আরজে মাহভাশ ও ক্রিকেটার যুজবেন্দ্র চাহালের প্রেমের গল্প নিয়ে এখন জমজমাট চারদিক। ধনশ্রীর সঙ্গে ডিভোর্স-চর্চা শুরু হতে না হতেই, চাহালের পাশে দেখা যাতে শুরু করেছিল মাহভাশকে। আর তাই অনেকেই মাহভাশকে চাহাল-ধনশ্রীর ডিভোর্সের কারণ হিসেবে ধরে নিয়েছেন। সম্প্রতি একজন ব্যক্তি ধনশ্রীর উপর ‘স্বামী-চুরি’র অভিযোগ করেন। আর তাতেই তেলেবেগুনে জ্বলে উঠে প্রত্যুত্তর করলেন মাহভাশ।
যুজবেন্দ্র চাহাল এর আগে ডাক্তার-নৃত্যশিল্পী ধনশ্রী বর্মাকে বিয়ে করেছিলেন। যা ভেঙে যায় ২০২৪ সালে। ইনস্টাগ্রামে মাহভাশ সম্প্রতি একটি ভিডিয়ো এবং প্রতারণা কী সে সম্পর্কে একটি দীর্ঘ নোট শেয়ার করেছেন। ভিডিয়োর শব্দগুলি ছিল, ‘কোন কোন কাজ করা প্রতারণা?’ ভিডিয়োটি শেয়ার করে তিনি লিখেছিলেন, ‘সম্পর্কের মধ্যে থেকে এই সব করা প্রতারণা। এইসব লোকেরা নিজেরাই নিজেদের কর্মকে ডেকে আনে। এদের নিজের মতো ছেড়ে দাও। এরা নিজেরাই হতাশ হয়ে মরবে।
ক্যাপশনে যারা প্রতারণা করে তাদের সঙ্গে কীভাবে মোকাবিলা করতে হয় সে সম্পর্কেও একটি নোট শেয়ার করেন। লেখেন, ‘ক্ষমা করার প্রশ্নই ওঠে না! দ্বিতীয় সুযোগ দেওয়া মানে, আপনাকে আবার এসব ভুগতে হবে। আমি এটা আমার আগের সম্পর্কের ক্ষেত্রেই বুঝতে পেরে গিয়েছি। কাওকে দ্বিতীয়বার তোমাকে আঘাত করার সুযোগ দিও না। তুমি এর থেকে আর ভালো কাওকে পেয়েই যাবে।’

আর দেখ যায় যে, মাহভাশের এই পোস্টেই এক ব্যক্তি মন্তব্য করেন, ‘আর কারও স্বামীকে চুরি করা? সেটা কি ঠকানো?’ দেখা গেল সেই মন্তব্যটি নজর এড়ায়নি মাহভাশের। তিনি জবাব দিয়ে লেখেন, ‘আমি যেহেতু চুরি করিনি, তাই আমি বলতে পারব না। তবে হ্যাঁ, কারও স্বামী চুরি করা অবশ্যই চিটিং’।