যাদবপুরে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুকে ঘিরে বাম ছাত্র সংগঠনের বিক্ষোভ। এরপর শিক্ষামন্ত্রীর গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। এরপর শিক্ষামন্ত্রীর গাড়ি ধাক্কায় এক ছাত্র আহত হয়েছেন বলেও খবর। এমনটাই দাবি এসএফআইয়ের। তবে ঘটনার পর থেকেই এসএফআইকে নিশানা করে তির ছুঁড়তে শুরু করেছে একের পর এক তৃণমূল নেতা এনিয়ে সুর চড়াতে শুরু করেছেন।
এবার তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায় জানিয়েছেন, ওদের সৌভাগ্য যে ছেলেটা আহত। না হলে কেউ সমবেদনা দেখাত না। এখানেই শেষ নয়। তৃণমূল নেতা সৌগত রায় বলেন, তৃণমূলের ২-৩ হাজার লোক যাদবপুরে ঢুকলে ওরা কোথায় বাঁচবে?
কার্যত তীব্র হুঁশিয়ারি তৃণমূল নেতার। তবে সোমবার সন্ধ্যায় তৃণমূল অবশ্য় ঢোকেনি যাদবপুরে। এদিন দেখা গেল এবিভিপি জোর করে প্রবেশের চেষ্টা করে যাদবপুরে। এসএফআইয়ের পোস্টার, পতাকা ছিঁড়ে দেয়।
এদিকে যাদবপুর কাণ্ডের পর থেকেই একাধিক রাজনৈতিক দলের মধ্য়ে তরজা একেবারে চরমে উঠেছে। একদিকে এসএফআই চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ছে। পালটা দিচ্ছে তৃণমূল। এমনকী খোদ মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসও এনিয়ে হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন। আর এবিভিপি তো একেবারে যাদবপুরের দুয়ারে গিয়ে হাজির।
বাম ছাত্র সংগঠনে দাবি যাদবপুরে ছাত্র ভোটের ব্যবস্থা করতে হবে। সেই দাবিই তারা জানাতে চেয়েছিলেন ব্রাত্য বসুকে। কিন্তু সেকথা তিনি শুনতে চাননি।