পরবর্তী খবর
Sheikh Hasina: হাসিনাকে ফেরত চাওয়ার উত্তর ‘এখনও’ আসেনি ভারত থেকে! মুজিবকন্যার ভিসার মেয়াদ দিল্লি বাড়াতেই বার্তা ঢাকার
1 মিনিটে পড়ুন . Updated: 08 Jan 2025, 08:32 PM IST
Share 
বাংলা নিউজ > ঘরে বাইরে > Sheikh Hasina: হাসিনাকে ফেরত চাওয়ার উত্তর ‘এখনও’ আসেনি ভারত থেকে! মুজিবকন্যার ভিসার মেয়াদ দিল্লি বাড়াতেই বার্তা ঢাকার
Share মঙ্গলবার লন্ডনের উদ্দেশে বিএনপির খালেদা জিয়ার রওনার দিনে ইউনুস সরকার ঘোষণা করেছিল, বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সহ ৯৭ জনের পাসপোর্ট বাতিলের কথা। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দিল্লি জানিয়ে দিয়েছে, ভারত ,শেখ হাসিনার ভিসার মেয়াদ বাড়িয়েছে। এদিকে, বুধবার বিকেল গড়াতেই শেখ হাসিনাকে নিয়ে আরও এক বার্তা এল ঢাকা থেকে। ইউনুস সরকারের উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন জানিয়েছেন, শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে বাংলাদেশ যে চিঠি পাঠিয়েছিল দিল্লির কাছে, তার জবাব ‘এখনও আসেনি’।
বুধবার ঢাকায় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র তৌহিদ হোসেন এক প্রশ্নের উত্তরে জানান, শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে যে চিঠি বাংলাদেশ, পাঠিয়েছিল ভারতকে, তার উত্তর এখনও পর্যন্ত দিল্লির তরফে আসেনি তাদের কাছে। এদিকে, ভারত, শেখ হাসিনার ভিসার মেয়াদ বাড়িয়েছে, সেই নিয়ে প্রশ্ন যেতেই তৌহিদ হোসেন বলেন,'আপনাদের মতো আমিও পত্রিকার মাধ্যমে জেনেছি।' এরপর তিনি বলেন এই বিষয়ে, ‘আমাদের কী করার আছে!’ এরপরঅ প্রশ্ন যায় শেখ হাসিনাকে নিয়ে। সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন, শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠানো নিয়ে বাংলাদেশের চিঠির জবাব দিল্লি থেকে এসেছে কিনা। উত্তরে ইউনুস সরকারের উপদেষ্টা বলেন, ‘তাঁকে ফেরাতে ভারতের কাছে যে চিঠি দেওয়া হয়েছিল, তার জবাব এখনো পাইনি।’
গত ৫ অগস্ট ২০২৪ বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে আসেন শেখ হাসিনা। গদিচ্যুত হাসিনা এরপর ভারতেই আশ্রয় নেন। সদ্য শেখ হালিনার পাসপোর্ট বাতিল করেছে বাংলাদেশ সরকার। এদিকে, তার আগে, বাংলাদেশে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ তুলে গত ২৩ ডিসেম্বর ভারতের থেকে শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়ার জন্য আর্জি জানায় ঢাকা। সেই চিঠির উত্তর এখনও বাংলাদেশ পায়নি বলে জানিয়েছে। এদিকে, শেখ হাসিনা সহ ১২ জনের বিরুদ্ধে জারি হয়েছে গ্রেফতারি পরোয়ানা। ১২ ফেব্রুয়ারির মধ্যে শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে হাজির করার কথা জানানো হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে ভারতের তরফে শেখ হাসিনার ভিসার মেয়াদ বাড়ানো কি কোনও ইঙ্গিত? তার উত্তর তোলা সময়ের কাছে। আপাতত গোটা বিষয়টি নিয়ে কূটনৈতিক প্রক্রিয়া কোনদিকে যায়, সেদিকে তাকিয়ে দুই দেশ।
