স্বাস্থ্য ভবনের যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ সেল সূত্রে খবর, নতুন করে যে সমস্ত যক্ষ্মা রোগী রাজ্যে চিহ্নিত করা হবে তাদেরকেও ভাতা দেওয়া হবে। তবে এক্ষেত্রে তাদের আর পৃথকভাবে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে না। আলাদা করে হিসাবও রাখতে হবে না। লক্ষ্মীর ভাণ্ডারেই তাদের ভাতা মিলবে। স্বাস্থ্যভবন সূত্রে এমনটাই জানা গিয়েছে। নবান্ন থেকে সবুজ সংকেত মিললেই এই বিশেষ কর্মসূচি শুরু হয়ে যাবে। কিন্তু কেন লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের মধ্যেই যক্ষ্মা রোগীদের ভাতাকে অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে? স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, যক্ষ্মা রোগীকে চিকিৎসা ভাতা দেওয়ার নিয়ম রয়েছে। কিন্তু বহু ক্ষেত্রেই রোগীর নামে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকে না। এক্ষেত্রে সমস্যা হয়ে যায়। তবে এবার লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের মধ্যেই সংশ্লিষ্ট রোগীর নাম জুড়ে দিলে অ্যাকাউন্টজনিত সমস্যা অনেকটাই কমবে। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট রোগীর জন্য আলাদা করে অ্যাকাউন্ট খোলার ঝামেলা থাকবে না। পাশাপাশি রাজ্য জুড়েই লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের জন্য অ্য়াকাউন্ট খোলা হচ্ছে। সেই অ্যাকাউন্টেই যক্ষ্মা রোগীর ভাতাও পৌঁছে যাবে। এদিকে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় নতুন করে যক্ষ্মা রোগীদের জন্যও ক্যাম্প করা হবে। বস্তি, ঘিঞ্জি এলাকা, কোলিয়ারি, সংশোধনাগার সহ বিভিন্ন এলাকায় এই ধরনের ক্যাম্প করা হবে। সেই ক্যাম্পগুলির মাধ্যমে যক্ষ্মা রোগীদের চিহ্নিত করা হবে। এদিকে পরিসংখ্যান অনুসারে গত ২০১৯-২০ আর্থিক বছরে যক্ষ্মা রোগীর মাসিক ভাতা বাবদ সরকার ২৪ কোটি ২১ লক্ষ টাকা খরচ করেছে। ২০২০-২১ আর্থিক বছরে সেই খরচের পরিমণ ১৬ কোটি ২৫ লক্ষ টাকা। স্বাস্থ্য ভবনের যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ সেল সূত্রে খবর, নতুন করে যে সমস্ত যক্ষ্মা রোগী চিহ্নিত করা হবে তাদেরকেও ভাতা দেওয়া হবে। তবে এক্ষেত্রে তাদের আর পৃথকভাবে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে না। আলাদা করে হিসাবও রাখতে হবে না। লক্ষ্মীর ভাণ্ডারেই তাদের ভাতা মিলবে। স্বাস্থ্যভবন সূত্রে এমনটাই জানা গিয়েছে। নবান্ন থেকে সবুজ সংকেত মিললেই এই বিশেষ কর্মসূচি শুরু হয়ে যাবে। কিন্তু কেন লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের মধ্যেই যক্ষ্মা রোগীদের ভাতাকে অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, যক্ষ্মা রোগীকে চিকিৎসা ভাতা দেওয়ার নিয়ম রয়েছে। কিন্তু বহু ক্ষেত্রেই রোগীর নামে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকে না। এক্ষেত্রে সমস্যা হয়ে যায়। তবে এবার লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের মধ্যেই সংশ্লিষ্ট রোগীর নাম জুড়ে দিলে অ্যাকাউন্ট জনিত সমস্যা অনেকটাই কমবে। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট রোগীর জন্য আলাদা করে অ্যাকাউন্ট খোলার ঝামেলা থাকবে না। রাজ্য জুড়েই লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের জন্য অ্য়াকাউন্ট খোলা হচ্ছে। সেই অ্যাকাউন্টেই যক্ষ্মা রোগীর ভাতাও পৌঁছে যাবে। এদিকে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় নতুন করে যক্ষ্মা রোগীদের জন্য ক্যাম্প করা হবে। বস্তি, ঘিঞ্জি এলাকা, কোলিয়ারি, সংশোধনাগার সহ বিভিন্ন এলাকায় এই ধরনের ক্যাম্প করা হবে। সেখান থেকেই যক্ষ্মা রোগ হয়েছে কি না তা চিহ্নিত করার চেষ্টা করা হবে। এদিকে গত ২০১৯-২০ আর্থিক বছরে যক্ষ্মা রোগীর মাসিক ভাতা বাবদ সরকার ২৪ কোটি ২১ লক্ষ টাকা খরচ করেছে। ২০২০-২১ আর্থিক বছরে সেই খরচের পরিমণ ১৬ কোটি ২৫ লক্ষ টাকা।|#+|