
Betvisa
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports
শেখ হাসিনার বিদয়ের পর থেকেই পাকিস্তানের সঙ্গে দহরমমহরম বেড়েছে বাংলাদেশের। কখনও বাংলাদেশি সেনার উচ্চ পর্যায়ের দল পাকিস্তানে গিয়ে দিনের পর দিন কাটিয়ে আসে। আবার কখনও পাক গুপ্তচর সংস্থার উচ্চপদস্থ কর্তারা ঢাকায় গিয়ে বিলাসবহুল হোটেলে থাকেন। এরই মাঝে আবার কাশ্মীরে পাকিস্তান সম্প্রতি সংঘর্ষবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করেছে। তার কড়া জবাবও তারা পেয়েছে। এই সবের মাঝে পাকিস্তানকে কড়া বার্তা দিলেন ভারতীয় সেনা প্রধান উপেন্দ্র দ্বিবেদী। পাকিস্তানের উস্কানিতে ভারত কি এখন ফের জবাব দিতে প্রস্তুত? এই প্রশ্নের জবাবে সেনাপ্রধান বলেন, '২০১৪ থেকে উভয় পক্ষই জানে যে আমরা কাজে বিশ্বাসী। আমরা আমাদের বার্তা খুব স্পষ্ট ভাবে দিয়ে থাকি। প্রয়োজন পড়লে আমরা আগ্রাসীও হতে পারি। তাহলে আমাদের যদি কেউ বাধ্য করে, তাহলে আমরা আমাদের বার্তা পৌঁছে দিতে আগ্রাসী হব।' (আরও পড়ুন: মোদীকে হারাতেই কি $২১ মিলিয়ন খরচ USA-র? 'ভারতকে বলতে হবে…', বিস্ফোরক খোদ ট্রাম্প)
আরও পড়ুন: চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শুরুর দিনই জঙ্গি হামলা পাকিস্তানে, সব মিলিয়ে কয়েক ঘণ্টায় মৃত…
এদিকে জম্মু ও কাশ্মীরে সন্ত্রাস ইস্যুতে সেনাপ্রধান বলেন, 'স্থানীয় জঙ্গির সংখ্যা অনেক কমে গিয়েছে। কেন? কারণ, ২০১৯ সালের অগস্ট মাস থেকে কাশ্মীরে আমাদের উদ্দেশ্য সম্পর্কে স্পষ্ট বার্তা গিয়েছে। কাশ্মীর ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ। এবং তা নিয়ে কোনও ভাবে কোনও আপস আমরা করব না। আর এখন কাশ্মীরে সব নিরাপত্তা বাহিনী সাধারণ মানুষকে সাহায্য করতে হাতে হাত মিলিয়েছে।' এদিকে ভারতে পূর্ব দিকে পাকিস্তানের গতিবিধি প্রসঙ্গে জেনারেল দ্বিবেদী বলেন, 'একটি দেশের (পাকিস্তান) জন্য আমি একটা শব্দ ব্যবহার করেছিলাম, 'সন্ত্রাসের এপিসেন্টার'। এবার সেদেশের লোকজন অন্য দেশে যাচ্ছেন, এবং সেই অন্য দেশটি যদি আমাদের প্রতিবেশী দেশ হয়, যতদূর আমার মনে হচ্ছে, আমার উদ্বেগে থাকারই কথা... যাতে তারা সেদেশের মাটি ব্যবহার করে ভারতে সন্ত্রাসবাদী না পাঠায়, সেটা নিয়েই ভাবনা।' (আরও পড়ুন: ছাঁটাই কর্মীদের ভয় দেখানো হয়েছিল? কেন্দ্রের রিপোর্ট তলবের আবহে মুখ খুলল ইনফোসিস)
আরও পড়ুন: আমেরিকা থেকে পানামায় ৩০০ অবৈধবাসী, আছেন ভারতীয়ও, সাহায্যের আর্তি অনেকের
আরও পড়ুন: মাথাব্যথার নাম 'মায়ানমার', ক'দিন আগেই বাংলাদেশে পাচার হচ্ছিল অস্ত্র, আর এবার...
সম্প্রতি পাকিস্তান থেকে চিনে তৈরি জেএফ-১৭ থান্ডর যুদ্ধবিমান কেনার পরিকল্পনা করছিল বাংলাদেশ। গত ১৫ জানুয়ারি পাকিস্তানে সফরে যান বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট জেনারেল এসএম কামরুল হাসান। এই আবহে পাকিস্তনের সঙ্গে চিনা যুদ্ধবিমান কেনা নিয়ে কথা কতটা এগিয়েছিল, তা জানা যায়নি। তবে বাংলাদেশি সেনার পাক সফরের পরপরই পাকিস্তানের গুপ্তচরবিভাগের উচ্চ পর্যায়ের একটি দল বাংলাদেশে সফর করে বলে দাবি করা হয়েছিল রিপোর্টে। তা নিয়ে প্রবল জল্পনা তৈরি হয়েছিল। এদিকে রিপোর্টে দাবি করা হচ্ছে, সদ্য সীমান্তের ‘চিকেনস নেক’ এলাকার কাছে বাংলাদেশের বেশ কিছু এলাকায় পা পড়েছে পাকিস্তানের সেনা কর্তা ও সেদেশের গুপ্তচর বিভাগের সদস্যদের। এলাকায় তাঁরা পরিদর্শন করতে যান বলে খবরে দাবি করা হয়। এই আবহে ভারতীয় সেনা যে প্রস্তুত, তা বুঝিয়ে দেন জেনারেল দ্বিবেদী।
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports