বাংলা নিউজ > টুকিটাকি > ‘আমি তো পুরুষমানুষ! দুটো বিয়ে করতেই পারি’ ব্লগারদের অভিযোগ শুনতেই ফেটে পড়লেন রাজুদা, আর কী বললেন HT বাংলাকে
পরবর্তী খবর
ভাইরাল হওয়ার পর থেকেই রাজুদার ডিমান্ড আকাশছোঁয়া। যেমন তাঁর অনুরাগীর সংখ্যা, তেমনই তাঁর পরোটার সেল। সম্প্রতি বহু প্রোমোশনাল ভিডিয়োতেও দেখা যাচ্ছে রাজুদা। সে টলিপাড়ার একেন হোক বা পাড়়ার জুতোর দোকান। তবে এই রাজুদাকে নিয়েই ব্লগারদের মধ্যে শোনা যাচ্ছে কিছু কানাঘুষো। কিছু ব্লগারের দাবি, ইদানীং রাজুদা নাকি মহিলাদের প্রতি খানিক দুর্বল হয়ে পড়েছেন। কেমন সে দুর্বলতা?
কী অভিযোগ রাজুদার বিরুদ্ধে?
সমাজমাধ্যমে বর্তমানে সব কিছুই উন্মুক্ত। ফলে কে কোথায় কমেন্ট করছেন ও তাঁকে কে কী রিপ্লাই দিচ্ছেন, তার সবটাই নেটিজেনরা দেখতে পান। সম্প্রতি রাজুদাকে দেখা গিয়েছে, কমেন্টে বিভিন্ন মহিলাদের (তাদের অনেকেই কন্টেন্ট ক্রিয়েটর) নানা কথা জিজ্ঞেস করতে। নেটিজেনদের একাংশের মতে, এই ধরনের কথা ইনবক্সে বা পার্সোনালি বলাই শোভা পায়। এভাবে খোলাখুলি কমেন্ট বক্সে বলা যায় না। তবে ব্যাপারটা শুধু এখানেই সীমাবদ্ধ নেই। কিছু কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের সঙ্গে নাকি চ্যাটেও অনেক দূর কথা গড়াচ্ছে। এমনকি দোকানের কাজ শেষ হয়ে যাওয়ার পরও অনেকক্ষণ রাজুদাকে বসে থাকতে দেখা যায় শিয়ালদা সাবওয়েতে। কেন? ব্লগারদের একাংশের দাবি, তিনি নাকি অফিসযাত্রী মহিলাদের ‘দেখেন’। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মহিলা ব্লগারের কথায়, ‘আমার সঙ্গে কখনও খারাপ ব্যবহার করেননি। কিন্তু চোখের সামনে এসব করতে দেখলে খুব অস্বস্তি লাগে। মাঝে মাঝে কটু মন্তব্য করেন।’ খোলাখুলি করেন বলে অন্য ব্লগারদের অনেকেরই নাকি চোখে পড়েছে এই ব্যাপারটা।
‘কলকাতায় একটা মেয়ে রাখতে পারতাম’
অভিযোগের সত্য মিথ্যা যাচাই করতে হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা ফোন করেছিল রাজুদাকে। কথাগুলো শোনামাত্রই উত্তেজিত হয়ে পড়েন রাজুদা। রাজুদার বক্তব্য, ‘আমি মহিলাদের সম্মান দিই বলেই কলকাতায় ব্যবসা করতে পারছি। এতদিন ব্যবসা করছি। আমি চাইলেই কলকাতায় একটা মেয়ে রাখতে পারতাম। এগুলো যারা বলছে, তারা মিথ্যে রটাচ্ছে।’আরও পড়ুন - একের পর এক ফেক অ্যাকাউন্টে নাজেহাল, পুলিশে FIR করতে পারে রাজুদা? কী বললেন HT বাংলাকে