পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম আজকাল খুবই সাধারণ একটি সমস্যা। যার কারণে মহিলাদের প্রজনন ব্যবস্থার সাথে সম্পর্কিত সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। বেশিরভাগ সমস্যাই পরস্পর সংযুক্ত। যার মধ্যে দুর্বল বিপাকের কারণে শরীরে ইনসুলিন সঠিকভাবে প্রতিক্রিয়া দেখায় না। যার কারণে পিসিওএসের সমস্যাও বাড়তে শুরু করে। এই সমস্ত অবস্থার কারণে মহিলাদের স্থূলতা সহ্য করতে হয়। কিন্তু যদি কোনও মহিলা পিসিওএস এবং ইনসুলিন প্রতিরোধের কারণে স্থূলতায় ভুগছেন, তবে সঠিক জীবনধারা, ব্যায়াম এবং সুষম খাদ্যের মাধ্যমে এটি বিপরীত করা যেতে পারে। একই সাথে, এই 3টি অভ্যাস ইনসুলিন প্রতিরোধের কারণে ওজন বৃদ্ধি কমাতে পারে এবং পিসিওএস এবং ওজন হ্রাস করা সহজ হয়ে যায়। জেনে নিন কোন 3টি রীতি অনুসরণ করতে বলা হয়েছে। ডিটক্স ড্রিংক একটি কার্যকর ডিটক্স ড্রিংক পিসিওএস এবং ইনসুলিন প্রতিরোধের কারণে ওজন বৃদ্ধি কমাতে সাহায্য করতে পারে। সেলারি, মেথি, হালিম বীজ, মৌরি মিশিয়ে জলে ফুটিয়ে নিন এবং তারপর ছেঁকে নিন এবং হলুদ এবং লেবু যোগ করুন। এই ডিটক্স ড্রিংক শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। এটি শরীরকে ডিটক্সিফাইও করে। এটি কেবল শরীরের ফোলাভাব এবং ফোলাভাব দূর করে না বরং ক্লান্তি থেকেও মুক্তি দেয়। আসলে, মেথি রক্তে শর্করার পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে, অন্যদিকে সেলেরি অন্ত্রের প্রদাহ কমায়। হালিম বীজ মহিলাদের প্রদাহ কমায়। তাই, প্রতিদিন এই পানীয়টি পান করলে শরীর এবং মুখের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। ক্যাস্টর অয়েল প্রতি রাতে নাভিতে ক্যাস্টর অয়েল লাগালে পেটের ফোলাভাব, খিঁচুনি এবং হরমোনের ভারসাম্য বজায় থাকে। ক্যাস্টর অয়েলে উপস্থিত রিসিনোলিক অ্যাসিড প্রদাহ-বিরোধী যা লিম্ফ্যাটিক নিষ্কাশনকে সমর্থন করে। চিয়া বীজের জল বীজের জল কেবল শরীরকে হাইড্রেট করতে সাহায্য করবে না। এটি ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডও সরবরাহ করে। চিয়া বীজ প্রদাহ-বিরোধী এবং শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। জলে চিয়া বীজ ভিজিয়ে পান করলে ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করে।পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।
