বাংলা নিউজ > বাংলার মুখ > কলকাতা > Covid positive patient dies in Kolkata: কলকাতায় মৃত্যু কোভিড আক্রান্তের, পিজিটিভ রিপোর্ট আসার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সব শেষ
পরবর্তী খবর
Covid positive patient dies in Kolkata: কলকাতায় মৃত্যু কোভিড আক্রান্তের, পিজিটিভ রিপোর্ট আসার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সব শেষ
হৃদরোগ-সহ অন্য বার্ধক্যজনিত অসুখের কারণেই একবালপুরের বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল সেই বৃদ্ধকে। সেই রোগী সেপটিক শকেও ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। গতকাল বিকেলে তাঁর করোনা পজিটিভ রিপোর্ট আসে। আর রাতেই তিনি মারা যান।
কলকাতায় কোভিড আক্রান্তের মৃত্যু বেসরকারি হাসপাতালে
দক্ষিণ কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে গতরাতে মৃত্যু হল এক কোভিড আক্রান্ত বৃদ্ধের। রিপোর্ট অনুযায়ী, একবালপুরের এক বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন সেই বৃদ্ধ। তাঁর করোনা পরীক্ষার ফলাফল এসেছিল গতকাল বিকেলেই। তাতে দেখা যায়, তিনি করোনা আক্রান্ত। এরপর গতকাল রাত ১০টা নাগাদই তাঁর মৃত্যু হয় বলে জানা গিয়েছে। হৃদরোগ-সহ অন্য বেশ কিছু অসুখে ভুগছিলেন সেই বৃদ্ধি। (আরও পড়ুন: নিজের মেয়েকেই বারবার ধর্ষণ পুলিশকর্মী বাবার! পর্ণশ্রী থানায় অভিযোগ কিশোরীর)
জানা গিয়েছে, হৃদরোগ-সহ অন্য বার্ধক্যজনিত অসুখের কারণেই একবালপুরের বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল সেই বৃদ্ধকে। সেই রোগী সেপটিক শকেও ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। এদিকে কোভিড আক্রান্ত হলেও হাসপাতালের অনুমান হৃদরোগজনিত সমস্যাই মৃত্যুর কারণ। অপরদিকে বৃদ্ধের মৃত্যু নিয়ে স্বাস্থ্য দফতর কিছু বলেনি এখনও। এদিকে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের বৃহস্পতিবারের তথ্য অনুযায়ী, একদিনে দেশে করোনায় মৃত্যু হয় ৬ জনের। দেশজুড়ে সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা ইতিমধ্যেই চার হাজার ছাড়িয়ে গিয়েছে। এদিকে দেশে সাব-ভ্যারিয়েন্ট জেএন.১ মিলেছে ১০৯ জনের শরীরে। এই সাব ভ্যারিয়েন্টটি বিএ.২.৮৬ বা পিরোলা নামে পরিচিত ওমিক্রন সাব-ভ্যারিয়েন্টের একটি অংশ। (আরও পড়ুন: CISF-এর প্রথম মহিলা DG নিনা, নোবেলজয়ী অভিজিতের সঙ্গে প্রকাশ করেছেন ২ গবেষণাপত্রও)
এদিকে দেশে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ায় দিল্লির অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সেস কোভিডের জন্য নতুন নির্দেশিকা জারি করেছে। তাতে বলা হয়েছে, করোনা পজিটিভ ব্যক্তিদের হাসপাতালে ভরতি করতে হবে। এদিকে স্বাস্থ্য দফতরের দাবি, বাংলায় এখনও জেএন.১-এর সন্ধান এখনও এ শহরে মেলেনি। রিপোর্ট অনুযায়ী, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ বায়োমেডিক্যাল জিনোমিকসে ৩০টি নমুনা পাঠিয়েছিল স্বাস্থ্য ভবন। সেগুলি বিশ্লেষণের পর দেখা যায় কোনও নমুনাতেই জেএন.১-এর চিহ্ন নেই। কিন্তু চিকিৎসক মহলের দাবি, বিভিন্ন হাসপাতালে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। এদিকে আইসিইউ-তেও রোগীর সংখ্যা বাড়ছে তুলনামূলক ভাবে। এই আবহে বর্ষশেষে উদ্বেগের বাতাবরণ তৈরি হয়েছে।