বাংলা নিউজ > বায়োস্কোপ > Nusrat Jahan Son Photo: সাগর পাড়ে নুসরত, পাশে চুপটি করে ঈশান! ছেলের পুরো ছবি প্রথমবার দিলেন হট মাম্মা
পরবর্তী খবর
২০২১ সালেই ছেলে ঈশানের জন্ম দিয়েছেন নুসরত জাহান। তবে সন্তানকে এখনও আনেননি প্রকাশ্যে। জন্মের বছর দিওয়ালি উপলক্ষে মুখের হালকা আভাস দিয়েছিলেন ইনস্টাস্টোরিতে। সেই শেষ। তবে এতদিনে ভাঙলেন সেই আগল।
থাইল্যান্ডে গিয়েছেন নুসরত। সঙ্গী যশ আর ঈশান। সেখান থেকে একগুচ্ছ ছবি সামাজিক মাধ্যমে ভাগ করে নিয়েছেন তিনি। উর্দ্ধাঙ্গে বিকিনি টপ, সঙ্গে শর্টস। আপাতত এই চেহারেতেই দেখা গেল নুসরতকে। নিজের বেশ কয়েকটি ছবি শেয়ার করেছেন ইনস্টাগ্রাম ওয়ালে। আর স্টোরিতে ছবি দিয়েছেন ছেলে ঈশানের সঙ্গে।
আরও পড়ুন: ‘পরকীয়া’ ছিল উত্তমের নাতনির, মাঝরাতে পালায় বাড়ি থেকে! নবমিতাকে নিয়ে জবাব ভাস্বরের
মায়ের পাশে চুপটি করে দাঁড়িয়ে আড়াই বছরের খুদে। সাগর পাড়েও এসেও ভোলেননি মাম্মা ডিউটি। যার প্রমাণ অভিনেত্রীর কাঁধে থাকা ডায়াপার ব্যাগটি। দেখুন সেই পোস্ট-
জন্মর আগে থেকেই বিতর্কে নুসরত পুত্র। করোনা লকডাউন চলাকালীন খবর আসে নুসরত মা হতে চলেছে। তখনও তিনি পরিচিত নিখিল জৈনের স্ত্রী হিসেবেই। এরপর নিখিল প্রকাশ্যে এসে জানান, নুসরতের গর্ভস্থ সন্তানের বাবা তিনি নন। এরপরই নুসরত সংবাদমাধ্যমকে দেন বিবৃতি। যাতে জানান, ‘নিখিলের সঙ্গে বিয়ে অবৈধ’।
আরও পড়ুন: শোভন-সোহিনীর বিয়ের নেকলেসের দামই নাকি ৩ লাখ, অনুষ্ঠানের মোট বাজেট কত?
এরপর জানা যায়, প্রেগন্যান্সির সময় নুসরতের খেয়াল রাখছেন যশ। এমনকী, হাসপাতালে ডেলিভারির সময়ও ছিল যশই। তখনও নুসরত সামনে আনেননি সন্তানের পিতৃ পরিচয়। ঈশানের বয়স যখন মাসখানেক, তখন হঠাৎই ভাইরাল হয়ে যায় বার্থ সার্টিফিকেট। যাতে বাবা হিসেবে নাম ছিল যশেরই। তারপর জানা যায়, বিয়েও করেছেন নুসরত আর যশ। তবে ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কখনও প্রকাশ্যে কথা বলেলনি অভিনেত্রী।
গত পাঁচ বছর ধরে অভিনেত্রীর পাশাপাশি নুসরতের পরিচয় ছিল সাংসদ হিসেবেও। রাজ্যের শাসক দল তৃণমূলের বিধায়ক, জিতেছিলেন বসিররহাট কেন্দ্র থেকে। তবে অভিনেত্রীর উপর অভিযোগ উঠতে থাকে, ভোটের পরেই তিনি ভুলেছেন এলাকার মানুষদের। এমনকী, একবার তো নুসরতের নামে পড়েছিল ‘সন্ধান চাই’ পোস্টারও। নিন্দুকদের দাবি, তৃণমূলের লোকারই তা সাঁটিয়েছিল দেওয়ালে দেওয়ালে। এমনকী, সন্দেশখালি-কাণ্ডতেও একবারও যাননি তিনি। এরপর লোকসভা ২০২৪-এর প্রার্থী তালিকায় দেখা যায় নুসরতের নাম নেই। অভিনেত্রীও এরপর নিজেকে সরিয়ে নিয়েছেন সক্রিয় রাজনীতি থেকে। ভোটে নাম না ওঠা নিয়ে করেননি টুঁ শব্দ।