আজ টানা সপ্তমবারের জন্য বাজেট পেশ করলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। এর আগে ফেব্রুয়ারি মাসের ১ তারিখে তিনি যখন বাজেট পেশ করেছিলেন, সেদিন সেনসেক্স ছিল ৭১,৬৪৭.৩০ পয়েন্ট। এপর গত প্রায় ৬ মাসে সেনসেক্স বেড়েছে প্রায় ৯ হাজার পয়েন্ট। তবে আজ একটা সময়ে বড়সড় ধস নেমেছিল শেয়ার বাজারে। বাজেট প্রস্তাবের সময় প্রায় ১২০০ পয়েন্ট নেমে গিয়েছিল বিএসই সূচক। পরে ফের ঘুরে দাঁড়ায় সেনসেক্স। শেয়ার বাজারের উত্থান-পতনের যাবতীয় আপডেট জানুন এখানে।
সেনসেক্স ও নিফটি কোথায় দাঁড়িয়ে?
আজ বাজারে ক্লোজিং বেলে সেনসেক্স ৭৩ পয়েন্ট ডাউন ছিল গত সেশনের তুলনায়। এর ফলে আজ সেনসেক্স দাঁড়িয়ে ৮০,৪২৯.০৪ পয়েন্টে। এদিকে নিফটি আজ ৩০ পয়েন্ট কমেছ গত সেশনের তুলনায়। এর ফলে নিফটি দাঁড়িয়ে ২৪,৪৭৯.০৫ পয়েন্টে।
আজ সবথেকে বেশি দাম কমেছে কোন শেয়ারগুলির?
আজ সবথেকে বেশি কমেছে ইরকন ইন্টারন্যাশনালের শেয়ারের দাম। আজ এক ধাক্কায় ৮.০৬ শতাংশ কমেছে ইরকনের দাম। এছাড়া রাষ্ট্রীয় কেমিক্যাল ফার্টিলাইজে রদাম কমেছে ৭.৪৬ শতাংশ, রেলটেল কর্পোরেশনের দাম কমেছে ৬.২১ শতাংশ, মন্নপুরম ফিন্যান্সের দাম কমে ৫.৮৩ শতাংশ।
আজ কোন কোন শেয়ারের দাম সবচেয়ে বেশি বেড়েছে
আজ শেয়ার বাজারে সবচেয়ে বেশি লাভের মুখ দেখে অ্যাস্ট্রাজেনেকা ফার্মা। তাদের শেয়ারের দাম এক লাফে ১৩.১৩ শতাংশ বেড়েছে। এছাড়া আজ নিউজ ১৮ মিডিয়ার শেয়ারের দাম বেড়েছিল ৯.২৫ শতাংশ। আসাহি ইন্ডিয়া গ্লাসের শেয়ার বেড়েছে ৮.০৩ শতাংশ। বোরোসিল রিনিউয়েবলসের শেয়ার দর বেড়েছে ৭.৯৬ শতাংশ।
ঘুরে দাঁড়িয়েছে শেয়ার বাজার
বিশাল পতন থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে দুপুর ৩টে নাগার ফের একবার সবুজ রেখায় সেনসেক্স। তবে কিছুক্ষণ ২০ পয়েন্টের মতো ঊর্ধ্বে থেকে ফের লালে ফিরে যায় বিএসই সূচক। তবে একটা সময়ে যেভাবে ১২০০ পয়েন্টের পতন হয়েছিল, সেখান থেকে অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়ে স্টক মার্কেট।
ফের ৮০ হাজারের দোরগোড়ায় সেনসেক্স
ফের কিছুটা ঘুরে দাঁড়াচ্ছে শেয়ার বাজার। সেনসেক্স ফের ৮০ হাজারের দোরগোড়ায়। একটা সময়ে আজ সেনসেক্স ১২০০ পয়েন্ট নেমে গিয়েছিল।
বিশাল ধস শেয়ার বাজারে
কয়েক মিনিটের মধ্যে সেনসেক্স ১২০০ পয়েন্ট পড়ে যায় সেনসেক্স। পরে অবশ্য ফের কিছুটা ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে শেয়ার বাজার।
মিউচুয়াল ফান্ডের উপর থেকে টিডিএস তুলে নেওয়া হচ্ছে
মিউচুয়াল ফান্ডের উপর থেকে টিডিএস তুলে নেওয়া হচ্ছে বলে ঘোষণা করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। আগে টিডিএস ধার্য করা হত দু'শতাংশ। সেটা তুলে নেওয় হচ্ছে। বেতনের সঙ্গে টিসিএস দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হচ্ছে।
শেয়ার বাজারে ধস
শেয়ারের ওপর ক্যাপিটাল গেইন ট্যাক্স কমানো হল না এবারও। এই আবহে কয়েক মিনিটের মধ্যেই বিশাল ধস নামে শেয়ার বাজারে। এক ধাক্কায় প্রায় ৮০০ পয়েন্ট নেমে সেনসেক্স ৮০ হাজারের গণ্ডির নীচে নেমে যায়।
চড়চড়িয়ে উঠেই ফের নামল সেনসেক্স
বাজেট প্রস্তাব পাঠের ২৫ মিনিট যেতে না যেতেই ফের একবার লাল রেখায় সেনসেক্স। নিফটিও কমল ২২.১০ পয়েন্ট।
ফের ৮০,৬০০-র গণ্ডি পার সেনসেক্সের
সংসদে বাজেট প্রস্তাব পাঠ শুরু করলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। এরই মধ্যে শেয়ার বাজারে মিনিটের মধ্যে সেনসেক্স ১০০ পয়েন্ট পর্যন্ত বেড়ে গিয়ে ৮০,৬০০ পয়েন্টের গণ্ডি ছাপিয়ে যায়।
আজ এখনও সবচেয়ে লোকসানে আছে কোন শেয়ারগুলি?
এদিকে আজ এখনও সবচেয়ে লোকসানে আছে বেদান্ত লিমিটেড (৪.৭ শতাংশ), ম্যাঙ্গালোর রিফাইনারি (৩.৬৫ শতাংশ), ভোডাফোন-আইডিয়া (৩.৭১ শতাংশ), হিন্দুস্তান কপার (৩.২০ শতাংশ), ন্যাশনাল অ্যালুমিনিয়ামের (২.৮৮ শতাংশ) শেয়ারগুলি।
সবচেয়ে লাভে আছে কোন শেয়ারগুলি?
আজ এখনও পর্যন্ত শেয়ার বাজারে সবচেয়ে লাভে আছে বোরোসিল (১০ শতাংশ), ইজি ট্রিপ প্ল্যানার (৭.১৫ শতাংশ), গ্ল্যাক্সোস্মিথ কাইন (৫.৯ শতাংশ), আসাহি ইন্ডিয়া গ্লাসের (৪ শতাংশ), সুজলোন এনার্জি (৪.৭২ শতাংশ) শেয়ার
নিফটি আইটি ‘ডাউন’, নিফটি এফএমসিজি ‘আপ’
এদিকে বর্তমানে নিফটি আইটি প্রায় ০.১৬ শতাংশ নীচে, নিফটি ফার্মাও ০.১৬ শতাংশ ডাউন, নিফটি এফএমসিজি অবশ্য ০.৩০ শতাংশ পজিটিভে।
নিম্নমুখী ব্যাঙ্ক নিফটি
আজ লেনদেন শুরু হওয়ার পরে নিম্নমুখী ব্যাঙ্ক নিফটি। সকাল ১০টা ৪০ নাগাদ ব্যাঙ্ক নিফটি প্রায় ১০০ পয়েন্ট নীচে নেমেছে। এই আবহে ৫২,২০০ পয়েন্টের নীচে আছে ব্যাঙ্ক নিফটি সূচক।
৩০০০ টাকার নীচে নামল রিলেয়ান্সের শেয়ারের দাম
৩০০০ টাকার নীচে নামল রিলেয়ান্সের শেয়ারের দাম। বিগত বেশ কয়েক সেশন ধরে লাগাতার ৩০০০ টাকার ওপরে ছিল রিলায়েন্সের শেয়ার দর। তবে আজ বাজেটের দিন দাম কমল রিলায়েন্সের শেয়ারের দামে। গত ১ সপ্তাহে রিলায়েন্সে শেয়ারের দাম প্রায় ৬ শতাংশ কমেছে বলে জানা যাচ্ছে।
কোন কোন সেক্টরের কেমন হাল?
শেয়ার বাজারের সব সেক্টর জুড়ে, অটো, এফএমসিজি, প্রাইভেট ব্যাঙ্ক, রিয়েলটি এবং স্বাস্থ্যসেবা আপাতত লাভে আছে। এদিকে আর্থিক পরিষেবা, মিডিয়া, পিএসইউ ব্যাঙ্ক, কনজিউমার ডিউরেবলস এবং তেল ও গ্যাস ক্ষতির খাতায় আছে। মেটাল সূচক সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে পড়েছে আজ এখনও।
১৩০ পয়েন্ট নীচে সেনসেক্স
সকাল ১০টা ১০ মিনিট নাগাদ সেনসেক্স প্রায় ১৩০ পয়েন্ট নেমে ৮০,৩৫০ পয়েন্টের কাছাকাছিতে নেমে যায়। নিফটিও প্রায় ৫০ পয়েন্ট নীচে নেমে ২৪,৪৫০ পয়েন্টের কাছাকাছিতে আছে।
লাল রেখায় সেনসেক্স
শেয়ার বাজারে লেনদেন শুরুর পরে একলাফে প্রায় ১৫০ পয়েন্ট উঠে গিয়েছিল সেনসেক্স। তবে সকাল ৯টা ৪০ বাজতে না বাজতেই বাজারের সূচক গতকালকের তুলনায় প্রায় ৫০ পয়েন্ট নেমে গিয়েছিল। এই আবহে মনে করা হচ্ছে, গতকালকের ক্লোজিং বেল লেভেলের আশেপাশেই আপাতত থাকবে সেনসেক্স। এরপর বাজেট পেশের পরে কী হয়, সেদিকে নজর সবার।
সকাল সকাল ঊর্ধ্বমুখী শেয়ার বাজার
আজ শেয়ার বাজারে লেনদেনের শুরুতেই সেনসেক্স প্রায় ১৫০ পয়েন্ট উঠে ৮০,৬৫০ পয়েন্টের গণ্ডি ছাড়িয়ে যায়। এদিকে নিফটিও ২৪,৫৫০ পয়েন্টের গণ্ডি ছাড়িয়ে গিয়েছিল।
ডিফেন্স স্টকে বিশেষ নজর
বাজেটে সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকীকরণের দিকে আরও নজর দেওয়া হতে পারে বলে আশা করছে ফিসডম রিসার্চ। এই আবহে ফিসডম রিসার্চের মতে আজ এই স্টকগুলির দিকে নজর রাখতে পারেন আজ: ভারত ইলেক্ট্রনিক্স লিমিটেড (বিইএল), হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড (হ্যাল), ভারত ডায়নামিক্স লিমিটেড (বিডিএল)।
এশিয়ার অন্যান্য শেয়ার বাজারের মেজাজ আজ ঊর্ধ্বমুখী
গতকাল ওয়ালস্ট্রিটে সূচক ঊর্ধ্বমুখী থাকার পরে আজ এশিয়ার অন্যান্য শেয়ার বাজারের সূচক বেশ ঊর্ধ্বমুখী। আজ জাপানের নিক্কেই ২২৫ ০.৬৩ শতাংশ বেড়েছিল এবং টোপিক্স বেড়েছে ০.৪৯ শতাংশ। এদিকে দক্ষিণ কোরিয়ার কোপসি বেড়েছে ১.০১ শতাংশ, কোসডাক বেড়েছে ১.২২ শতাংশ। আজ হংকংয়ে হাংসেং সূচকও ঊর্ধ্বমুখী ছিল।
এই ৫ শেয়ার কেনা যেতে পারে বলে মত শেয়ার বাজার বিশেষজ্ঞের
এদিকে শেয়ার বাজার বিশেষজ্ঞ সুগন্ধা সচদেবের পরামর্শ, ৬৮০ থেকে ৬৮৫ টাকার লেভেলে এসবিআই কার্ডের শেয়ার কেনা (টার্গেট ৮৪০, স্টপ লস ৫৯৫ টাকা) যেতে পারে। এছাড়া ওবেরয় রিয়েলিটি (১৫৭০ থেকে ১৫৮০ টাকার মধ্যে কেনা যেতে পারে, টার্গেট ২০৫০, স্টপ লস ১২৮০ টাকা), রাইটস (৬৫০ থেকে ৬৬০ টাকার মধ্যে কেনা যেতে পারে, টার্গেট ৮৮০, স্টপ লস ৫২০ টাকা), কেপিআই টেক (১৬৯০ থেকে ১৬৯৫ টাকার মধ্যে কেনা যেতে পারে, টার্গেট, ২০৮০ টাকা এবং স্টপ লস ১৫০০ টাকা), এইচবিএল পাওয়ার (৫৪০ থেকে ৫৫০ টাকায় কেনা যেতে পারে, টার্গেট ৭৬৫, স্টপ লস ৪৬০ টাকা) কেনা যেতে পারে।
টাটা মোটরস, এসবিআই সহ এই ৫ শেয়ার কেনার পরামর্শ
শেয়ার বাজার বিশেষজ্ঞ অবিনাশ গোরক্ষকর দাবি করেন, আজ অটো সেক্টরে টাটা মোটরস এবং এম অ্যান্ড এম শেয়ার কেনা যেতে পারে। এদিকে ব্যাঙ্কিংয়ের ক্ষেত্রে এসবিআই, আইসিআইসিআই এবং অ্যাক্সিস ব্যাঙ্কের শেয়ার কিনতে পারেন বিনিয়োগকারীরা।
সরকারের ঋণের ওপর নজর থাকবে বিনিয়োগকারীদের
অন্তর্বর্তী বাজেটে, বর্তমান আর্থিক বছরের জন্য সরকারের মোট ঋণের পরিমাণ ১৪.১৩ লক্ষ কোটি টাকা অনুমান করা হয়েছিল। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া এবং আর্থিক সংস্থাগুলির কাছ থেকে প্রত্যাশার থেকে অধিক লভ্যাংশ পাওয়ার পরে এই বাজেটে সরকারি ঋণের দিকে নজর থাকবে শেয়ার বাজারের বিনিয়োগকারীদের।
বাজেটের কোন সব ফ্যাক্টরে আজ চাঙ্গা হতে পারে শেয়ার বাজার?
ইলারা সিকিউরিটিজ বলেছে যে বাজেট যদি রাজস্ব একীকরণ বা ফিসকাল কনসোলিডেশন, ক্যাপেক্স বরাদ্দ বৃদ্ধি, আয়কর হার কমানো হয়, তাহলে তা শেয়ার বাজারের মুডকে চাঙ্গা করতে পারে। এছাড়াও বাজেটে যদি সামাজিক ও গ্রামীণ প্রকল্পগুলিতে ব্যয় বৃদ্ধির উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করা হয়, তাহলেও স্টক মার্কেটের মেজাজ প্রাণবন্ত হতে পারে।
ক্যাপিটাল গেইন ট্যাক্সের হারে বদল এলে তা প্রভাব ফেলবে শেয়ার বাজারে
এদিকে মূলধন লাভ কর (ক্যাপিটাল গেইন ট্যাক্স) কাঠামোয় যদি কোনও পরিবর্তন এবারের বাজেটে আনা হয়, তাহলে তা শেয়ার বাজারের ওপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। জমি, বিল্ডিং, যানবাহন, পেটেন্ট, গয়না বা দীর্ঘকলীন বিনিয়োগের মতো মূলধন সম্পদ বিক্রয় থেকে যে লাভ হয়, সেই লভ্যাংশের ওপর যে কর বসে, সেটিই হল ক্যাপিটাল গেইন ট্যাক্স।
নিফটির ‘সাপোর্ট’ কোন লেভেলে আছে?
বিশেষজ্ঞদের মতে বর্তমানে নিফটির জন্যে গুরুত্বপূর্ণ সাপোর্ট লেভেল রয়েছে ২৪,১৫০ পয়েন্ট গণ্ডিতে। এদিকে ঊর্ধ্বমুখে নিফটির জন্য 'রেজিস্টেন্স' রয়েছে ২৪,৮০০ পয়েন্ট লেভেলে।
গতকাল সেনসেক্স ও নিফটি ছিল লাল রেখায়
মোদী ৩.০-র বাজেট পেশের আগের দিন, ২২ জুলাই নিফটি এবং সেনসেক্সে পতন দেখা যায়। গতকাল নিফটি ২২ পয়েন্ট বা ০.০৯ শতাংশ পড়ে গিয়ে ২৪,৫০৯.২৫ পয়েন্টে গিয়ে ঠে। আর সেনসেক্সের পতন হয় ১০৩ পয়েন্ট বা ০.১৩ শতাংশ। এর জেরে সেনসেক্স গিয়ে ঠেকে ৮০,৫০২.০৮ পয়েন্টে।
গত এক দশকে বাজেটের দিন নিফটি কোন পথে হেঁটেছে?
এর আগে ২০২২ সালে বাজেটের দিন নিফটি উঠেছিল ১.৪ শতাংশ, ২০২১ সালে তা উঠেছিল ৪.৭ শতাংশ, ২০২০ সালে নিফটি পড়ে গিয়েছিল ২.৫ শতাংশ, ২০১৯ সালেও নিফটির পতন হয়েছিল ১.১ শতাংশ, ২০১৮ সালে নিফটি প্রায় ফ্ল্যাট থাকলেও তা ০.১ শতাংশ পড়েছিল, ২০১৭ সালে বাজেট পেশের দিন নিফটি উঠেছিল ১.৮ শতাংশ, ২০১৬ সালে নিফটির পতন হয়েছিল ০.৬ শতাংশ, ২০১৫ সালে বাজেটের দিন আবার নিফটি উঠেছিল ০.৬ শতাংশ এবং ২০১৪ সালে মোদী সরকারের প্রথম পূর্ণাঙ্গ বাজেটের দিনে নিফটি পড়েছিল ০.২ শতাংশ।
২০২৩ সালে বাজেটের আগে এবং পরে কেমন ছিল শেয়ার বাজারের 'মুড'?
২০২৩ সালে বাজেটের আগে এবং পরের মাসে সেনসেক্স ২ শতাংশ করে পড়ে গিয়েছিল। এদিকে ২০২২ সালে বাজেটের আগে জানুয়ারি নিফটি পড়েছিল ০.১ শতাংশ এবং বাজেটের পরে ফেব্রুয়ারিতে নিফটি পড়েছিল প্রয়া ৩ শতাংশ।
২০২৩ সালের বাজেটের দিন শেয়ার বাজারে কী হয়েছিল?
২০২৩ সালের ১ ফেব্রুয়ারি বাজেট পেশের দিন ১৫৮ পয়েন্ট উঠে সেনসেক্স পৌঁছেছিল ৫৯,৭০৮.০৮ পয়েন্টে। নিফিটি সেদিন ৪৬ পয়েন্ট পড়ে গিয়ে ঠেকেছিল ১৭,৬১৬.৩০ পয়েন্টে।
অন্তরবর্তীকালীন বাজেটের দিন শেয়ার বাজারে পতন হয়েছিল সেনসেক্সে
২০২৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারি অন্তরবর্তীকালীন বাজেট পেশ করেছিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। সেদিন সেনসেক্সে ১০৬.৮১ পয়েন্ট পতন ঘটেছিল। এই আবহে সেনসেক্স গিয়ে ঠেকেছিল ৭১,৬৪৭.৩০ পয়েন্টে। নিফটি নেমেছিল ২৮.২৫ পয়েন্ট।