
Betvisa
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports
ভোটগ্রহণের কয়েকদিন আগে পুলিশি অতিসক্রিয়তা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এই অভিযোগ তুলে রক্ষাকবচের দাবিতে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হল বিজেপি। একযোগে মামলা করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ও ঘাটালের তৃণমূল প্রার্থী হিরন্ময় চট্টোপাধ্যায়। মামলাটি গ্রহণ করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের এজলাসে মামলাটির শুনানি হতে পারে।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর উদ্বেগ প্রকাশের ২৪ ঘণ্টা পরেও রামকৃষ্ণ মিশনে হামলা নিয়ে কিছু জানেনই না মমতা
পড়তে থাকুন: রাবণের রাজত্বে সাধুদের ওপর তো হামলা হবেই: সুকান্ত মজুমদার
শনিবার মেদিনীপুর বাঁকুড়া ও পুরুল্যায় লোকসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। তার আগে মঙ্গলবার বিকেলে প্রথমে কোলাঘাটে শুভেন্দু অধিকারীর ভাড়া বাড়িতে হানা দেয় পুলিশ। খবর পেয়ে কেশপুর থেকে কোলাঘাটে ছুটে আসেন শুভেন্দু। কোলাঘাট থানায় পুলিশের বিরুদ্ধেই পালটা অভিযোগ দায়ের করেন তিনি। বেরিয়ে শুভেন্দু জানান, আমাকে ফাঁসানোর চেষ্টা হচ্ছে। টাকা - মাদক নিয়ে গিয়ে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করার পরিকল্পনা ছিল পুলিশের। মমতা সরকারের পুলিশ আমার ওপর অত্যাচার করছে।
এর পর রাত বাড়তে মেদিনীপুরে একের পর এক বিজেপি নেতার বাড়িতে পুলিশি হামলার খবর পাওয়া যায়। হিরন্ময় চট্টোপাধ্যায় আপ্ত সহায়ক তমোঘ্ন দের বাড়িতে হানা দেয় পুলিশ। সেখানে হিরণ পৌঁছলে তাঁর সঙ্গে তুমুল বচসা বেঁধে যায় পুলিশের।
এর পর বিজেপির ঘাটাল সাংগঠনিক জেলার সম্পাদক সৌমেন মিশ্রের বাড়িতে পুলিশি হামলার খবর পাওয়া যায়। পুলিশি হামলা হয় বিজেপি নেতা তন্ময় ঘোষের বাড়িতেও। এছাড়া মেদিনীপুরে বিজেপির মণ্ডল সভাপতি তারকেশ্বর রাওকে দরজা ভেঙে বাড়িতে ঢুকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
আরও পড়ুন: যখন তখন হামলা হতে পারে, আশ্রম ও স্কুলে কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা চাইলেন কার্তিক মহারাজ
একের পর এক পুলিশি হামলায় বুধবারই কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন ২ বিজেপি নেতা। পুলিশের দাবি, প্রতিটি অভিযানই হয়েছে নির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে।
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports