সদ্য এসেছে মাধ্যমিক পরীক্ষার গাইডলাইন। এছাড়াও মাধ্যমিক পরীক্ষার সেন্টার বা পরীক্ষা কেন্দ্রগুলিতে যেসব শিক্ষক শিক্ষিকা থাকবেন, তাঁদের জন্যও একাডেমিক ক্যালেন্ডারে এসেছে একগুচ্ছ নির্দেশিকা। ‘এই সময়’র রিপোর্ট বলছে , প্রথা ভেঙে অ্যাকাডেমিক ক্যালেন্ডারে এই নির্দেশিকা এসেছে। এদিকে রিপোর্ট বলছে, ইতিমধ্যেই একটি বিতর্ক দানা বাঁধতে শুরু করেছে।
রিপোর্টে বলা হচ্ছে, পর্ষদের তরফে বার্তা দেওয়া হয়েছে, গাইডলাইন না মেনে কাজ না করলে শাস্তির হুঁশিয়ারও রয়েছে। মাধ্যমিক পরীক্ষা সংক্রান্ত নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, মূল পরীক্ষা কেন্দ্র আর তার অন্তর্গত সাব-ভেন্যুর সব রকমের দায়িত্বে থাকবেন মূল পরীক্ষা কেন্দ্রের প্রধান শিক্ষক শিক্ষিকারা। তাঁরা সবচেয়ে অভিজ্ঞ হওয়ায় সেই দায়িত্বে থাকবেন। মূল পরীক্ষাকেন্দ্রে ভেন্যু সুপারভাইজার না থাকার বার্তা দেওয়া হয়েছে বলেও ‘এই সময়’র রিপোর্টে তুলে ধরা হয়েছে।
( Blast in Balochistan:পাকিস্তানে করাচি থেকে রওনা হওয়া বাস বালুচিস্তানে জঙ্গি হামলার শিকার! মৃত ৬, দায় নিল কোন সংগঠন?)
( Indian Coast Guard Chopper Crash:ট্রেনিং চলাকালীন ভেঙে পড়ল ভারতীয় কোস্টগার্ডের চপার! গুজরাটের পোরবন্দরে দুর্ঘটনায় মৃত ৩)
এদিকে, বিতর্কের পারদ চড়ছে। ওই রিপোর্টে বলা হচ্ছে, অ্যাকাডেমিক ক্যালেন্ডারে কীভাবে দায় দায়িত্ব বা শাস্তির বার্তা দেওয়া যায়, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বহু শিক্ষক শিক্ষিকা। উল্লেখ্য, পর্ষদের তরফে জানানো হয়েছে ১১ দফা গাইডলাইনের কথা, সেখানে বলা হয়েছে শিক্ষক শিক্ষিকারা কী কী করবেন, আর করবেন না, আর তা না মালে শাস্তিরও বার্তা রয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে রিপোর্টে। এছাড়াও মূল পরীক্ষা কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা প্রধান শিক্ষক শিক্ষিকাদের ইস্যু নিয়েও সরব হয়েছেন অনেকে বলে খবর। পশ্চিমবঙ্গ প্রধান শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক কৃষ্ণনাংশু মিশ্র বলেন, ‘মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের শিক্ষক শিক্ষিকারা দায়িত্ব পালন না করলে অতীতে তিনটি পর্যন্ত ইনক্রিমেন্ট বন্ধের নজির রয়েছে।' একইসঙ্গে তিনি বলেন,' কিন্তু বছরের শুরুতে অ্যাকাডেমিক ক্যালেন্ডারে তা উল্লেখ করার ঘটনা নজিরবিহীন।’