স্কোর তাড়া করে জয়ের ক্ষেত্রে নজির গড়ল তারা। দিল্লি ক্যাপিটালসের ছয় বছর আগের গড়া নজির ভেঙে দিল তারা। এদিন ১৬.৩ ওভারেই ম্যাচ জিতে যায় রোহিত শর্মারা। ফলে ২১ বল বাকি থাকতে ম্যাচ জিতে এই নজির গড়ল তারা। এর আগে ২০১৭ সালে এই নজির গড়েছিল দিল্লি ক্যাপিটালস দল। দিল্লিতে গুজরাট লায়ন্সের বিরুদ্ধে তারা ২০৮ রান করে ম্যাচ জিতেছিল ১৫ বল বাকি থাকতে। তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে ২০১০ সালে কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে হওয়া পঞ্জাব কিংস বনাম কেকেআরের ম্যাচটি। সে দিন পঞ্জাব ২০১ রান করে ম্যাচ জিতেছিল ১০ বল বাকি থাকতেই।
এদিন প্রথমে ব্যাট করে আরসিবি ১৯৯ রান করতে সমর্থ হয়। ওপেনার বিরাট কোহলি এদিন ব্যর্থ হলেও ফ্যাফ ডু'প্লেসি এবং গ্লেন ম্যাক্সওয়েল এদিন দুরন্ত ছন্দে খেলেন। ফ্যাফ ৪১ বলে ৬৫ এবং গ্লেন এদিন ৩৩ বলে ৬৮ রানের দু'টি মারকাটারি ইনিংস খেলেন। ১৮ বলে ৩০ রান করে দীনেশ কার্তিক আরসিবিকে পৌঁছে দেন ১৯৯ রান। রান তাড়া করতে নেমে রোহিত শর্মা দ্রুত প্যাভিলিয়নে ফিরে যান। তবে ব্যাট হাতে অনবদ্য ইনিংস উপহার দেন সূর্যকুমার যাদব। মাত্র ৩৫ বলে ৮৩ রানের একটি চোখধাঁধানো ইনিংস খেলেন তিনি। তাঁকে যোগ্য সঙ্গত করেন নেহাল ওয়াধেরা। তিনি করেন ২১ বলে ৪২ রান। এ ছাড়া নেহাল ওয়াধেরা ৩৪ বলে ৫২ রানে অপরাজিত থাকেন।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।