বিধানসভা নির্বাচন কাছে আসতেই রাজ্য–রাজনীতিতে ব্যাপক দলবদল দেখেছে বাংলা। যার সাম্প্রতিকতম নজির পদ্মবনে শিশির ঝরা। তিনি বর্ষীয়ান হওয়ায় তাঁর অভিমানের ক্ষতে প্রলেপ দেওয়ার চেষ্টা করলেন আর এক বর্ষীয়ান নেতা শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। তাই তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক জীবনে আমি কি দুঃখ পাইনি? পেয়েছি। কিন্তু তা বলে দল ছাড়িনি।’ অমিত শাহের সভায় তৃণমূল কংগ্রেসের প্রবীণ সাংসদের যোগ দেওয়া এবং সেখানে দাঁড়িয়ে যে মন্তব্য করেছিলেন তার প্রেক্ষিতেই এই কথা শোনা গেল শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ের গলায়। এককথায় তাঁর মন্তব্য, ‘উনি আদর্শচ্যুত হলেন।’ জেলার অনেকে বলছেন, আসলে শিশিরবাবুর কিছু করার ছিল না। এই বয়সে ছেলেদের দাপটের কাছে তিনি নতিস্বীকার করলেন। বিশেষ করে শুভেন্দুর চাপের কাছে। শিশির অধিকারী ধর্মসংকটের মধ্যে ছেলের পক্ষই বেছে নিলেন। মমতার ছেড়ে যাওয়া ভবানীপুর আসন ভার দখলে রাখার ভার বর্তেছে এবার তাঁর ওপর। আর তৃণমূল সুপ্রিমো এবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন নন্দীগ্রাম বিধানসভা আসন থেকে। যেখানে তাঁর অন্যতম প্রতিপক্ষ শিশির পুত্র শুভেন্দু অধিকারী। আর শিশিরের এই বকলমে পদ্মে যোগ নিয়ে ব্যথিত শোনাল তাঁর দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সতীর্থ তথা রাজ্যের মন্ত্রী শোভনদেবকে।এদিন সাংবাদিক বৈঠকে শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘রাজনৈতিক জীবনে আমি কি দুঃখ পাইনি? পেয়েছি। কিন্তু দল ছাড়িনি। মমতার সঙ্গে আছি কারণ ওনার প্রকল্প একেবারে নিচুস্তরের মানুষের জন্য। দুঃখ পেলে বসে যাব কিন্তু অন্য দলে যাব না। অনেকে তিনবার দলবদল করেছেন। শিশিরবাবু চলে গেলেন। উনি আদর্শচ্যুত হলেন।’ এখন প্রশ্ন উঠছে, তিনি কার কাছ থেকে দুঃখ পেলেন? এতদিন পর কেন তিনি এই দুঃখ পাওয়ার কথা বলছেন? আর তাঁর দুঃখটা কী? জানতে চায় বাংলার মানুষ। জেলার অনেকে বলছেন, আসলে শিশিরবাবুর কিছু করার ছিল না। এই বয়সে ছেলেদের দাপটের কাছে তিনি নতিস্বীকার করলেন। বিশেষ করে শুভেন্দুর চাপের কাছে। শিশির অধিকারী ধর্মসংকটের মধ্যে ছেলের পক্ষই বেছে নিলেন। মমতার ছেড়ে যাওয়া ভবানীপুর আসন ভার দখলে রাখার ভার বর্তেছে এবার তাঁর ওপর। আর তৃণমূল সুপ্রিমো এবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন নন্দীগ্রাম বিধানসভা আসন থেকে। যেখানে তাঁর অন্যতম প্রতিপক্ষ শিশির পুত্র শুভেন্দু অধিকারী। আর শিশিরের এই বকলমে পদ্মে যোগ নিয়ে ব্যথিত শোনাল তাঁর দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সতীর্থ তথা রাজ্যের মন্ত্রী শোভনদেবকে।এদিন সাংবাদিক বৈঠকে শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘রাজনৈতিক জীবনে আমি কি দুঃখ পাইনি? পেয়েছি। কিন্তু দল ছাড়িনি। মমতার সঙ্গে আছি কারণ ওনার প্রকল্প একেবারে নিচুস্তরের মানুষের জন্য। দুঃখ পেলে বসে যাব কিন্তু অন্য দলে যাব না। অনেকে তিনবার দলবদল করেছেন। শিশিরবাবু চলে গেলেন। উনি আদর্শচ্যুত হলেন।’ এখন প্রশ্ন উঠছে, তিনি কার কাছ থেকে দুঃখ পেলেন? এতদিন পর কেন তিনি এই দুঃখ পাওয়ার কথা বলছেন? আর তাঁর দুঃখটা কী? জানতে চায় বাংলার মানুষ।|#+|উল্লেখ্য, তৃণমূল কংগ্রেসের প্রথম বিধায়ক হয়েছিলেন বর্ষীয়ান নেতা শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। তিনিই এবার বিধানসভায় প্রার্থী ভবানীপুর কেন্দ্রের। তাঁর কথায়, ‘৫৮ বছর রাজনীতি করার পর নিজের বাড়ি থেকে লড়তে পারছি। এতেই আমি কৃতজ্ঞ।’ রাজনৈতিক মহল থেকে সাধারণ মানুষের কাছে তাঁর সম্পর্কে কোনও খারাপ ধারণা নেই।