
Betvisa
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports
কোয়েল বিশ্বাস
মশার কামড় থেকে বিভিন্ন রকমের রোগ হতে পারে। ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গি, টুলারোমিয়া, জাপানিজ এনকেফেলাইটিস, বার্মা ফরেস্ট ফিভারের মতো রোগের আশঙ্কা বেড়ে যায় মশার কামড়ে। মশা তাড়ানোর জন্য তাই অনেকেই কয়েল ব্যবহার করেন। কিন্তু তাতে কী কী ক্ষতি হতে পারে?
মশার কামড় থেকে যে রোগগুলি হয় তার ধারণা আমদের থাকলেও ,মশার কয়েল থেকে কী কী ক্ষতি হতে পারে, তা অনেকেই জানেন না। সাম্প্রতিক একটি গবেষণা থেকে জানা গিয়েছে, মশার কয়েলে যে পরিমান রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়, তা নির্ধারিত মাত্রার থেকে বেশি। মশার এই কয়েলগুলি বেশির ভাগই তৈরি হয় চিনে।
মশার কয়েলে ব্যবহৃত বিষাক্ত রাসায়নিক উপাদান বাতাসের সঙ্গে মিশে যায়। সেগুলিই আমাদের নাকে ঢোকে। আরও একটি বিষয়, কয়েলে থাকা কিছু রাসায়নিক পদার্থ ত্বকের মাধ্যমে আমাদের শরীরে প্রবেশ করতে পারে। এই সমস্যা সব থেকে বেশি হয় সদ্যজাত শিশুদের। কারণ তাদের মধ্যে তখনও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো করে গড়ে ওঠে না।
কয়েলের প্রধান উপাদান হিসাবে থাকে পাইরোফ্রয়েড। এটি প্রাকৃতিক যৌগ পাইরোগ্রাম থেকে পাওয়া যায়। এর আসল সক্রিয় উপাদানটি হল কীটনাশক ডিডিটি বা পিন্ডেনের মতো ক্লোরিনেটেড হাইড্রোকার্বন, প্যারাফিনের মতো আরপ্যান ফসফরাস যৌগ এবং কার্বন।
বিভিন্ন গবেষা থেকে জানা যায়, একি মশার কয়েল যা পরিমান ধোঁয়া উৎপন্ন করে, তা ১০০টি সিগারেটের ধোঁয়ার সমান।
এর ফলে অনেক রকম স্নায়ু ঘটিত সমস্যা দেখা দিতে পারে । শুধু তাই নয়, মশার কয়েলের মারাত্মক রাসায়নিক উপাদান মহিলাদের প্রজনন ক্ষমতাকে কমিয়ে দেয়।
তাই যতটা পারবেন মশার এই কয়েল থেকে দূরে থাকুন।
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports