সদ্য ইউকে সফরে গিয়েছিলেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনুস। তবে বর্তমান বাংলাদেশের শাসক ইউকে-তে গেলেও তাঁর সঙ্গে বৈঠকে বসেননি ইউকের প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টারমারকে। কূটনৈতিকভাবে মহম্মদ ইউনুসের সরকারের প্রতি ব্রিটেনের এই পদক্ষেপ বেশ বড়সড় ধাক্কা। কেন এমন হল? কেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী দেখা করেননি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানের সঙ্গে? এর দায় কার? এই সমস্ত প্রশ্ন সদ্য মিডিয়ার তরফে উঠে আসে বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রকের উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের সামনে।
বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী তৌহিদ হোসেন, বৃহস্পতিবার মুখোমুখি হন সাংবাদিকদের। সেখানে তাঁকে ব্রিটেনে, ইউনুস- স্টারমার বৈঠক না হওয়ার প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হয়। প্রশ্ন শুনে বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রকের উপদেষ্টা বলেন,' বৈঠকটি কেন হয়নি, আমি সঠিকভাবে বলতে পারছি না। আমি তো সেখানে ছিলাম না। যারা উপস্থিত ছিলেন, তারাই ভালো বলতে পারবেন। তবে বাস্তবতা হলো, মিটিংটি হয়নি।' তবে বৈঠক নিয়ে, এর আগে, গত ১৮ জুন বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত বিদেশ সচিব, সচিব মো. রুহুল আলম সিদ্দিকী বলেন, যুক্তরাজ্যের তরফে ঢাকায় অবস্থিত হাইকমিশনের তরফে এক ব্রেকফাস্ট মিটিং-এ ইউনুসের সফরকে ‘সরকারি’ সফর বলেই আবহিত করা হয়েছিল। প্রশ্ন উঠছে, তাহলে এরপর কী ঘটে? কেন ব্রিটেনে গিয়ে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানকে এমন এক পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে হয়, যেখানে তাঁর সঙ্গে দেখাই করলেন না ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী? তৌহিদ হোসেনের কাছে সাংবাদিকদের প্রশ্ন যায় ওই ঘটনার দায় কার?
( কুম্ভ, তুলা সহ একগুচ্ছ রাশিতে সমৃদ্ধির ঝড় আনছে নবপঞ্চম যোগ! সুসময় শুরু কবে?)
( ‘জল যাবে না', বিলাওয়ালের যুদ্ধের হুমকিকে তুলোধনা! কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বললেন, ‘ফাঁকা আওয়াজে..’)
( সূর্যকে সঙ্গে নিয়ে অনেকেরই কপাল খুলে দিতে চলেছেন স্বয়ং বুধ! লাকি রাশি কারা?)
প্রশ্ন শুনে বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রকের উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন,' এখন দেখা যাক, কেউ দায় নেয় কি না। তারা কখনও বলেনি যে, নির্দিষ্ট এই সময়ে বৈঠকটি হবে। তবে সফর সরকারি ছিল—এটি তারা বলেছিল এবং সেই অনুযায়ী আমাদের কিছু প্রত্যাশা ছিল।'
ইউকে-তে উড়ে গেল বাংলাদেশের সেনার টিম:-
এদিকে, ইউকের বুকে বাংলাদেশ এই মিটিং না হওয়া নিয়ে কূটনৈতিক দিক থেকে ধাক্কা খেলেও, সেদেশে বাংলাদেশ পাঠার সেনার একটি টিম। সদ্য ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সংঘাতের সময় ভারতের জোরালো আকাশপথ প্রতিরক্ষা বারবার প্রশংসা কুড়িয়েছে। এছাড়াও ইরান-ইজরায়েল যুদ্ধেও আকাশপথ প্রতিরক্ষা ভীষণভাবে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছিল।সেই পরিস্থিতিতে আকাশপথ প্রতিরক্ষা বিষয়ে নতুন দিশা খুঁজে পেতে বাংলাদেশ তার সেনার একটি টিমকে ইউকে-তে পাঠিয়েছে।