চুল উঠে যাওয়ার সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। সাধারণ মানুষের মতোই এই সমস্যায় পড়েন সেলিব্রিটিরাও। তাঁরা তখন কী করেন? কীভাবে চুল পড়া আটকান? এই প্রশ্নের একটা উত্তর পাওয়া গেল মীরা রাজপুতের ইউটিউব চ্যানেল থেকে। ৬-৭ মাস ধরে প্রচুর চুল পড়ে যাচ্ছিল তাঁর। ভিডিয়োয় এমনই জানিয়েছেন শাহিদ কাপুরের স্ত্রী। বলেছেন, সেই সমস্যা সামলাতে কী করতেন তিনি। এবং এটিও জানিয়েছেন, সেই সব পদ্ধতি ভালোই কাজে লেগেছে। গোড়াতেই মীরা জানিয়েছেন, এই সমস্যা কেন হচ্ছিল। বলেছেন Telogen Effluvium সম্পর্কে। এতে সাময়ীক ভাবে চুল উঠে যেতে থাকে। মানসিক চাপই এই সমস্যার প্রধান কারণ।চুল পড়া বন্ধ করতে কী কী করতেন মীরা?আঁটসাঁট খোঁপা করা প্রথমেই বন্ধ করে দেন তিনি। তাতে চুল পড়ার আশঙ্কা বাড়ে। তার বদলে আলগা খোঁপা করে রাখতেন।চুল উঠে যাওয়ার ভয়ে বেশি আঁচড়াতেন না তিনি। এটিও ভুল সিদ্ধান্ত। এমনই বলেছেন মীরা। বলেছেন, চুল না আঁচড়ানোর ফলে গোড়ায় রক্ত চলাচল হত না। তাতে চুলের আরও ক্ষতি হয়েছে।তবে ভেজা চুল একেবারেই আঁচড়ানো উচিত নয়। তেমনও বলেছেন তিনি। জানিয়েছেন, তাতে চুল পড়া বাড়ে।এই টিপসগুলির পরেই আরও একটি টোটকার কথা বলেছেন মীরা রাজপুত। বলেছেন, এটি তিনি তাঁর মায়ের থেকে শিখেছেন। আর এটিতেই নাকি সবচেয়ে ভালো কাজ হয়েছে। চুল পড়া একেবারে বন্ধ হয়ে গিয়েছে। চুল উঠে যাওয়ার সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। সাধারণ মানুষের মতোই এই সমস্যায় পড়েন সেলিব্রিটিরাও। তাঁরা তখন কী করেন? কীভাবে চুল পড়া আটকান? এই প্রশ্নের একটা উত্তর পাওয়া গেল মীরা রাজপুতের ইউটিউব চ্যানেল থেকে। ৬-৭ মাস ধরে প্রচুর চুল পড়ে যাচ্ছিল তাঁর। ভিডিয়োয় এমনই জানিয়েছেন শাহিদ কাপুরের স্ত্রী। বলেছেন, সেই সমস্যা সামলাতে কী করতেন তিনি। এবং এটিও জানিয়েছেন, সেই সব পদ্ধতি ভালোই কাজে লেগেছে। গোড়াতেই মীরা জানিয়েছেন, এই সমস্যা কেন হচ্ছিল। বলেছেন Telogen Effluvium সম্পর্কে। এতে সাময়ীক ভাবে চুল উঠে যেতে থাকে। মানসিক চাপই এই সমস্যার প্রধান কারণ।চুল পড়া বন্ধ করতে কী কী করতেন মীরা?আঁটসাঁট খোঁপা করা প্রথমেই বন্ধ করে দেন তিনি। তাতে চুল পড়ার আশঙ্কা বাড়ে। তার বদলে আলগা খোঁপা করে রাখতেন।চুল উঠে যাওয়ার ভয়ে বেশি আঁচড়াতেন না তিনি। এটিও ভুল সিদ্ধান্ত। এমনই বলেছেন মীরা। বলেছেন, চুল না আঁচড়ানোর ফলে গোড়ায় রক্ত চলাচল হত না। তাতে চুলের আরও ক্ষতি হয়েছে।তবে ভেজা চুল একেবারেই আঁচড়ানো উচিত নয়। তেমনও বলেছেন তিনি। জানিয়েছেন, তাতে চুল পড়া বাড়ে।এই টিপসগুলির পরেই আরও একটি টোটকার কথা বলেছেন মীরা রাজপুত। বলেছেন, এটি তিনি তাঁর মায়ের থেকে শিখেছেন। আর এটিতেই নাকি সবচেয়ে ভালো কাজ হয়েছে। চুল পড়া একেবারে বন্ধ হয়ে গিয়েছে। |#+|কী সেই টোটকা? মীরা বলেছেন, পূর্ণিমার দিনে চুল ছেঁটে দিতেন তিনি। তাঁর মা নাকি তাঁকে শিখিয়েছিলেন এই কাজটি করতে। এতে নাকি চুলের বৃদ্ধি ভালো হয়। আর মায়ের কথা যে পুরোপুরি ঠিক, তা হাতেনাতে টের পেয়েছেন তিনি।
