Amavasya 2024 Tithi : আসছে শনি অমাবস্যা! তারিখ, তিথি দেখে নিন, রইল ব্রহ্মমুহূর্তের সময়কাল

হিন্দু ধর্মে অমাবস্যা তিথির মাহাত্ম্য অপরিসীম। এদিকে, অগ্রহায়ণ মাসের অমাবস্যার বেশ কিছু তাৎপর্য রয়েছে। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে এই মাসকে মনে করা হয় শ্রীকৃষ্ণের মাস। আর সেই মাসের অমাবস্যা তিথিও বেশ গুরুত্বপূর্ণ। অমাবস্যা তিথিতে স্নান, দান, পিণ্ড দান করার দিন বলে মনে করা হয়। অনেকেই এই সময় শ্রাদ্ধানুষ্ঠান করে থাকেন। এদিকে, অমাবস্যা তিথি সামনের সপ্তাহের শেষের দিকের কোন দিনে পড়ছে, তা নিয়ে রয়েছে জল্পনা। দেখে নেওয়া যাক, আসন্ন সময়ে ২০২৪ সালের অমাবস্যা তিথি।অমাবস্যা তিথি ৩০ নভেম্বর নাকি ১ ডিসেম্বর?আসন্ন সময়ে অমাবস্যা তিথি নিয়ে রয়েছে বহু জল্পনা। অনেকই এই অগ্রহায়ণ মাসকে মার্গশীর্ষ মাস বলে সম্বোধন করেন থাকেন। এই মাসে অমাবস্যা তিথিও বেশ তাৎপর্যধর্মী। আগামী ৩০ নভেম্বর পড়ছে অমাবস্যা। সেই দিনটি হল শনিবার। সেদিন সকাল ১০.২৯ মিনিটে পড়বে অমাবস্যা তিথি। তিথি শেষ হবে ডিসেম্বর মাসের ১ তারিখ অর্থাৎ রবিবার ১১.৫০ মিনিটে। যেহেতু এই অমাবস্যা তিথি শনিবার পড়ছে, তাই এই অমাবস্যা তিথিতে শনি অমাবস্যা বলা হয়। শনিবারের এই অমাবস্যা তিথিতে বহু ধরনের পুজো হয়। ( Shani Mangal Shadashatak Yog: শনি মঙ্গলের তৈরি ষড়াষ্টক যোগে টাকাকড়ির বর্ষণ! তুলা সহ বহু রাশি লাকি)(Kolkata-London Flight: কলকাতা থেকে লন্ডন সরাসরি বিমান চলাচল চাইছে রাজ্য, বিধানসভায় প্রস্তাব আসার সম্ভাবনা )আসছে শনি অমাবস্যা:-এই দিনে ভগবান বিষ্ণু, ভগবান শিব এবং দেবী গঙ্গার পূজা করা বিশেষ আশীর্বাদ নিয়ে আসে বলে বিশ্বাস করা হয়। যে কোনো পবিত্র নদীতে স্নান করাকে শুভ বলে মনে করা হয় এবং পূর্বপুরুষদের আত্মার শান্তির জন্য তর্পণ (প্রসাদ) করাও অত্যন্ত উপকারী।অমাবস্যার স্নান-দান-ব্রহ্ম মুহূর্ত:-পঞ্চাঙ্গ অনুসারে, মার্গশীর্ষ অমাবস্যায় ব্রহ্ম মুহুর্ত হবে ভোর ০৫.০৮ মিনিট থেকে ভোর ৬.০২ মিনিট পর্যন্ত। এই দিনে অভিজিৎ মুহূর্ত হবে সকাল ১১.৪৯ থেকে বেলা ১২.৩১ মিনিট পর্যন্ত। এই সময়ে, আপনি স্নান এবং দান করতে পারেন। অমাবস্যার মাহাত্ম্য:-কালসর্প দোষ, শনি দোষ, গ্রহ দোষের প্রতিকার এবং দান করার জন্য অমাবস্যা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, ব্রাহ্ম মুহুর্তের সময় স্নান করা, যা সকালে সূর্যোদয়ের পূর্বের সময়, সবচেয়ে শুভ বলে মনে করা হয়।( এই প্রতিবেদনের তথ্য মান্যতা নির্ভর। এর সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা।)