বেশ কয়েকবার বিভিন্ন সমীক্ষায় বিশ্বের সুখীতম দেশের (World's Happiest Country) তকমা পেয়েছে ফিনল্যান্ড (Finland)। কিন্তু সেই দেশেই কিনা কর্মীর অভাব! আপাতত অন্যান্য দেশ থেকে কর্মীদের আনাই একমাত্র পথ, এমনটাই মনে করছে সেখানকার সংস্থাগুলি।ট্যালেন্টেড সলিউশান্স নামের এক এজেন্সির রিক্রুটার সাকু তিহভেরাইনেন জানান, 'ফিনল্যান্ডে যে পর্যাপ্ত কর্মী নেই, তা সবাই জানেন। এখানে অন্য দেশ থেকে অনেক সংখ্যায় কর্মীদের আগমন প্রয়োজন।'তিনি বলেন, 'আগের প্রজন্মের স্থান পূরণ করতে প্রয়োজন অনেক বেশি সংখ্যক অল্পবয়সী কর্মী।'এর কারণ কী?বহু ইউরোপীয়ান দেশেই জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার হ্রাসের বিরূপ প্রভাব দেখা দিচ্ছে। কিন্তু ফিনল্যান্ডের মতো এতটা বোধ হয় কোনও দেশেই নয়।দেশের প্রতি ১০০ জন কর্মীর মধ্যে প্রায় ৪০ জনের বয়স ৬৫ বছরের উপরে। বয়স্ক কর্মীর জনসংখ্যার দিক থেকে এটি জাপানের ঠিক পরেই। এই অনুপাতই আগামী ২০৩০ সাল নাগাদ বেড়ে ৪৭.৫% হয়ে যাবে বলে পূর্বাভাস বিশেষজ্ঞদের।ফিনল্যান্ডের মোট জনসংখ্যা কত?বিশ্বের সুখীতম দেশের মোট জনসংখ্যা মাত্র ৫৫ লক্ষ। এমন পরিস্থিতিতে জন পরিষেবা ও কর্মীর অভাব মেটাতে অন্তত বছরে ২০ থেকে ৩০ হাজার মানুষকে অন্যান্য দেশ থেকে আনতে হবে ফিনল্যান্ডকে।চকচকে হলেই তা সোনা নয়ইন্টারনেটে, সমীক্ষার রেজাল্ট দেখে মনে হতেই পারে, ফিনল্যান্ড তো বিশ্বের সুখীতম দেশ। ছবি দেখেও মন জুড়িয়ে যায়। সেখানে গিয়ে সুখের ভাগীদার হয়ে থেকে গেলে জীবন বর্তে যাবে।কিন্তু বাস্তবটা একটু হলেও আলাদা। সেখানে বিদেশী-বিরোধী ভাবনা, বাইরের কর্মীদের নিয়োগে অনীহা বেশ বিদ্যমান। চরম ডানপন্থী ফিন্স পার্টি-ও রাজনৈতিক দল হিসাবে নির্বাচনে ভালই সমর্থন লাভ করে।তাছাড়া ফিনল্যান্ডের শহর-নগরগুলিতে অত্যাধিক বাড়িভাড়া, জিনিসপত্রের চড়া দাম, জটিল স্থানীয় ভাষা, অত্যন্ত শীতল-স্যাঁতস্যাতে আবহাওয়াও বড় কারণ। বেশ কয়েকবার বিভিন্ন সমীক্ষায় বিশ্বের সুখীতম দেশের (World's Happiest Country) তকমা পেয়েছে ফিনল্যান্ড (Finland)। কিন্তু সেই দেশেই কিনা কর্মীর অভাব! আপাতত অন্যান্য দেশ থেকে কর্মীদের আনাই একমাত্র পথ, এমনটাই মনে করছে সেখানকার সংস্থাগুলি।ট্যালেন্টেড সলিউশান্স নামের এক এজেন্সির রিক্রুটার সাকু তিহভেরাইনেন জানান, 'ফিনল্যান্ডে যে পর্যাপ্ত কর্মী নেই, তা সবাই জানেন। এখানে অন্য দেশ থেকে অনেক সংখ্যায় কর্মীদের আগমন প্রয়োজন।'তিনি বলেন, 'আগের প্রজন্মের স্থান পূরণ করতে প্রয়োজন অনেক বেশি সংখ্যক অল্পবয়সী কর্মী।'এর কারণ কী?বহু ইউরোপীয়ান দেশেই জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার হ্রাসের বিরূপ প্রভাব দেখা দিচ্ছে। কিন্তু ফিনল্যান্ডের মতো এতটা বোধ হয় কোনও দেশেই নয়।দেশের প্রতি ১০০ জন কর্মীর মধ্যে প্রায় ৪০ জনের বয়স ৬৫ বছরের উপরে। বয়স্ক কর্মীর জনসংখ্যার দিক থেকে এটি জাপানের ঠিক পরেই। এই অনুপাতই আগামী ২০৩০ সাল নাগাদ বেড়ে ৪৭.৫% হয়ে যাবে বলে পূর্বাভাস বিশেষজ্ঞদের।ফিনল্যান্ডের মোট জনসংখ্যা কত?বিশ্বের সুখীতম দেশের মোট জনসংখ্যা মাত্র ৫৫ লক্ষ। এমন পরিস্থিতিতে জন পরিষেবা ও কর্মীর অভাব মেটাতে অন্তত বছরে ২০ থেকে ৩০ হাজার মানুষকে অন্যান্য দেশ থেকে আনতে হবে ফিনল্যান্ডকে।চকচকে হলেই তা সোনা নয়ইন্টারনেটে, সমীক্ষার রেজাল্ট দেখে মনে হতেই পারে, ফিনল্যান্ড তো বিশ্বের সুখীতম দেশ। সেখানে গিয়ে সুখের ভাগীদার হয়ে থেকে গেলে জীবন বর্তে যায়।কিন্তু বাস্তবটা একটু হলেও আলাদা। সেখানে বিদেশী-বিরোধী ভাবনা, বাইরের কর্মীদের নিয়োগে অনীহা বেশ বিদ্যমান। চরম ডানপন্থী ফিন্স পার্টি-ও রাজনৈতিক দল হিসাবে নির্বাচনে ভালই সমর্থন লাভ করে।তাছাড়া ফিনল্যান্ডের শহর-নগরগুলিতে অত্যাধিক বাড়িভাড়া, জিনিসপত্রের চড়া দাম, জটিল স্থানীয় ভাষা, অত্যন্ত শীতল আবহাওয়াও বড় কারণ।|#+|এই কারণেই প্রায়ই ফিনল্যান্ডে কয়েক বছর কাজ করার পর দেশে ফিরে যান বা অন্য দেশে পাড়ি দেন বিভিন্ন সেক্টরের কর্মীরা। তাঁদের মধ্যে অনেকেই অত্যন্ত শিক্ষিত গুণী কর্মী।তাই সেদেশের বাসিন্দারা সুখী হলেও, বাইরের দেশের মানুষ সেখানে গিয়ে কতটা সুখী হবেন, তাই নিয়ে সন্দেহ আছে বইকি।