কমল হাসান এবং রজনীকান্তের ভক্তরা দীর্ঘদিন ধরেই তাদের দু'জনকে একসঙ্গে একটি ছবিতে দেখার জন্য অপেক্ষা করছেন। তামিল চলচ্চিত্র জগতের এই দুই সুপারস্টার এর আগেও একসঙ্গে বেশ কয়েকটি ছবিতে কাজ করেছেন, যেমন ‘অপূর্ব’ ‘রাগাঙ্গাল’, ‘মুন্ড্রু মুদিচু’, ‘আভারগাল’ এবং ‘পাথিনারু ভায়াথিনিলে’।
আরও পড়ুন: ‘শতরূপে উত্তম’! উত্তম কুমারের ৩০টি অনবদ্য ছবি দেখতে পাবেন একসঙ্গে, কোথায়? রইল হদিশ
সিমা অ্যাওয়ার্ডস মঞ্চে, কমল হাসান এখন একটি বড় ঘোষণা করেছেন। কল্কি ২৮৯৮ এডি-তে তার অভিনয়ের জন্য পুরস্কারপ্রাপ্ত এই অভিনেতাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে, ভক্তরা এমন একটি ছবির অপেক্ষা করছেন, যেখানে তিনি আবার রজনীকান্তের সঙ্গে জুটি বাঁধবেন, সে রকম ছবি কি আসছে?
কমল এই প্রশ্নের উত্তরে বলেন, ‘আমরা জানি না এটা সম্ভাব কিনা, তবে দর্শকদের পছন্দ হলে ভালো হবে। যদি তাঁরা খুশি হন, তাহলে আমরাও পছন্দ করব। অন্যথায়, আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাব। এটা অনেক আগেই আসছিল। আমরা কিছু বলিনি কারণ তাঁরা আমাদের দু’জনকে একটি বিস্কুট দিয়েছিল। কিন্তু অর্ধেক বিস্কুট আমাদের দু'জনকে খুশি করে, তাই আমরা একসঙ্গে আসব।'
আরও পড়ুন: অনন্যার প্রথম বাড়ি সাজিয়ে দেন গৌরি! ‘তোমার থেকে ভালো…’, যা বললেন নায়িকা
তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা সকলেই আমাদের মধ্যে প্রতিযোগিতার কথা ভেবেছেন। আমাদের মধ্যে কোনও প্রতিযোগিতা নেই। এটা গুরুত্বপূর্ণ যে, আমরা এটা করার সুযোগ পেয়েছি। তিনিও এমন, আমিও তাই। ব্যবসায়িক ভাবে এটা অবাক করার মতো হতে পারে, কিন্তু আমরা মনে করি অন্তত এখন এটা ঘটছে। আমরা সবসময় একে অপরের ছবি প্রযোজনা করতে চেয়েছিলাম।’
কমল ছবিটি সম্পর্কে আর কোনও তথ্য নিশ্চিত করেননি। গুঞ্জন অনুসারে, ছবিটি পরিচালক লোকেশ কানাগরাজ। কুলির একটি সাম্প্রতিক প্রচারণামূলক অনুষ্ঠানে, লোকেশ বলেছিলেন যে এলসিইউতে তাঁর ক্যামিও চরিত্রের পরিকল্পনা রয়েছে এবং তিনি কমলকে বেছে নেবেন কারণ তিনি কমলের একজন বড় ভক্ত। লোকেশ কমলের সঙ্গে বিক্রম ছবিতে কাজ করেছিলেন। রজনীকান্ত তাঁর শেষ ছবি কুলিতে কাজ করেছিলেন, যা গত মাসে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছিল।
ভক্তরা কমলকে শেষবার মণি রত্নমের ‘ঠগ লাইফ’ ছবিতে দেখেছিলেন। ছবিটি মিশ্র পর্যালোচনা পেয়েছে এবং বক্স অফিসে খারাপ ফলাফল করেছে। এটি এখন নেটফ্লিক্সে দেখা যাবে।
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।