শনিবার সকাল পর্যন্ত পরিস্থিতি স্বাভাবিকই ছিল মুর্শিদাবাদে। তবে বেলা গড়াতেই ফের হিংসা ছড়িয়েছে সেখানে। রিপোর্ট অনুযায়ী, ধুলিয়ান পুরসভাতে ভাঙচুর চালানো হয়েছে। এদিকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভাঙচুর চালানো হয় এবং পরে সেখানে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এদিকে ফারাক্কার বিধায়ক মনিরুল ইসলামের দাদা আলির বাড়িতেও ভাঙচুর করা হয়েছে বলে অভিযোগ। (আরও পড়ুন: 'ওয়াকফ প্রতিবাদের নামে লুটপাট... থানায় হামলা হওয়ায় পুলিশ নিজেই পালায়')
আরও পড়ুন: বাংলায় ওয়াকফ প্রতিবাদের নামে তাণ্ডবে 'বিরক্ত' তৃণমূলেরই বিধায়ক, বললেন...
এদিকে টহলরত বিএসএফ জওয়ানদের ওপর ইটবৃষ্টি করা হয়। এই আবহে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে শূন্যে বেশ কয়েক রাউন্ড গুলি চালায় বিএসএফ। এদিকে অভিযোগ করা হচ্ছে, বিএসএফের গুলিতে নাকি জখন হয়েছেন দু'জন। যদিও সরকারি ভাবে গুলি চালানোর ঘটনার কথা স্বীকার কা হয়নি। জানা যায়, আজ সকাল ১০টা নাগাদ একদল দুষ্কৃতী ধুলিয়ানে স্থানীয় এক বেসরকারি হাসপাতালে হামলা চালায়। এরপর মনিরুলের দাদার বাড়িতেও হামলা চালানো হয়। মনিরুলও নাকি হেনস্থার শিকার হন। খবর পেয়ে এলাকায় পৌঁছেছে বিশাল পুলিশ বাহিনী। বিএসএফ অতিরিক্ত বাহিনী পাঠায়। গুজব ছড়ালে কড়া পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দিয়েছে রাজ্য পুলিশ। হিংসার ঘটনায় ইতিমধ্যেই ১১৮ জনকে গ্রেফতারও করা হয়েছে। (আরও পড়ুন: 'রাজ্যে ৪০% মুসলিম...', শান্তি বজায় রাখার জন্যে পুলিশের প্রশংসায় মুখ্যমন্ত্রী)