২০১৮ সালে নাসিক 'রুরাল পুলিশ সার্ভিসে' তিনি চাকরির জন্য যোগ্যতা অর্জন করেন। তবে তাঁকে তাঁর পদ দেওয়া হয়নি তখন এক মেডিক্যাল টেস্টের ফলাফল ঘিরে। পুলিশ সার্ভিসের যোগ্যতা অর্জনকরী ওই মহিলার শরীরে পুরুষ ক্রোমোজোম পাওয়া গিয়েছিল বলে তাঁকে পুলিশের পদে নিয়োগ করা হয়নি। ছেড়ে কথা বলেননি ওই মহিলা। মামলা গড়ায় আদালত পর্যন্ত। শেষে বম্বে হাইকোর্ট জানিয়েছে সত্ত্বর ওই মহিলার নিয়োগ ত্বরান্বিত করত হবে সংশ্লিষ্ট রাজ্যকে।
সেই সময় ওই মহিলার বয়স ছিল ১৯ বছর। পুলিশ সার্ভিসের নিয়ম মেনে সেই সময় তাঁকে মেডিক্যাল টেস্ট করতে হয়। করতে হয় ক্যারিওটাইপিং টেস্ট। উল্লেখ্য, এই ক্যারিওটাইপিং টেস্টে রক্তের কোষ বিশ্লেষণ করা হয়। সেখানেই ক্রোমোজমের সংখ্যাও বিশ্লেষণ করা হয়। তবে এই টেস্ট সকলকে করতে হয় না বলে জানা যায়। সেক্ষেত্রে তাঁর প্রাথমিক মেডিক্যাল টেস্টে ডক্টর জেজে হাসপাতালের এক চিকিৎসক কোনও সন্দেহজনক কিছু পেয়েছিলেন বলে জানা যায়। তারপরই এই টেস্ট করানো হয়। যার ফলে মহিলার দেহে পুরুষের ওয়াই ক্রোমোজোম পাওয়া যায় বলে জানা যায়। সেক্ষেত্রে তাঁর চাকরিতে উঠে আসে লিঙ্গের প্রশ্ন। এরপর আদালতের সামনে সেই মহিলা জানিয়ে দেন যে, আজীবন তিনি নিজেকে মহিলা হিসাবেই দেখে এসেছেন। জীবনধারণও করেছেন মহিলা হিসাবে। তার সমস্ত তথ্য প্রমাণ তিনি দেন আদালতে। ওজন কমাতে গিয়ে খাবারের লোভও সামলাতে পারছেন না! এই ডিশগুলিতে দুই চহিদাই মিটবে