বাংলা নিউজ > ক্রিকেট > GT vs MI, IPL 2025: এক বছর আগের মন কষাকষি শেষ, রোহিতের পরামর্শে ফিল্ডিং সাজিয়েই উইকেট পেলেন হার্দিক- ভিডিয়ো
পরবর্তী খবর
GT vs MI, IPL 2025: এক বছর আগের মন কষাকষি শেষ, রোহিতের পরামর্শে ফিল্ডিং সাজিয়েই উইকেট পেলেন হার্দিক- ভিডিয়ো
2 মিনিটে পড়ুন Updated: 29 Mar 2025, 10:37 PM ISTTania Roy
ওপেন করতে নেমে সাই সুদর্শন এবং শুভমন গিল মিলে প্রথম উইকেটে ৮.৩ ওভারে ৭৮ রান করে ফেলেছিলেন। এই জুটি ভাঙেন হার্দিক পান্ডিয়া। তবে হার্দিকের এই উইকেট নেওয়ার আগে, অষ্টম ওভারে ফিল্ডিং সাজানোর ক্ষেত্রে কিছু পরামর্শ দেন রোহিত। আর রোহিতের কথা মতো ফিল্ডিং পাল্টে উইকেট পান হার্দিক।
Ad
এক বছর আগের মন কষাকষি শেষ, রোহিতের পরামর্শে ফিল্ডিং সাজিয়েই উইকেট পেলেন হার্দিক- ভিডিয়ো।
ওপেন করতে নেমে সাই সুদর্শন এবং শুভমন গিল মিলে প্রথম উইকেটে ৮.৩ ওভারে ৭৮ রান করে ফেলেছিলেন। এই জুটি ভাঙেন হার্দিক পান্ডিয়া। তবে হার্দিকের এই উইকেট নেওয়ার আগে, অষ্টম ওভারে ফিল্ডিং সাজানোর ক্ষেত্রে কিছু পরামর্শ দেন রোহিত। আর রোহিতের কথা মতো ফিল্ডিং পাল্টে উইকেট পান হার্দিক।
একবার নয়, এদিন হার্দিককে একাধিক বার রোহিতের সঙ্গে কথা বলতে দেখা গিয়েছে। রোহিত এসে হার্দিককে বোলিং রোটেশন এবং ফিল্ডিং সাজানো নিয়ে বারবার পরামর্শ দিয়েছেন। এমন কী ১৭তম ওভার চলাকালীনও রোহিতের সঙ্গে বহুক্ষণ আলোচনা করতে দেখা যায় হার্দিককে। এবং সেই ওভারের শেষ বলে সাই সুদর্শনকে এলবিডব্লিউ করেন ট্রেন্ট বোল্ট। হার্দিক এবং রোহিতের মধ্যে গত আইপিএলে যেমন দূরত্ব ছিল, এবার কিন্তু সেই ছবিটা দেখা গেল না। বরং সিনিয়র হিসেবে হার্দিককে সুন্দর ভাবে গাইড করে দিতে দেখা গেল রোহিতকে। আর এই ভিডিয়ো ঝড়ের মতো ভাইরাল হয়েছে।
প্রথমে ব্যাট করে ১৯৬ করে গুজরাট
এদিন টস জিতে গুজরাটের দলকে প্রথমে ব্যাট করতে পাঠান হার্দিক পান্ডিয়া। ইনিংস ওপেন করতে নেমে শুরুর দিকে শুভমনকে কিছুটা মন্থর লাগলেও, সাই সুদর্শন আগ্রাসী মেজাজেই পেটাতে শুরু করেন মুম্বইয়ের বোলারদের। শুভমন পরের দিকে কিছু ভালো শট খেললেও, বড় রান এদিনও করতে পারেননি। তিনি ৪টি চার এবং ১টি ছক্কার হাত ধরে ২৭ বলে ৩৮ রান করেন। তিন নম্বরে নেমে জস বাটলারও চালিয়ে খেলার চেষ্টা করলেও, বেশীক্ষণ উইকেটে টিকতে পারেননি। বাটলার করেন ২৪ বলে ৩৯ রান। মারেন ৫টি চার এবং একটি ছয়।
চার নম্বরে নামা শাহরুখ খানও (৯) ব্যর্থ। তবে পাঁচ নম্বরে নেমে শেরফান রাদারফোর্ড সবে বিধ্বংসী হয়ে উঠতে শুরু করেছিলেন, কিন্তু তিনিও ১১ বলে ১৮ করে সাজঘরে ফেরেন। তখন উল্টোদিকে উইকেট পড়তে থাকলেও, সাই সুদর্শন কিন্তু এক প্রান্ত ধরে রেখেছিলেন। তিনি ৪১ বলে ৬৩ রান করে আউট হন। তাঁর ইনিংস সাজানো ছিল ৪টি চার এবং ২টি ছয়ে। এটাই গুজরাটের মূল পুঁজি হয়ে ওঠে।
লোয়ার অর্ডারের ব্যাটাররা রান সেভাবে না পাওয়ায়, ২০০ রানের গণ্ডি টপকানো হয়নি গুজরাটের। রাহুল তেওয়াটিয়া কোনও বল না খেলেই রান আউট হয়ে যান। ইনিংসের শেষ দিকে পর পর তিন বলে (১৮তম ওভারের শেষ বল এবং ১৯তম ওভারের প্রথম ২ বল) তিন উইকেট হারিয়ে বসে গুজরাট। রান পাননি রশিদ খানও (৬)। সাই কিশোর করেন ১ রান। শেষ পর্যন্ত ৭ রানে অপরাজিত থাকেন কাগিসো রাবাডা। পরের দিকে হার্দিক পান্ডিয়ারা ভালো বল করায় গুজরাটের ইনিংস ৮ উইকেটে ১৯৬ রানেই আটকে যায়।