
Betvisa
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports
তৃণমূল সুপ্রিমো তথা পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি লেখার সিদ্ধান্ত নিলেন তমলুকের সাংসদ দিব্যেন্দু অধিকারী। চিঠিতে দলনেত্রী কাছে দুটো প্রশ্ন রাখবেন তিনি— এক, কোন ‘অপরাধে’ কাঁথি পুরসভার প্রশাসক পদ থেকে তাঁর ভাই সৌম্যেন্দু অধিকারীকে সরানো হল? দুই, কাঁথির বর্তমান পুরবোর্ড ভেঙে সিদ্ধার্থ মাইতিকে নতুন প্রশাসক নিয়োগ করার পেছনে কী কারণ রয়েছে? জানা গিয়েছে, বছরের শেষ দিন, ৩১ ডিসেম্বর, বৃহস্পতিবার সেই চিঠি দলনেত্রীকে পাঠাবেন দিব্যেন্দু।
এদিন এ ব্যাপারে জানিয়ে দলত্যাগী শুভেন্দু অধিকারীর ভাই তৃণমূল সাংসদ দিব্যেন্দু অধিকারী বলেন, ‘আমার ভাই সৌমেন্দু এখনও দলেই রয়েছে। সে যে তৃণমূল ছাড়বে, এমন কথা কিন্তু কোথাও কাউকে বলেনি। আমার প্রশ্ন, হঠাৎ কেন ওকে ওর পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল? কী এমন অপরাধ করেছে ও? এই প্রশ্নের উত্তরের খোঁজেই আমি দলনেত্রীকে চিঠি পাঠাচ্ছি। চিঠিতে আমি ন্যায়বিচারের দাবি জানাব।’ আর সেই ‘ন্যায়বিচার’ না পাওয়া পর্যন্ত কাঁথির পুরভবনে পা রাখবেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন দিব্যেন্দু। পুরসভায় যাবেন না তাঁর বাবা তথা কাঁথির প্রাক্তন পুরপ্রধান শিশির অধিকারী বা পুরসভার প্রাক্তন প্রধান প্রশাসক সৌম্যেন্দুও।
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার খড়দার এক সভায় শুভেন্দু অধিকারীর এক বক্তব্যের পরেই সৌমেন্দুকে সরানোর সিদ্ধান্তের কথা জানাজানি হয়। খড়দায় শুভেন্দু বলেছিলেন, ‘রামনবমী, বাসন্তীপুজো হয়ে যাক, আমার পরিবারের লোকজনও পদ্ম ফোটাবে। এখন সবে পদ্মে কুঁড়ি ধরেছে।’ যদিও এই অপসারণের ব্যাপারে রাজ্যের পুর ও নগরোন্নয়নমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বলেন, ‘পুরসভার কাজ ঠিকঠাকভাবে হচ্ছিল। এমন অভিযোগ পাওয়ার পরই প্রশাসক বদল করা হয়েছে।’ কিন্তু এ ব্যাপারে দিব্যেন্দু অধিকারীর প্রশ্ন, ‘যাঁকে প্রধান প্রশাসক করা হয়েছে তিনি এলাকারই ভোটার নন। প্রায় ৫০ বছর ধরে পুরসভার সঙ্গে জড়িত আমাদের পরিবার। তাই এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করছি।’
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports