পাত্রের চাকরি যেমনই হোক না কেন, সরকারি হওয়া চাই। কারণ সরকারিতেই তো স্থায়ীত্ব! তবে এখন পরিস্থিতি এমনই যে, সরকারি স্কুল শিক্ষক পাত্র দেখলেই প্রেশার বেড়ে যেতে পারে হবু শ্বশুরদের।
ফাইল ছবি: টুইটার
ভারতে 'পাত্র চাই'তে সবচেয়ে বড় শর্ত কী? চাকরি। আর সেই চাকরি বলতে সরকারি চাকরিই বোঝেন পাত্রীর বাবারা। আইটি-র যুগেও বেসরকারি চাকরি করা পাত্র হলে যেন মন খুঁতখুঁত করে অনেকেরই। সবারই দাবি, পাত্রের চাকরি যেমনই হোক না কেন, সরকারি হওয়া চাই। কারণ সরকারিতেই তো স্থায়ীত্ব!
তবে, সময়ের সঙ্গে সেই ভাবনা বদলাচ্ছে। আর তাতে এবার অনুঘটকের কাজ করেছে শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারি। পরিস্থিতি এমনই যে, সরকারি স্কুল শিক্ষক পাত্র দেখলেই প্রেশার বেড়ে যেতে পারে হবু শ্বশুরদের।
আজব বিজ্ঞাপন
পাত্র চাই। তবে 'স্কুল শিক্ষক ব্যাতিত,' স্পষ্ট উল্লেখিত। রবিবারের খবরের কাগজের পাত্র চাই বিভাগে এমনই এক বিজ্ঞাপন প্রকাশিত হয়েছে। আর তার ছবি ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। পাত্রী নিজেও সরকারি চাকরি
সরকারি স্কুল শিক্ষক মানেই ওয়ার্ক-লাইফ-ব্যালেন্স, অঢেল ছুটি, মোটা বেতন, স্থায়ী চাকরি। তাছাড়া সমাজে একটা সম্মানের ব্যাপারও আছে। ফলে সম্মন্ধ বিয়ের মার্কেটে 'গ্রেড এ'তে পড়েন তাঁরা। তবে, আপাতত ছবিটা যে বদলে গিয়েছে, তা বলাই যায়।