পড়ুয়াদের আতহত্যার প্রবণতা রোখার জন্য সমস্ত হস্টেলকে স্প্রিং লোডেড ফ্যান লাগানোর নির্দেশ দিয়েছিল কোটা প্রশাসন। কিন্তু ফের তিনদিনের মাথায় নতুন করে এক পড়ুয়ার আত্মঘাতী হওয়ায় ঘটনায় ফের প্রশাসনের তরফে এ নিয়ে কড়া নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
পড়ুয়ার আত্মাঘতী হওয়ার ঘটনায়, কোটার জেলাশাসক ওই পড়ুয়ার কোচিং সেন্টার ও হস্টেলকে নোটিশ দিয়েছেন এই ঘটনার ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য। একজন পডুয়া তিনমাস ধরে ‘ক্লাস এড়িয়ে’ যাচ্ছে, তা জেনে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল তা জানতে চেয়েছেন জেলাশাসক।
একই সঙ্গে হস্টেল কর্তৃপক্ষের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে, স্প্রিং লোডেড ডিভাইস কেন পাখায় লাগানো হয়নি। এই ডিভাইসটি লাগালো পাখায় ২০ কেজির বেশি ওজন দেওয়া হলে সেটি ক্রমশ নীচের দিকে নামতে থাকবে। এর ফলে পাখায় ঝুলে আত্মহত্যা করা সম্ভব হবে না।
ডেপুটি সুপারিনটেনডেন্ট অফ পুলিশ ভবানি সিং বলেন, ‘আত্মঘাতী মেয়েটি উত্তর প্রদেশের বাসিন্দা। তিনি জওহর নগর এলাকায় একটি হোস্টেলে থাকতেন। দেওয়ালির সময় সে তাঁর বাবা-মায়ের সঙ্গে দেখা করতে যায় এবং গত সপ্তাহে ফিরে আসে।’
(পড়তে পারেন। ফের কোটায় নিট পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা, ৩ দিনের মধ্যে দ্বিতীয় মৃত্যু)