Share 
৯০+৩ মিনিটে ২-০ এগিয়ে ছিল মোহনবাগান। শেষ পর্যন্ত ৩-২ ব্যবধানে ফাইনালে উঠল হাবাসের ছেলেরা।
যুবভারতীতে ওড়িশা এফসিকে ২-০ গোলে হারিয়ে আইএসএলের ফাইনালে উঠল মোহনবাগান। ম্যাচের ২২ মিনিটে জেসন কামিন্সের গোলে প্রথমে এগিয়ে গিয়েছিল সবুজ মেরুন ব্রিগেড। এরপরে ৯০+৩ মিনিটে সামাদের গোলে ২-০ করে মোহনবাগান। সেমিফাইনালের প্রথম লেগে ওড়িশা এফসির কাছে ১-২ হেরে গেলেও শেষ পর্যন্ত ফাইনালে উঠল মোহনবাগান।
ওড়িশা এফসিকে ২-০ গোলে হারিয়ে ফাইনালে উঠল মোহনবাগান। কলিঙ্গ স্টেডিয়ামে ১-২ হেরে গিয়েছিল, এবার যুবভারতীতে ওড়িশাকে ২-০ হারিয়ে আইএসএল-এর ফাইনালে জায়গা পাকা করে নিল মোহনবাগান।
ম্যাচের ৯০+৩ মিনিটে সামাদের গোলে ২-০ করল মোহনবাগান। মনবীর বাঁ দিক থেকে বল নিয়ে উঠে আসেন, এরপরে সাহালকে লক্ষ্য করে বল পাস দেন। সামাদ বলটি ফিনিশ করেন এবং মোহনবাগানকে ২-০ করে মোহনবাগান।
৯০ মিনিটের খেলা শেষ, খেলার ফল এখনও ১-০। সাত মিনিটের অতিরিক্ত সময় দেওয়া হয়েছে। তার মাঝেই গোল করার সুযোগ এসেছিল মোহনবাগানের সামনে। নাসিরির শট সাইড নেটে লাগে।
ম্যাচের ৭৯ মিনিটে মোহনবাগানে জোড়া পরিবর্তন হল। আনোয়ার আলি ও লিস্টন কোলাসোর জায়গায় দীপেন্দু বিশ্বাস ও কিয়ান নাসিরি মাঠে নামলেন।
ম্যাচের ৭৫ মিনিটে দারুণ সুযোগ পেয়েছিল মোহনবাগান। অমরিন্দর দারুণ সেভ দেন এবং নিশ্চিত গোল সেভ দেন। এই সময়ে পেত্রাতোস কর্নার নেন হেক্টর ইউস্তে হেড দিয়ে বলের মুখ ঘুরিয়ে দেন। গোল জালের ঠিকানা খুঁজে পেয়েছিল তবে শেষ মুহূর্তে সেভ দেন অমরিন্দর। অন্যদিকে এক মিনিটের মধ্যেই পাল্টা আক্রমণ চালায় ওড়িশা। তবে গোল করতে ব্যর্থ হয় ওড়িশা।
ম্যাচের ৭২ মিনিটে মোহনবাগানও তাদের এক ফুটবলারের পরিবর্তন করল। অনিরুদ্ধ থাপাকে বসিয়ে আব্দুল সাহাল সাহামাদকে মাঠে নামালেন হাবাস।
ম্যাচের ৬৮ মিনিটে প্রিন্সটনের জায়গায় মাঠে নামলেন লেনি রদ্রিগেস। এখন দেখার এই পরিবর্তন ম্যাচের ফলে কোনও পরিবর্তন করতে পারে কিনা।
ম্যাচের ৬৩ মিনিটে মুরতাদা ফল খারাপ ভাবে ট্যাকেল করলেন। ফাউল জিতেছে মোহনবাগান। তবে পেত্রাতোস বলটি গোলে জড়াতে পারেননি।
ম্যাচের ৫৮ মিনিটে দারুণ সুযোগ পেয়েছিল অনিরুদ্ধ থাপা। হেড দিয়ে ওড়িশার গোলে বল জড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টাও করেছিলেন তিনি। তবে শেষ পর্যন্ত সফল হতে পারেননি তিনি।
মনবীর-লিস্টন দুজনেই গোলের দরজার কাছে পৌঁছে গিয়েছিল, কিন্তু দুজনেই নিজেরা গোল করার জন্য সতীর্থের দিকে পাস দেননি এবং গোল পায়নি মোহনবাগান, অন্যদিকে ওড়িশাও বেশ কয়েকবার মোহনবাগানের গোলের দিকে পৌঁছে গিয়েছিল।
শুরু হল দ্বিতীয়ার্ধ। দুই দলের বেশ কিছু পরিবর্তন দেখা গেল। দীপক ট্যাংরির জায়গায় মাঠে এসেছেন অভিষেক সূর্যবংশী। মৌরিসিও এবং পুইতার জায়গায় ওড়িশা এফসির দলে এসেছেন সাই গডার্ড এবং জেরি মাউইহমিংথাঙ্গা।
মোহনবাগান মাঠে চলে আসলেও এখনও মাঠে আসেনি ওড়িশা দল। মাঠে হাবাস প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। কিন্তু টাইমের মধ্যে মাঠে উপস্থিত হয়নি ওড়িশা দল।
শেষ মিনিটে গোল লাইন সেভ দিলেন হেক্টর ইউস্তে। কাইথ একেবারে বিট হয়ে গিয়েছিলেন শেষ মুহূর্তে গোল শোধ করতে পারত ওড়িশা। শেষ পর্যন্ত রালতের বল আটকে দিলেন হেক্টর ইউস্তে। শেষ প্রথমার্থ, এই ম্যাচে এখনও ১-০ এগিয়ে মোহনবাগান
৪৫ মিনিটের খেলা শেষ, ৬ মিনিটের অতিরিক্ত সময় দেওয়া হয়েছে। এখন দেখার লিড নিয়ে মোহনবাগান প্রথমার্ধে যেতে পারে কিনা।
ওড়িশা এফসির রক্ষণে সমস্যা, বারবার প্রতিপক্ষের রক্ষণ ভেঙে দিচ্ছে মোহনবাগান। ফের সুযোগ তৈরি করেছিলেন কোলাসো, দীপকা।
৩০ মিনিটের খেলা শেষ, এই ম্যাচে এখনও ১-০ এগিয়ে রয়েছে মোহনবাগান। ম্যাচের ২২ মিনিটে জেসন কামিন্সের গোলে এগিয়ে গিয়েছে সবুজ মেরুন ব্রিগেড।
ম্যাচে কি ফিরতে পারবে মোহবাগান? এই প্রশ্নই এখন মোহনবাগান সমর্থকদের মাথায় ঘুরছে। কারণ এখনও পর্যন্ত ছয়বার পিছিয়ে গিয়েও ফিরে এসেছে ওড়িশা। এবার কী করবে রয় কৃষ্ণারা?
ম্যাচের ২২ মিনিটে কামিন্সের গোলে এগিয়ে গেল মোহনবাগান। পেত্রাতোসের শট বের করে দেওয়ার চেষ্টা করেন ওড়িশার গোলরক্ষক অমরিন্দর। তবে বলটি চলে যায় কামিন্সের পায়ে। ভুল করেননি কামিন্স, গোল করে মোহনবাগানকে এগিয়ে দেন তিনি।
প্রথম হলুদ কার্ড দেখলেন ওড়িশা এফসির আমে গণেশ রানাওয়াড়ে। কোলাসোকে কনুই মারেন তিনি। সঙ্গে সঙ্গে কার্ড দেখেন তিনি। তবে যদি ওড়িশা ফাইনালে ওঠে তাহলে আমে গণেশ রানাওয়াড়েকে ফাইনালে মিস করবে ওড়িশা।
ম্যাচের ১৪ মিনিটে ফের সুযোগ পেয়েছিল মোহনবাগান. এবার পেত্রাতোস ওড়িশার বক্সে কামিন্সকে বল বাড়ান, তবে ফিনিশ করতে পারেননি কামিন্স।
ম্যাচের ১১ মিনিটে মোহনবাগান বক্সে পৌঁছে গিয়েছিলেন রয় কৃষ্ণা। তিনি সতীর্থকে প্রায় খুঁজে নিয়েছিলেন। তবে আনোয়ার আলি মাঝে এসে রয় কৃষ্ণার গো করার এই প্রচেষ্টাকে নষ্ট করে দেন।
পাঁচ মিনিটের খেলায় এখন কোনও দল গোলের মুখ খুলতে পারেনি। তবে ম্যাচে এখনও পর্যন্ত আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলছে দুই দল। মোহনবাগান বড় সুযোগ নষ্ট করলেও, বেশ কিছু সুযোগ তৈরি করেছিল ওড়িশা।
ঘরের মাঠে বড় ব্যবধানে জিততে মরিয়া মোহনবাগান। প্রথমবার ফাইনালে উঠতে মরিয়া ওড়িশা। প্রথমেই সুযোগ পেয়েছিল মোহনবাগান। বল যখন ওড়িশার বক্সে ছিল তখন জাহু শট নিতে গিয়ে থাপার পায়ে দিয়ে বসেন, সেই সময়ে অমরিন্দর ওড়িশাকে রক্ষা করেন।
আর কিছুক্ষণের মধ্যেই শুরু হবে ম্যাচ। দুই দল কিক অফের অপেক্ষায়।
আইএসএল ফাইনালে ওঠার স্বপ্ন পূরণ করতে গেলে যে অসাধ্য সাধন করতেই হয়, তা খুব ভালো করেই জানেন ওড়িশার দলের কোচ, ফুটবলাররা। রবিবার সন্ধ্যায় সেই অসাধ্য সাধনের পরীক্ষায় নামবেন রয় কৃষ্ণা, দিয়েগো মৌরিসিওরা। রয় কৃষ্ণার নামটা দেখে অনেক মোহনবাগানপ্রেমীদেরই চোখ আটকে যেতে পারে। একসময় তিনিই তো ছিলেন মোহনবাগান জনতার নয়ণমণি। একসময় তিনিই সবুজ-মেরুন সমর্থকদের স্বপ্ন দেখিয়েছেন। কিন্তু তিনি থাকাকালীন যা পারেনি মোহনবাগান, তিনি দল ছেড়ে চলে যাওয়ার পর তা পেরেছে। গত বছর নক আউট চ্যাম্পিয়ন হয়েছে তারা। এ বছর লিগশিল্ড জিতে নিয়েছে।
বিশাল কাইথ (গোলরক্ষক), আনোয়ার আলি, হেক্টর ইউস্তে, শুভাশিস বোস, দিমিত্রি পেত্রাতোস, জনি কাউকো, দীপক ট্যাংরি, অনিরুদ্ধ থাপা, মনবীর সিং, জেসন কামিংস, লিস্টন কোলাসো
অমরিন্দর (গোলরক্ষক), নরেন্দ্র গাহলট, মুরতাদা ফল, আমে গণেশ রানাওয়াড়ে, জেরি লালরিনজুয়ালা, আহমেদ জাহু, প্রিন্সটন রেবেলো, পুটিয়া, দিয়েগো মৌরসিও, ইসাক রাল্টে, রয় কৃষ্ণা
যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে শেষ তিনটি ম্যাচে মোহনবাগানকে হারাতে পারেনি ওড়িশা এফসি। এই মাঠে যে ছ’টি আইএসএল ম্যাচ খেলেছে তারা, তার মধ্যে মাত্র একটি ম্যাচে জিতেছে ওড়িশা। ইস্টবেঙ্গলের বিরুদ্ধে ৪-২-এ, ২০২২-এর ১৮ নভেম্বরে। গত চারটি অ্যাওয়ে ম্যাচের একটিতেও জিততে পারেনি তারা। এর মধ্যে একটিতে ড্র করেছে ও তিনটিতে হেরেছে সার্জিও লোবেরার দল। হে টু হেডের পরিসংখ্যান-মোট খেলেছে: ১১টি ম্য়াচমোহনবাগান জিতেছে: ৫টা ম্যাচওড়িশা এফসি জিতেছে: ২টো ম্যাচড্র হয়েছে: চারটি ম্য়াচ
চলতি আইএসএল-এর ফাইনালে ওঠার স্বপ্ন পূরণ করতে হলে অসাধ্য সাধন করতে হবে ওড়িশা এফসিকে। আর কিছুক্ষণের মধ্যেই সেই অসাধ্য সাধনের পরীক্ষায় নামবেন রয় কৃষ্ণারা। এই ম্যাচ দেখতে যুবভারতীর গ্যালারিতে সবুজ-মেরুন সমর্থকদের ঢল নামতে চলেছে। এই নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই। ঘরের মাঠে, নিজেদের সমর্থকেরা যখন তাদের প্রিয় দলের হয়ে গলা ফাটাবেন, তখন কি মোহনবাগান সুপার জায়ান্টকে হারানো অত সোজা হবে ওড়িশা এফসি-র পক্ষে?
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।
6,000.000+downloads/Free/Bengali/Version2.3.4
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports
