সোমবার ওভালে পঞ্চম ও শেষ টেস্টে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ভারতের ৬ রানের উত্তেজনাপূর্ণ জয়ের প্রশংসা করলেন কংগ্রেস সাংসদ শশী থারুর। ভারতীয় দলের সাহসী প্রত্যাবর্তন এবং সিরিজ ড্র করার পর তিনি আনন্দে উচ্ছ্বসিত। এক্স (পূর্বে টুইটার) হ্যান্ডলে তিনি প্রশংসা করলেন সকলের। প্রশংসা করলেন ভারতীয় দলের মনোবলের। বিশেষ করে পেসার মহম্মদ সিরাজের প্রশংসা করলেন এই দিন। যার অসাধারণ পারফরম্যান্স ভারতকে ম্যাচ জিততে সাহায্য করেছে। সোমবার শশী এক্স হ্যান্ডলে লেখেন, ‘আমি কথা হারিয়ে ফেলেছি... কী অসাধারণ জয় ভারতের! 🏏 ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সিরিজ জয়ের পর #TeamIndia-এর জন্য আমি অত্যন্ত উচ্ছ্বসিত এবং উচ্ছ্বসিত!’ থারুর আরও লেখেন, ‘ভারতের টিমের সাহস, দৃঢ়তা এবং আবেগ অবিশ্বাস্য ছিল। এই দলটি সত্যিই স্পেশাল।’
ভারতের জেতার সম্ভাবনা নিয়ে আগে সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন থারুর । এই দিন তিনি স্বীকার করে নেন যে তিনি ভুল করেছিলেন। এক্স সেই কথাও উল্লেখ করে। তিনি লেখেন, ‘গতকাল ফলাফল নিয়ে আমি সন্দেহ প্রকাশ করার জন্য দুঃখিত। কিন্তু মোহাম্মদ সিরাজ কখনও নিজের দলকে বিশ্বাস করা বন্ধ করেননি! আমাদের নায়কদের জন্য শাবাশ।’ থারুর সিরাজের বিশ্বাসকে অটল বিশ্বাস বলে বর্ণনা করেন এই দিন।
লন্ডনে একটি হাই-ভোল্টেজ ফাইনালের পর ভারতের জয় আসে। ইংল্যান্ডের মাত্র ৩৫ রান দরকার ছিল এবং হাতে ছিল চারটি উইকেট। কিন্তু সিরাজ অসাধারণ স্পেলের মাধ্যমে ভারতকে পরাজয়ের দোরগোড়া থেকে বার করে আনতে সাহায্য করেন।
ম্যাচে নয় উইকেট নেওয়া সিরাজকে ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত করা হয়। পরে সিরাজ বলেন, একটি উদ্দেশ্য স্থির করে দিন শুরু করেছিলেন তিনি।তাঁর কথায়, 'আমি সকালে ঘুম থেকে উঠে আমার ফোনে গুগল চেক করে একটি 'বিশ্বাস' ইমোজি ওয়ালপেপার বের করে নিজেকে বলেছিলাম যে আমি দেশের জন্য এটি করব'
৩১ বছর বয়সী এই খেলোয়াড় গর্ব এবং ক্লান্তিতে বলেন। পেসার জসপ্রীত বুমরাহর অনুপস্থিতি সত্ত্বেও, সিরাজের নেতৃত্বে এবং প্রসিদ্ধ কৃষ্ণের পূর্ণ সমর্থনে ভারতের আক্রমণ ইংল্যান্ডের নিম্ন ক্রমকে ভেঙে দেয়। শেষ ধাক্কা আসে যখন সিরাজ গাস অ্যাটকিনসনকে একটি নিখুঁত ইয়র্কার দিয়ে বোল্ড করেন, যার ফলে ইংল্যান্ড লক্ষ্য থেকে মাত্র ছয় রান দূরে থেকে খেলা শেষ করে।
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।