
Betvisa
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports
‘সবথেকে খারাপ’ থেকে ‘সবথেকে ভালো’ - এক ম্যাচের ব্যবধানে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের সেই পরিবর্তনে দাঁড়াতেই পারল না দিল্লি ক্যাপিটালস। প্রথম ইনিংসের মাঝের কয়েকটি ওভার বাদে বাকি সময়টুকু ব্যাট হাতে দাপট দেখিয়েছিলেন হার্দিক পান্ডিয়ারা। তারপর সেই ব্যাটন হাতে তুলে নেন ট্রেন্ট বোল্ট, জসপ্রীত বুমরাহরা। দিল্লির টপ-মিডল-লোয়ার অর্ডারের উপর দিয়ে স্টিম রোলার চালিয়ে দেন তাঁরা। সেই দাপুটে পারফরম্যান্সের সৌজন্যে ষষ্ঠবার আইপিএলের ফাইনালে উঠল মুম্বই। আর এখনও পর্যন্ত আইপিএল ফাইনাল অধরা থেকে গেল দিল্লির।
SRH ম্যাচের পর 'ভেবেছিলাম মুম্বইকে উড়িয়ে দেবে দিল্লি', স্বীকার ইংরেজ তারকার – পড়ে নিন
‘সবথেকে খারাপ’ থেকে ‘সবথেকে ভালো’ - এক ম্যাচের ব্যবধানে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের সেই পরিবর্তনে দাঁড়াতেই পারল না দিল্লি ক্যাপিটালস। প্রথম ইনিংসের মাঝের কয়েকটি ওভার বাদে বাকি সময়টুকু ব্যাট হাতে দাপট দেখিয়েছিলেন হার্দিক পান্ডিয়ারা। তারপর সেই ব্যাটন হাতে তুলে নেন ট্রেন্ট বোল্ট, জসপ্রীত বুমরাহরা। দিল্লির টপ-মিডল-লোয়ার অর্ডারের উপর দিয়ে স্টিম রোলার চালিয়ে দেন তাঁরা। সেই দাপুটে পারফরম্যান্সের সৌজন্যে ষষ্ঠবার আইপিএলের ফাইনালে উঠল মুম্বই। আর এখনও পর্যন্ত আইপিএল ফাইনাল অধরা থেকে গেল দিল্লির। – পড়ে নিন ম্যাচ রিপোর্ট
ম্যাচের সেরা হলেন জসপ্রীত বুমরাহ।
৫৭ রানে জিতল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। মুম্বইয়ের ২০০ রানের জবাবে আট উইকেটে ১৪৩ রানের বেশি তুলতে পারল না দিল্লি।
নিজের সেরাটা কোয়ালিফায়ারের জন্য তুলে রেখেছিলেন জসপ্রীত বুমরাহ। চার ওভারে ১৪ রান দিয়ে চার উইকেট নিলেন। যা বুমরাহের টি-টোয়েন্টি কেরিয়ারের সেরা বোলিং। একইসঙ্গে এটি এবারের আইপিএলের ২৭ নম্বর উইকেট। কাগিসো রাবাডাকে ছাপিয়ে গেলেন তিনি। তাতে অভিনন্দন জানালেন খোদ রাবাডা। একইসঙ্গে এই প্রথম কোনও ভারতীয় বোলার আইপিএলের এক মরশুমে ২৭ উইকেট নিলেন।
পার্টনারশিপটা ক্রমশ জমে উঠছিল। তাই নিজের সেরা কাছে গেলেন রোহিত শর্মা। আর যিনি ছিটেফোঁটা নিরাশ করলেন না। প্রথম বলেই লেংথ বলে যে কোণ তৈরি হল, তাতে স্টইনিসের ব্যাকফুট ডিফেন্স কোনও কাজে এল না। সঙ্গে বলের গতিতেও হার মানলেন। বোল্ড হয়ে গেলেন স্টইনিস। ৪৬ বলে করলেন ৬৫। এবারের আইপিএলে বুমরাহের ২৬ তম উইকেট। যা এবারের আইপিএলে সর্বোচ্চ উইকেট। দিল্লির স্কোর ৬ উইকেট ১১২ রান। দিল্লির কফিনে শেষ পেরেক পুঁতলেন বুমরাহ।
অর্ধশতরান পূরণ করলেন মার্কাস স্টইনিস। দলের স্কোর ৭৩ রান। ১১.৪ ওভারে দিল্লির স্কোর চার উইকেট ৭৩ রান। ৩৬ বলে ৫০ করেছেন মার্কাস।
অব্যাহত ঋষভ পন্থের খারাপ ফর্ম। নিজের শক্তিশালী জায়গায় বল পেয়েছিলেন। শুধু বলের গতি কিছুটা কমিয়ে দিয়েছিলেন ক্রুনাল পান্ডিয়া। কিছুটা বাইরেও ফেলেছিলেন। তাতেই বাজিমাত করলেন তিনি। অং-অনে ক্যাচ ধরলেন সূর্যকুমার যাদব। ৭.৫ ওভারে দিল্লির স্কোর পাঁচ উইকেটে ৪৩ রান। ৯ বলে পন্থ করলেন তিন রান।
প্রথম ৬ ওভারে দিল্লির স্কোর চার উইকেটে ৩২ রান। মার্কাস স্টইনিস করেছেন ১৬ বলে ১৭ রান। ঋষভ পন্থ করেছেন পাঁচ বলে এক রান। তাও ক্রুণাল
ভালো টাইম করেছিলেন। কিন্তু ৩০ গজের ভিতরে ফিল্ডারদের টপকাতে পারলেন না। ভালো ক্যাচ নিলেন রোহিত শর্মা। দিল্লির স্কোর চার উইকেটে ২০ রান। আট বলে ১২ রানে আউট শ্রেয়স আইয়ার।
আইপিএলের ইতিহাসে এই নিয়ে দ্বিতীয়বার প্রথম তিন ব্যাটসম্যান শূন্য রানে আউট হলেন। এর আগে, ২০০৯ সালে চেন্নাই সুপার কিংসের বিরুদ্ধে ডেকান চার্জাসের প্রথম তিন ব্যাটসম্যান শূন্য রানে আউট হয়েছিল। ব্যাটসম্যান ছিলেন - অ্যাডাম গিলক্রিস্ট, হার্শেল গিবস এবং ভিভিএস লক্ষ্ণণ।
দ্বিতীয় বলেই নিখুঁত ইয়র্কার জসপ্রীত বুমরাহের। বোল্ড হলেন শিখর ধাওয়ান। গত ম্যাচে ধুঁকছিলেন মুম্বইয়ের বোলাররা। বোল্ট ও বুমরাহ ফিরতেই মুম্বইয়ের আগুন ঝরানো শুরু হয়ে গিয়েছে। ১.২ ওভার ০ রানে ৩ উইকেট দিল্লির!
দুর্দান্ত শুরু মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের। পঞ্চম বলে অজিঙ্কা রাহানেকে আউট করলেন বোল্ট। কিউয়ি পেসারের ইনসুইঙ্গারে উইকেটের সামনে আটকে গেলেন রাহানে। রিভিউ নিলেন না। ভয়ানক শুরু দিল্লির। ০.৫ ওভারে দিল্লির স্কোর ২ উইকেটে ০।
একেবারে ট্রেন্ট বোল্ট সুলভ ভঙ্গিমায় আউট। বাঁ-হাতি বোলারের কোণ হয়ে আসা বলে খোঁচা দিয়ে দ্বিতীয় বলেই আউট হলেন পৃথ্বী শ। দিল্লির স্কোর ০.২ ওভারে স্কোর এক উইকেটে ০ রান। শেষ সাত ইনিংসে তিনবার শূন্য রানে আউট হলেন পৃথ্বী।
চার মেরে শুরু করেছিল মুম্বই। আর ছক্কা মেরে ইনিংস শেষ করলেন ইশান কিষানরা।
মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে হঠাৎ কেন কালো আর্ম ব্যান্ড পরে মাঠে নামে দিল্লি ক্যাপিটালস? জেনে নিন কারণ – পড়ে নিন এখানে
যে ছন্দে শুরু করেছিল মুম্বই, সেই মেজাজেই শেষ হল। ২০ ওভারে পাঁচ উইকেটে ২০০ রান তুলল মুম্বই। হার্দিক পান্ডিয়া করলেন ১৪ বলে ৩৭ রান। ৩০ বলে ইশান কিষান করলেন ৫৫ রান। শেষ ২৩ বলে ৬০ রান উঠল জুটিতে।
চাপের শৃঙ্খল কাটিয়ে হাত খুলেছিলেন। এনরিখ নোখিয়ার ওভারে তুলেছেন ইশান কিষান এবংক্রুনাল পান্ডিয়া। কিন্তু মার্কাস স্টইনিসের প্রথম বলেই আউট হলেন পান্ডিয়া। মন্থর গতির বল অফস্টাম্পের বাইরে করেন স্টইনিস। ফুল বলে ভালো মারতে পারেননি। ব্যাটের নীচে ডিপ পয়েন্টে ড্যানিয়েল স্যামসের হাতে জমা পড়লেন। ১০ বলে ১৩ রান করলেন পান্ডিয়া। মুম্বইয়ের স্কোর চার উইকেটে ১৪০ কান।য
বড় ম্যাচে বড় খেলোয়াড়ের জাত চেনা যায়। আর সেটাই চেনাচ্ছেন অশ্বিন। কিছুটা ঝুঁকি নেন অশ্বিন। লং-অনের উপর দিয়ে ছক্কা মারতে গেলেন। কিন্তু ভালো টাইম করতে পারেননি। দৌড়ে এসে দুরন্ত ক্যাচ নিলেন কাগিসো রাবাডা। আউট কায়রন পোলার্ড। ২ বলে করলেন ০। উইকেটের গুরুত্ব যে কতটা, তা অশ্বিনের ‘কাম অন’-এই বোঝা গেল। ১১.২ ওভারে চার উইকেটে ১০১ রান।
দুরন্ত অধিনায়কত্ব শ্রেয়স আইয়ারের। আগের ওভারে তিন রান দিয়েছিলেন কাগিসো রাবাডা। এই ওভারেও তিন বল ডট বল হয়েছিল। তাতে ধৈর্য হারালেন সূর্যকুমার যাদব। এনরিখ নোখিয়ার বলে হুক মারতে গেলেন। কিন্তু ব্যাটের উপরের দিকে লাগল। ফাইন লেগে ক্যাচ নিলেন ড্যানিয়েল স্যামস। ৩৮ বলে ৫১ রান করে আউট হলেন সূর্যকুমার যাদব। মুম্বইয়ের স্কোর ৩ উইকেটে ১০০।
সকাল সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় আশ্বাস দিয়েছিলেন। তারপর প্রত্যাশা আরও বেড়েছিল। আর সেই প্রত্যাশার মধ্যে আরও ছন্দে ফিরলেন সূর্যকুমার যাদব। এনরিখ নোখিয়ার বলে মিড উইকেট দিয়ে চার মেরে ৫০ করলেন। তাও ঘণ্টায় প্রায় ১৪৮ কিলোমিটারের বলে। ৩৬ বলে পূরণ করলেন ৫০।
আবারও দিল্লির রক্ষাকর্তা হয়ে অবতীর্ণ হলেন অশ্বিন। গত কয়েকটি বলে কিছুটা গতি কমেছিল। তা আবারও রানের গতি বাড়াতে চেয়েছিলেন। কিন্তু অশ্বিন বুদ্ধিমানের মতো বলটা রেখেছিলেন। এগিয়ে এসে শট মারতে গিয়ে বলের ধারেকাছেও পৌঁছাতে পারলেন না। ব্যাটের নীচের দিকে বল লাগল। লং অফে শিখর ধাওয়ানের হাতে বল জমা পড়ল। ২৫ বলে ৪০ রান করলেন দক্ষিণ আফ্রিকার তারকা। মুম্বইয়ের স্কোর ৭.৪ ওভারে ২ উইকেটে ৭৮ রান।
পাওয়ার প্লে'তে মুম্বইয়ের স্কোর এক উইকেটে ৬৩ রান। কুইন্টন ডি'কক করেছেন ২১ বলে ৩৮ রান। সূর্যকুমার যাদবের অবদান ১৪ বলে ২২ রান।
রোহিত শর্মাকে শুরুতে হারালেও আক্রমণের পথ ছাড়ল না মুম্বই। শিশিরের মোকাবিলায় বড় রানের বোঝা চাপাতে চাইছে মুম্বই। দুবাইয়ে কলকাতা নািচ রাইডার্স বনাম রাজস্থান রয়্যালয় ম্যাচে প্রথম ইনিংসের ১০ ওভার থেকেই শিশির পড়তে শুরু করেছিল। পাঁচ ওভারে মুম্বইয়ের স্কোর এক উইকেটে ৫২।
দুর্দান্ত চাল শ্রেয়স আইয়ার। এটা অবশ্যই কৌশলে ছিল। ২০১৯ সাল থেকে পাওয়ার প্লে'তে স্পিনের বিরুদ্ধে রোহিত শর্মার স্ট্রাইক রেট ১০০-র নীচে। আর কুইন্টন ভালো শুরু করায় রবিচন্দ্রন অশ্বিনকে আনা হয়। তাতেই বাজিমাত হল। প্রথম বলেই আউট হলেন রোহিত। পুরো উইকেটের সামনে পা নাড়াতে পারলেন না। রিভিউ নিলেন না। ১.২ ওভারে মুম্বইয়ের স্কোর এক উইকেটে ১৬ রান।
দুরন্ত শুরু মুম্বইয়ের। বলা ভালো, কুইন্টন ডি'ককের। প্রথম বলেই দুর্দান্ত স্ট্রেট ড্রাইভে তচার মারলেন। সবমিলিয়ে ওভারে তিনটি চার মারলেন। উঠল ১৫ রান। এবার আইপিএলের প্রথম ওভারে সবথেকে বেশি রান উঠল।
এখনও পর্যন্ত টুর্নামেন্টে ৬০ উইকেট পেয়েছেন মুম্বই পেসাররা। ৫৯ টি উইকেট নিয়েছেন দিল্লির পেসাররা।
শুরু প্রথম কোয়ালিফায়ারের লড়াই। ব্যাট হাতে রোহিত শর্মা এবং কুইন্টন ডি'কক। বল হাতে ড্যানিয়েল স্যামস।
MI vs DC: কোয়ালিফায়ারে টস হারলেন রোহিত, দলে ফিরলেন বোল্ট-বুমরাহ-পান্ডিয়া
প্রত্যাশা মতোই দলে ফিরলেন হার্দিক পান্ডিয়া, ট্রেন্ট বোল্ট এবং জসপ্রীত বুমরাহ। মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের প্রথম একাদশ : রোহিত শর্মা, কুইন্টন ডি'কক, ইশান কিষান, সূর্যকুমার যাদব, হার্দিক পান্ডিয়া, ক্রুণাল পান্ডিয়া, কায়রন পোলার্ড, নাথান কুল্টার নাইল, রাহুল চাহার, ট্রেন্ট বোল্ট এবং জসপ্রীত বুমরাহ।
কোনও পরিবর্তন করল না দিল্লি ক্যাপিটালস। অশ্বিনের চোট নিয়ে একটা ধোঁয়াশা ছিল। তবে নেটে বল করেছিলেন। বৃহস্পতিবার প্রথম একাদশে আছেন। প্রথম একাদশ : পৃথ্বী শ, শিখর ধাওযান, অজিঙ্কা রাহানে, শ্রেয়স আইয়ার, ঋষভ পন্থ, মার্কাস স্টইনিস, ড্যানিয়েল স্যামস, অক্ষর প্যাটেল, রবিচন্দ্রন অশ্বিন, কাগিসো রাবাডা এবং এনরিখ নর্টজে।
টসে জিতে প্রথমে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নিল দিল্লি ক্যাপিটালস। শ্রেয়স আইয়ার : উইকেট দেখে শুষ্ক মনে হচ্ছে। কিছুটা শিশিরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। ড্রেসিংরুমের মধ্যে এনার্জি
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports