জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে এবার থেকে চিকিৎসা ক্ষেত্রেও জিএসটি বসানো হবে। আর এনিয়ে দুশ্চিন্তায় রাজ্য সরকার। এর ফলে স্বাস্থ্যসাথী খাতে খরচ বেড়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। রাজ্যের আশঙ্কা স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে জিএসটি পরোক্ষভাবে স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের উপরে প্রভাব ফেলতে পারে। তাই নিয়ে উদ্বিগ্ন রাজ্য সরকার।
বর্তমানে স্বাস্থ্য সাথী কার্ডের সুবিধা পাচ্ছে প্রায় ২ কোটি ৩২ লক্ষ্য পরিবার। সেই সংখ্যাটাও আবার বাড়ছে। সেক্ষেত্রে এবছর স্বাস্থ্য সাথীতে আড়াই কোটি টাকা খরচ ধার্য করেছে রাজ্য সরকার। কিন্তু, জিএসটির জেরে স্বাস্থ্য সাথীতে ১২০ কোটি থেকে ১২৫ কোটি টাকা বাড়তি খরচ হবে বলে আশঙ্কা রাজ্য সরকারের।
সম্প্রতি জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে আইসিইউ বাদ দিয়ে পাঁচ হাজার টাকার বেশি কেবিন ভাড়ার ক্ষেত্রে ৫% এবং মেডিক্যাল বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে ১২ শতাংশ জিএসটি বসানো হবে। এর ফলে স্বাস্থ্য সাথীতে পরোক্ষভাবে প্রভাব পড়বে বলে মনে করছেন রাজ্যের স্বাস্থ্যকর্তারা।