ওই অ্যাকাউন্ট থেকে আবার অন্যত্র টাকা পাঠানো হতো। এখন সেগুলি চিহ্নিত করা হচ্ছে। অ্যাকাউন্টে টাকা ঢুকলেই সেটা অনলাইন এবং এটিএম থেকে তুলে নেওয়া হতো। এই চক্রের কয়েকজনকে নভেম্বর মাসে পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসে আরও একজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এবার আরও একজনকে গ্রেফতার করল পুলিশ।
কলকাতায় আবার টাকার পাহাড়ের হদিশ মিলল।
সদ্য শান্তিপ্রসাদ সিনহার বাড়ি থেকে দেড় কেজি সোনা ও ৫০ লক্ষ টাকা নগদ উদ্ধার করেছে সিবিআই। ঠিক তারপরই খাস কলকাতায় আবার টাকার পাহাড়ের হদিশ মিলল। এর আগে বালিগঞ্জ, বড়বাজার থেকে শুরু করে হাওড়া–সহ নানা জায়গা থেকে টাকা উদ্ধার হয়েছিল। টাকার পাহাড় প্রথম দেখা দিয়েছিল অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের ফ্ল্যাটে। তারপর থেকে নানা জায়গায় স্তূপাকৃত টাকা উদ্ধার হতে দেখা গিয়েছিল। যার তদন্ত করছে ইডি–সিবিআই।
এবার ট্যাংরা রোডের এক যুবকের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ৬৫ লক্ষ টাকা নগদ উদ্ধার করল কলকাতা পুলিশ। এই টাকা জালিয়াতি এবং আর্থিক প্রতারণা করেই জমানো হয়েছিল বলে তদন্তে উঠে এসেছে। আর প্রতারণার কাজে যুক্ত থাকার অভিযোগে ইতিমধ্যেই ওই যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ভুয়ো ওয়েবসাইট খুলে মানুষজনকে সোনার গয়নায় বিনিয়োগের টোপ দেওয়া হতো। এভাবেই প্রতারণা করে প্রায় দেড় কোটি টাকার জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে ওই যুবকের বিরুদ্ধে।