বনগাঁ শ্লীলতাহানি কাণ্ডে ধৃতদের মধ্যে এক তৃণমূল ছাত্রপরিষদ নেতা আছে বলে দাবি করা হয়েছিল। দাবি করা হয়, ধৃত লাল্টু বালা নীলদর্পণ ব্লকের টিএমসিপি নেতা। তবে বনগাঁ সাংসগঠনিক জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সহসভাপতি সৌমেন সুতার দাবি করেন, তৃণমূলের সঙ্গে ধৃতদের কোনও যোগ নেই। তিনি এই নিয়ে বলেন, 'ধৃতদের মধ্যে কেউ দলের কোনও পদে নেই। তাঁদের সঙ্গে আমাদের দলের কোনও সম্পর্ক নেই। দলের সঙ্গে এই ঘটনার কোনও সংযোগ নেই। আইন আইনের পথে চলবে।' (আরও পড়ুন: 'পদ্ধতি মেনে ময়নাতদন্ত হয়নি ফালাকাটার নাবালিকার', প্রকাশ্যে বিস্ফোরক অভিযোগ)
আরও পড়ুন: ৩ কি ৪% নয়, ভাতা বাড়ল ৭ গুণ! পকেট ভারী হবে বাংলার কোন সরকারি কর্মীদের?
আরও পড়ুন: গোষ্ঠীকোন্দলে জেরবার তৃণমূল, আক্রান্ত একের পর এক MLA, 'ড্যামেজ কন্ট্রোলে' কুণাল
পাশাপাশি তিনি বিজেপিকে তোপ দেগে বলেন, 'বিজেপি ঘোলা জলে মাছ ধরতে নেমেছে। বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলিতে যেভাবে নারীদের ওপর অত্যাচার হচ্ছে... খুন ও ধর্ষণ হচ্ছে... সেখানে কোনও দোষী ধরা পড়ে না। কারও শাস্তি হয় না। আর পশ্চিমবঙ্গে যেকোনও ঘটনা ঘটলেই দোষী ধরা পড়ে। তার উপযুক্ত শাস্তিও হয়।' এদিকে টিএমসিপি নেতা দায় এড়ালেও ধৃত লাল্টুর মুক্তির দাবিতে শুক্রবার দুপুরে বনগাঁয় পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখানো হয়। দাবি, লাল্টুর আত্মীয় এবং গ্রামের লোকজন সেই বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছিলেন।
আরও পড়ুন: 'মমতার ভোটব্যাঙ্কে' থাবা বসাতে অঙ্ক কষলেন শুভেন্দু, উপনির্বাচনেই ফর্মুলা প্রয়োগ?