আলিয়া বিশ্ববিদ্যাল ছাড়তে চান উপাচার্য মহম্মদ আলি। সোমবার সংবাদমাধ্যমকে সেকথা জানিয়েছেন তিনি। এদিন হেনস্থার কথা বলতে গিয়ে ভেঙে পড়েন উপাচার্য। বলেন, সেদিনের ঘটনার পর মনে হচ্ছে, শিক্ষক হিসাবে আপনি ব্যর্থ।এদিন সংবাদমাধ্যকে উপাচার্য জানিয়েছেন, ‘এখানে আর নিজেকে নিরাপদ ও সম্মানিত মনে করছি না। আমি আমার প্রাক্তন প্রতিষ্ঠান যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুরঞ্জন দাসকে চিঠি দিয়েছি। উনি জবাব দিয়েছেন।’ঘটনার বিবরণ দিতে এদিন চোখ ভিজে যায় উপাচার্যের। তিনি বলেন, ‘সেদিন গোলমাল হবে বুঝে আগে থেকেই বোর্ড রুমে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দিই। কিন্তু যুবকরা এসে এমনভাবে দরজা ধাক্কাতে থাকে যে খুলতে বাধ্য হই। এর পর ১০ – ১৫ জন যুবক আমাকে অশালীন ভাষায় আক্রমণ করে। ছাত্ররা যে এই ভাষা প্রয়োগ করতে পারে, চড় মারব, কান ধরে ওঠবস করাব বলতে পারে তা আমার এখনও বিশ্বাস হচ্ছে না। মনে হচ্ছে শিক্ষক হিসাবে আমি ব্যর্থ।